ভোলায় মেঘনার জোয়ারে ৬টি উপজেলার দুই লক্ষাধিক মানুষ ফের পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের গাফেলতির কারণে গত বছর ভেঙে যাওয়া বাঁধ সংস্কার না করায় উপকূলবাসীদের এ দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। ভাঙা বাঁধ দিয়ে ৫ মাস ধরে আমাবস্যা-পূর্ণিমার জোয়ারে বাড়ি-ঘরসহ গ্রামের পর গ্রাম দুই তিন ফুট পানিতে তলিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানায়, এবারের পূর্ণিমায় ভোলা সদরের ইলিশ, কাচিয়া, ধনিয়া, বাপ্তা, রাজাপুর, ভেদুরিয়া, ভেলুমিয়াসহ ৯টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
এদিকে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ সংস্কার না হওয়ায় মনপুরা ও বোরহানউদ্দিন উপজেলার দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা এখন ৩-৪ ফুট পানির নিচে। দৌলতখানের ভবানীপুর, মদনপুর, সৈয়দপুর, হাজিপুরসহ ৬টি ইউনিয়ন ও চরফ্যাশনের বিচ্ছিন্ন চরের এক লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দী হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। জোয়ারের পানি আরও ৩-৪ দিন থাকবে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী কর্মকর্তা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।