Bringing about gentle and painless death from incurable Death. নিস্তব্ধতার অন্ধ গলিতে কখনো বাদ্যযন্ত্র বাজাবার নিয়ম নেই। এখানে নিস্তব্ধতাই কাম্য। যদি কখনো নিস্তব্ধতায় ঘুন পোকারা ধেয়ে আসে তখনি স্থবিরতার পেরেক ঠুকে দেয়া হয় অতি সাবধানে! গোপণ অভিসারের মতো!দৃশ্যপট স্থির থেকে যাবে দিনপঞ্জিকার পলেস্তরায়!
আমার বিষাদী রাতগুলোতে একটা হুতুম পেঁচার ডাক শুনি। পেঁচাটাও কি আমার মতো একাকি? সেও কি সারারাত জেগে থাকে? অবশ্য পেঁচা নিশাচর প্রানী, সে আমি জানি। রাতেই শিকার ধরে।
তবে কেন এমনভাবে ডেকে উঠে? সে কি তার সঙ্গিদের কোন বার্তা পাঠায় না সবই আমার একাকিত্বের কল্পণা? কোন পেঁচা কি সত্যিই ডাকে? না আমার বেদনাতুর মন যা কিছু অস্তিত্বহীন তাকেই আপন করার ছল করে আমকে বোকা বানায়।
একটা তারা খসে পড়তে দেখলাম। সেকেন্ডের হিসেবে এক শতাংশের চেয়ে কম হবে তার অস্তিত্ব ধরা পড়ছে আমার চোখে। কিন্তু আমার মস্তিষ্কে পুরো একরাতের স্মৃতি হয়ে থাকে,এক রাত না অনন্তকাল ঠাহর করতে পারি না। আবার মনে হয় তারার খসে যাওয়াটা আমি ঠেকাতে পারতাম! কি এলোমেলো ভাবণা আমাকে পেয়ে বসেছে।
তারা খসা আমি রোধ করি কিভাবে? সে সাধ্য আমার নেই, আমি জানি। তারপরও আকাশকুসুম ভাবণারা আমাকে পেয়ে বসে। ঘুমোতে পারি না। আমার নিন্দ্রা অনিন্দ্রায় এখন একটাই স্বপ্ন- "ডুবন্ত নাবিক ডাঙ্গার স্বপ্ন দেখে-- একটি ময়ূরপংখী নাও আসেবে তাকে নিয়ে যাবে ডাঙ্গায়, আহারের জন্য তাকে দিবে আঙ্গুর আর পানের জন্য দিবে লিথির চোখের জল!"
ছবি সূত্র- গুগল
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।