বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় অনুষ্ঠিত ১১৪ উপজেলায় গড়ে ভোট পড়েছে ৬২ দশমিক ১৯ শতাংশ। এর আগে প্রথম দফায় ৯৭ উপজেলায় গড়ে ভোট পড়ে ৬২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। গতকাল ইসি সচিবালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
ইসি জানায়, ১১৪ উপজেলায় মোট ভোটার ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৪২ জন। এর মধ্যে ভোট পড়েছে ১ কোটি ২১ লাখ ৫৯ হাজার ৯৯৬টি; যার মধ্যে বৈধ ভোট ১ কোটি ১৫ লাখ ৯৭ হাজার ৪১টি এবং বাতিল বা অবৈধ ভোটেরসংখ্যা ৫ লাখ ৬২ হাজার ৯৫৫টি।প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৬২.৪৪ শতাংশ প্রথম দফায় ৯৭ উপজেলায় গড়ে ভোট পড়েছে ৬২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। ১৯ ফেব্রুয়ারি চতুর্থ উপজেলা পরিষদের প্রথম পর্ব ভোট শেষ হয়। ইসির জনসংযোগ শাখা থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, ৯৭ উপজেলায় ১ কোটি ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৫১ ভোটারের মধ্যে বুধবার ভোট দিয়েছেন ১ কোটি ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৬৭ জন। এ হিসাবে প্রথম দফায় ৬২ দশমিক ৪৪ শতাংশ ভোট পড়েছে। এর মধ্যে বৈধ ভোট ৯৬ লাখ ৫২ হাজার ৫৮৪টি। বাতিল হয়েছে ৪ লাখ ৬১ হাজার ৩৮৩ ভোট। চেয়ারম্যান, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের ৯৭ পদের মধ্যে নির্বাচিত চেয়ারম্যানরাই ভোট পেয়েছেন ৪৯ লাখ ১০ হাজার ৭৮৬টি।
২০০৯ সালে তৃতীয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪৭৫ উপজেলায় মোট ভোটারের ৬৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ চেয়ারম্যান, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট দেয়। ওই সময় চেয়ারম্যান পদে মোট ভোটারের ৬৭ দশমিক ৯১, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৭ দশমিক ৬৭ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ ভোট পড়ে। এবার ছয় দফায় ভোট হবে উপজেলায়। বাকি চার দফার মধ্যে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় দফার ভোট হবে এ মার্চেই। আগামীতে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে আশা করে নির্বাচন কমিশন।
তৃতীয় দফায় ভোট ১৫ মার্চ ৮৩টি, চতুর্থ দফায় ২৩ মার্চ ৯৩টি ও পঞ্চম দফায় ৩১ মার্চ ৭৪টি উপজেলায়। ৪৮৭ উপজেলায় নির্বাচনযোগ্য বাকিগুলোয় মে মাসে ভোট হতে পারে। এর আগে ১৯৮৫, ১৯৯০ ও ২০০৯ সালে উপজেলা পরিষদের ভোট হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।