দুদককে শক্তিশালী করতে রাষ্ট্রীয় এই সংস্থাকে সাংবিধানিক রূপ দেওয়া উচিত। সাধারণ মানুষের ধারণা, কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান এমপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির যে অনুসন্ধান চলছে তা থেকে তারা হয়তো রেহাই পেয়ে যাবেন। জনসাধারণের এ ধারণা পাল্টাতে দুদককে নিরপেক্ষভাবে কাজ করে যেতে হবে। দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এলে সব ধরনের দুর্নীতি অনেকাংশে কমে যাবে বলে মন্তব্য করছেন বিশিষ্টজনেরা। গতকাল সেগুনবাগিচায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ে এক সেমিনারে এসব কথা বলেন বিশিষ্টজনেরা। সেমিনারে বক্তব্য দেন প্রধান অতিথি ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হেনা, বিশেষ অতিথি পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম, দুদক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, ড. নাসিরউদ্দীন আহমেদ, এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি আনিসুল হক ও এ কে আজাদ, সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. ওসমান ফারুক, দুদক সচিব মো. ফয়জুর রহমান চৌধুরী, নাট্যকার মামুনুর রশীদ, এমপি মমতাজ বেগম এবং একাত্তর টিভির এডিটর ইন চিফ মোজাম্মেল বাবু। সভাপতিত্ব করেন দুদক চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জামান। সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ ড. রেহমান সোবহান, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. রওনক জাহান প্রমুখ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।