অপহরণের দুইদিন পর রোববার উপজেলার ঈদগড় চাইল্যাতলির পাহাড় থেকে নুরুল আজিমের (৩০) গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি একই এলাকার কোনারপাড়া গ্রামের আবু ছৈয়দের ছেলে।
এ ঘটনায় আটকরা হলেন- হামিদ হোছন (২৫), মো. সলিম (৩০), মরিয়ম খাতুন (২০) ও জুবায়ের (২৮)।
তারা মিয়ানমারের আকিয়াব জেলার বুচিডং এলাকার বাসিন্দা বলে জানান রামু থানার পরিদর্শক মিজবাহ উদ্দিন।
থানার পরিদর্শক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে আরো বলেন, আটকরা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে স্বীকার করেছে।
এ ঘটনায় রামু থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলায় বলা হয়, শুক্রবার দুপুরে আজিম তার প্রতিবেশি হামিদের স্ত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। ওই দিনই বিষয়টি তারা এলাকাবাসীকে জানায়।
“পরে হামিদ আজিমকে পাহাড়ে ডেকে নিয়ে মারধর ও দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। আটক অন্যরাও হত্যাকাণ্ডে সহায়তা দিয়েছে।
”
আটকদের তথ্য অনুযায়ী পাহাড় থেকে নিহত যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয় বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
স্থানীয়রা জানায়, আটকরা জাতিগত দাঙ্গার শিকার হয়ে বাংলাদেশে উদ্বাস্তু হয়ে এসে দীর্ঘদিন ধরে ঈদগড়ের একটি রবার বাগানে কর্মরত ছিলেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।