বোরহান উদ্দিন আহমেদ (মাসুম) আসলে সবাই দায়ী, বাবা,মা,সমাজ,সবাই।
চেহেরায় কি নিষ্পাপ ভাব..অথচ নাসিরাবাদ স্কুলের দশম শ্রেণীর এসব ছাত্ররাই গন-ধর্ষণ করেছে একই স্কুলের দশম শ্রেণীর আরেক ছাত্রীকে। এ ঘটনার জন্য আপনি কাকে দায়ী করবেন। ? আমার মতে আমরা সবাই দায়ী। কেন আমরা দায়ী?
এখনকার নতুন জেনারেশনের সুস্থ বিনোদনের জন্য আমরা কি নতুন ভাবে খেলার মাঠ তৈরি করেছি, অথবা সাংস্কৃতিক মন মানসিকতার বিকাসের জন্যই বা আমরা কি করছি।
? পড়া লিখার পাশাপাশি তাদের সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা অবশ্যই করা উচিৎ। আর তা না হলে আমাদের এসব ভুলের মাশুল অবশ্যই আমাদের কে দিতে হবে,অনেক কঠিন ভাবে। যা আজকের এই ঘটনার উদাহরণ।
আমরা তখন এ বয়সে পড়া লেখার পাশাপাশি বিভিন্ন খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকতাম, যেমন ঘুড়ি উড়ানো, ভিডিও গেইমস খেলা, লাটিম, হাডুডু, কাবাডি, ইত্যাদি তখন এসব খেলাধুলার পর্যাপ্ত পরিমাণে যায়গা ছিল। যা এখন আর নেই।
আর এ জন্যই.........
এদের বিনোদন আজ পর্নগ্রাফী কিংবা বসুন্ধরা সিটিতে গিয়ে মেয়ে দেখায় সীমাবদ্ধ। আমাদের সরকার ইউটিউব বন্ধ করে দেয় ১ মিনিটে, কিন্তু পর্ণ ওয়েবসাইট, কিংবা সমাজের অশ্লীলতা বন্ধ করতে সরকারে আছে কঠিন অনীহা। এসবের প্রভাব এখন সমাজে দিনে দিনে খুব পরিষ্কার ভাবেই চোখে পড়ছে। আপনার সন্তানদের খবর নিন, কিভাবে সন্তান বড় করতে হয় সেটাও জানুন। শুধু জন্মদিলেই বাবা মা হওয়া যায় না।
বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নয়নের যেমন সু ফল আমরা পাচ্ছি, এর বিপরীতে কুফল কিন্তু খুবই ভয়াবহ। উদাহরণ হিসাবে বলেত পারি এখন প্রায় স্কুলের ছাত্র ছাত্রীর ব্যাগেই আইপড, মোবাইল, মেমোরি কার্ড সহ আর ও অনেক অপ্রয়োজনীয় ইলেকট্রিক ডিভাইস পাওয়া যায়। যা ছাত্র ছাত্রীদের কোন কাজেই আসে না। এখনো সময় আছে আমাদের। ভবিষ্যতের এ উদীয়মান আলোর শিখা এ ভাবে নিভে যেতে দিতে পারিনা আমরা।
ঘুরে আসতে পারেন আমার ব্লগে - আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছি, এবং সম্ভব হলে ফেইসবুক লাইক বক্সে একটা লাইক দিবেন প্লিজ।
সুত্রঃ ফেইস বুক। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।