আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা : বাংলা প্রথমপত্র

[পূর্ব প্রকাশের পর]পড়ে পাওয়া১২.    কাপালীর হারানো বাক্সের ভেতর ভেতর নগদ কত টাকা ছিল?    উত্তর : কাপালীর হারানো বাক্সের ভেতর নগদ পঞ্চাশ টাকা ছিল। ১৩.    বিধু ভবিষ্যতে কী হবে বলে সবার ধারণা?    উত্তর : বিধু ভবিষ্যতে উকিল হবে বলে সবার ধারণা। ১৪.    কাপালী লোকটার চোখ দিয়ে কেন জল ঝরতে লাগল?    উত্তর : বাক্স ফিরে পাওয়ার আনন্দে কাপালী লোকটার চোখ দিয়ে জল ঝরতে লাগল। ১৫.    কতক্ষণের মধ্যে চণ্ডীমণ্ডপের সামনে ভিড় জমে গেল?    উত্তর : আধঘণ্টার মধ্যে চণ্ডীমণ্ডপের সামনে ভিড় জমে গেল। ১৬.    লেখক নদীর চরে কাদের ছোট ছোট ঘরবাড়ি দেখেছেন?    উত্তর : লেখন নদীর চরে কাপালীদের ছোট ছোট ঘরবাড়ি দেখেছেন।

১৭.    কালোমতো লোকটি কত দিন পর এসে বাক্স দাবি করল?    উত্তর : কালোমতো লোকটি তিন দিন পর এসে বাক্স দাবি করল। ১৮. কোথায় ব্যাঙ ডাকছে?    উত্তর : নরহরি বোষ্টমের ডোবায় ব্যাঙ ডাকছে। ১৯.    লেখকের বন্ধুদের মধ্যে কে বয়সে বড়?    উত্তর : লেখকের বন্ধুদের মধ্যে বিধু বয়সে বড়। ২০.    বাডুষ্যেদের মাঠের বাগানে কী জাতের আমগাছ আছে?    উত্তর : বাডুষ্যেদের মাঠের বাগনো চাঁপাতলী জাতের আমগাছ আছে। অনুধাবনমূলক১.    ‘কালবোশেখির ঝড় মানেই আম কুড়ানো।

’- ব্যাখ্যা কর। ২.    ‘যে আগে গিয়ে পৌঁছাতে পারে তারই জয়। ’- কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?৩.     ডাবল টিনের ক্যাশ বাক্স সম্পর্কে যা জান লেখ। ৪.     লেখকের মন থেকে ভূতের ভয় চলে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর। ৫. লেখক ও তার বন্ধুদের গুপ্ত মিটিং- এ বসার কারণ ব্যাখ্যা কর।

৬. লেখক ও তার বন্ধু বাদলের মন হঠাৎ বদলে গেলে কেন?৭. বিধু কেন ঘুড়ির মাপে কাগজ কেটে নিয়ে আসার নির্দেশ দিল?৮. ‘ওর নয় রে, লোভে পড়ে এসেছে। ’- বিধুর এ কথা বলার কারণ ব্যাখ্যা কর। ৯. অম্বরপুর চরের কাপালীদের সর্বস্বান্ত হওয়ার কারণ দর্শাও। ১০. ‘অদেষ্ট, একেই বলে বাবু অদেষ্ট। ’- জনৈতক কাপালীর একথা বলার কারণ ব্যাখ্যা কর।

১১. বিধু বাক্সের প্রকৃত মালিককে রসিদ লিখে দিতে বলল কেন?তৈলচিত্রের ভূত১.    কে নিজের প্রকাণ্ড লাইব্রেরিতে বসে চিঠি লিখছিলেন?    উত্তর : পরাশর ডাক্তার নিজের প্রকাণ্ড লাইব্রেরিতে বসে চিঠি লিখছিলেন। ২.     নগেন কোথায় থেকে কলেজে পড়ে?    উত্তর : নগেন তার মামাবাড়িতে থেকে কলেজে পড়ে। ৩.     নগেনের মামা কী রকম লোক ছিলেন?    উত্তর : নগেনের মামা কৃপণ লোক ছিলেন। ৪.     মনে মনে নগেন তার মামাকে প্রায়ই কোথায় পাঠাত?    উত্তর : মনে মনে নগেন তার মামাকে প্রায়ই যমের বাড়ি পাঠাত। ৫.    নগেনের মামা শেষ সময়ে নগেনের জন্য কী করেছেন?    উত্তর : নগেনের মামা শেষ সময়ে নগেনের নামে টাকা উইল করেছেন।

৬.    পাগল সহজে কী টের পায় না?    উত্তর : পাগল সহজে টের পায় না যে সে পাগল হয়ে গেছে। ৭.     নগেন মরিয়া হয়ে ডাক্তারকে কী জিজ্ঞেস করেছিল?    উত্তর : নগেন মরিয়া হয়ে ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করেছিল যে, সত্যই প্রেতাত্মা আছে কিনা। ৮.     নগেনের কাহিনী কেমন ছিল?    উত্তর : নগেনের কাহিনী ছিল অবিশ্বাস্য আর চমকপ্রদ। ৯.     নগেন কোনোদিনও কী কল্পনা করতে পারেনি?    উত্তর : নগেনের মামার এরকম উদারতা নগেন কোনোদিনও কল্পনা করতে পারেনি। ১০. নগেন তার মামাকে কীভাবে ঠকিয়েছিল?    উত্তর : নগেন তার মামাকে ভালোবাসার ভান করে ঠকিয়েছিল।

