মাস খানেক আগেও মোবাইল ফোন ছাড়া ডিজিটাল ক্যামেরা ছুঁয়েও দেখিনি। যখন ফিল্ম ক্যামেরার যুগ ছিল, তখন দুদিন মাত্র সেই ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলেছি। সেও এক যুগ আগের কথা। ছবি তোলার নানা নিয়ম কানুন, ছবির নানা প্রকারভেদ আছে জানতাম, কিন্তু সেগুলো কী, কী ভাবে তা ক্যামেরায় ধারণ করতে হয়, তার বিন্দু বিসর্গও জানতাম। ক্যামেরা কেনার ইচ্ছা যখন জাগল, তখন নেটে খোঁজ-খবর নিতে শুর করলাম--সেও মাত্র মাসখানেক আগের কথা।
আইএসও, সাটারস্পিড, অ্যাপাচার শব্দগুলোর সাথে পরিচিত হলাম তখনই। অবশ্য পদার্থবিদ্যার ছাত্র ছিলাম বলে ‘ফোকাল লেন্থ’ শব্দটার সাথে পরিচয় ছিল আগেই। জুম শব্দটাও পরিচিত, কিন্তু অপটিকাল আর ডিজিটালের পার্থক্য জানতাম না। ইনন্টারনেটের মাধ্যমে সেগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেলাম। আরও জানলাম, ছবির জগতের দুটি অদ্ভুত সুন্দর শব্দ সম্পর্কে, ম্যাক্রো ও বোকে।
বোকেটা আজও আত্মস্থ করতে পারেনি, কিন্তু ম্যাক্রো আমাকে নেশাগ্রস্ত করে তুলল। তাই গ্রামে গিয়ে গাছপালা-ফুলের যেসব ছবি তুলেছি, সেগুলোর সিংহভাগই ম্যাক্রো। বঞ্চিত হয়েছি ল্যান্ডস্কেপ, পোট্রেট, ওয়াইড অ্যাঙ্গেলের বিশাল জগত থেকে।
এক--শিয়ালকাঁটা
দুই--শিয়ালকাঁটা
তিন--আকন্দ
চার--কালোচিতে
পাঁচ--কালোচিতে
ছয়--অজ্ঞাত
সাত--কলকাসুন্দা
আট--আলোকলতা
নয়--স্বর্ণলতা
দশ--লজ্জাবতী
এগারো--ময়নাকাঁটা
বারো--ময়নাকাঁটা
তেরো--বিড়ালনখা
চোদ্দ--বিড়ালনখা
পনেরো---আম
ষোল--হাতিসুড়
সতেরো--শিমুল
আঠারো--শিমুল
ঊনিশ--শিমুল
কুড়ি--দ্রোণ
একুশ--কলা
বাইশ--সজনে
তেইশ--অজ্ঞাত
চব্বিশ--ভাঁটফুল
পঁচিশ--ভাঁটফুল
ছাব্বিশ--ভাঁটফুল
সাতাশ--শিরীষ
আঠাশ--শিরীষ
ঊনত্রিশ--শিরীষ
ত্রিশ--শিরীষ
একত্রিশ---শিরীষ
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।