কাছিম চরিত্র ধারন করিয়াছি.......... উপমহাদেশের ইসলামী আন্দোলনের পথিকৃত ও গৃহবন্দী মজলুম নেতা মুফতি ফজলুল হক আমিনী তার আগে বেহেস্তে চলে যাওয়ায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক খানকির পোলায়ে আমীর ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজম।
আজ হাসপাতালের কারাগার সেলে চিৎকার করে গোলাম আজম তার ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
গোলাম আজমের চিৎকার শুনে আশে পাশে উপস্থিত সাংবাদিকরা তার কাছে ছুটে গেলে তিনি বলেন, আমিনী কেমন করে আমার আগে বেহেস্তে যায়? আই প্রটেষ্ট।
অধ্যাপক গোলাম আজম ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বলেন, মুমিন কখনও মউতকে ভয় পায় না। আমি বাড়ি থেকে প্রস্তুতি নিয়ে বের হইয়াছি আমি বেহেস্তে যাব।
আই হেভ ইনাফ অফ দিশ শিট। কিন্তু আমার বেয়াদব পুত্র ও সেনা বাহিনী হতে বহিষ্কৃত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আমান আযমী ও আমার অবৈধ পুত্র কারওয়ানবাজার সর্দার মতিচুর রহমান আযমী আমায় পুনরায় বাড়িতে পাঠাতে চায়। আমি দুইজনকেই তেজ্য পুত্র করব।
আবেগঘন কণ্ঠে গোলাম আজম বলেন, কারাগার থেকে বের হলে আমায় আবার আফিফা আজমের হাতের জঘন্য রান্না খেতে হবে। আমি বাড়ি যাব না, বেহেস্তে যাব।
যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের প্রতি কঠোর ক্ষোভ প্রকাশ করে গোলাম আজম বলেন, তারা মাসের পর মাস বিচারের নামে তামাশা করে। তারা সাঈদীকেই এখনও ঝুলাইতে পারল না। আমায় তরা কবে ঝুলাবি?
মুফতি আমিনীর জান্নাত গমনের কথা উল্লেখ করে গোলাম আজম বলেন, তারা আমায় বিচারের নামে আরাম আয়েশের বন্দবস্ত করে রেখেছে যাতে আমি তাড়াতাড়ি বেহেস্তে যাইতে না পারি। এদিকে আমিনী বেহেস্তে চলে গেল। আমি জানি সে বেহেস্তকে অচিরেই মাতুয়াইল বানাইয়া ছাড়বে।
যত দেরীতে আমার ফাসি হবে, বেহেস্তে আমিনীর হাতে তত বেশী হুর ও গেলমান নষ্ট হবে। বেহেস্তে গিয়ে যদি দেখি আমায় বেবহৃত হুর গেলমান বরাদ্দ করা হয়েছে, আমি কার কাছে বিচার দিব?
ট্রাইবুনালকে সতর্ক করে দিয়ে গোলাম আজম বলেন, তুমরা আমায় এক মাসের মধ্যে ফাসি দিতে না পারলে আমি নিজেই পায়জামা ফেনে বেন্ধে ফাসি যাব।
View this link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।