১১.    নগেন তার মৃত মামাকে কীভাবে ভক্তিশ্রদ্ধা করতে চেয়েছিল?    উত্তর : নগেন তার মৃত মামার তৈলচিত্রের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিশ্রদ্ধা করতে চেয়েছিল। ১২.    কী সম্পর্কে নগেনের মামার বিশেষ কোনো মাথাব্যথা ছিল না।     উত্তর : লাইব্রেরি সম্পর্কে নগেনের মামার বিশেষ কোনো মাথাব্যথা ছিল না। ১৩.    লাইব্রেরিতে কয়টি বড় বড় তৈলচিত্র ছিল?    উত্তর : লাইব্রেরিতে তিনটি বড় বড় তৈলচিত্র ছিল। ১৪.    তৈলচিত্রের ছবি তিনটি ছিল কার কার?    উত্তর : তৈলচিত্রের ছবি তিনটির একটি ছিল নগেনের দাদামশায়ের, একটি দিদিমার ও একটি মামার।

১৫.    অন্ধকারে নগেন তার মামার তৈলচিত্রের সামনে গিয়ে কী বলল?    উত্তর : অন্ধকারে নগেন তার মামার তৈলচিত্রের সামনে গিয়ে অস্ফুট স্বরে বলল- ‘মামা, আমায় ক্ষমা কর। ’১৬.    নগেন তার মামার ছবি ছুঁতেই তার কী হলো?    উত্তর : নগেন তার মামার ছবি ছুঁতেই তাকে কে যেন ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল। ১৭. কস্মিনকালেও নগেন কী হয়নি?    উত্তর : কস্মিনকালেও নগেন ফিট হয়নি। ১৮. নগেনের মামার কখন ধাক্কা দেওয়ার ক্ষমতা নেই?    উত্তর : নগেনের মামার দিনের বেলায় ধাক্কা দেওয়ার ক্ষমতা নেই। ১৯.    নগেনের মামা দেয়ালে কীভাবে দাঁড়িয়ে আছেন?    উত্তর : নগেনের মামার মটকার পাঞ্জাবির উপর দামি শাল গায়ে দিয়ে দেয়ালে দাঁড়িয়ে আছেন।

২০.    নগেনের মামা তাকে দ্বিতীয় রাত্রে ধাক্কা দিলে নগেনের অবস্থা কী হলো?    উত্তর : নগেনের মামা তাকে দ্বিতীয় রাত্রে ধাক্কা দিলে নগেন আচ্ছন্নের মতো হলে গেল। ২১.    নগেনের মামা তাকে কখন ধাক্কা দেয়?    উত্তর : অন্ধকারে ছবি স্পর্শ করলে নগেনের মামা তাকে ধাক্কা দেয়। ২২. তৈলচিত্রের তেজ কখন বাড়ে?    উত্তর : তৈলচিত্রের তেজ রাতে বাড়ে। ২৩.    কেন পরাশর ডাক্তারের বুক ধড়াস করে লাফিয়ে উঠল?    উত্তর : তৈলচিত্রের উপর দুটি জ্বলন্ত চোখ পরাশর ডাক্তারের দিকে জ্বলজ্বল চোখে তাকিয়ে থাকার কারণে পরাশর ডাক্তারের বুক ধড়াস করে লাফিয়ে উঠল। ২৪.    তীব্র চাপা গলায় পরাশর ডাক্তার নগেনকে কী বলল?    উত্তর : তীব্র চাপা গলায় পরাশর ডাক্তার নগেনকে বলল-‘তুমি একটি আস্ত গর্দভ, নগেন।

’২৫.    নগেনের মামার ছবির রুপার ফ্রেমটা কার ছবিতে ছিল?    উত্তর : নগেনের মামার ছবি রুপার ফ্রেমটা তার দাদামশায়ের ছবিতে ছিল। ২৬.    নগেনের মামার ছবি দিনের বেলা স্পর্শ করলে কিছু হয় না কেন?    উত্তর : নগেনের মামার ছবি দিনের বেলা স্পর্শ করলে কিছু না হওয়ার কারণ হলো দিনের বেলা সব সুইচ বন্ধ থাকে। ২৭.    বিদ্যুৎ সুযোগ পেলে কী করতে দ্বিধা করে না?    উত্তর : বিদ্যুৎ সুযোগ পেলে মানুষের শরীর দিয়ে যাতায়াত করতে দ্বিধা করে না। ২৮.    নগেনের কপাল ভালো কেন?    উত্তর : নগেনের কপাল ভালো হওয়ার কারণ হলো তাকে তড়িতাহত হয়ে মরতে হয়নি। অনুধাবনমূলক১.    নগেনের কথা বলার ভঙ্গি খাপছাড়া হওয়ার কারণ দর্শাও।

২.    নগেন ও তার মামার মধ্যকার সম্পর্ক সম্বন্ধে যা জান লেখ। ৩.    ‘নগেন যেন মরিয়া হয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘আচ্ছা ডাক্তার-কাকা, প্রেতাত্মা আছে?’-কথাটি ব্যাখ্যা কর। ৪.    ‘চমকপ্রদ অবিশ্বাস্য কাহিনী’- কথাটি বুঝিয়ে লেখ। ৫.     নগেনের তার মামার উদারতা কল্পনা না করার কারণ ব্যাখ্যা কর। ৬.     ‘মামার তৈলচিত্রের পায়ে মাথা ঠেঁকিয়ে প্রণাম করলে হয়তো আত্মগ্লানি একটু কমবে।

’- উক্তিটি বুঝিয়ে লেখ।  


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.