দিয়ে ছিলে যা নিয়ে নিতে পার, লেখা কবিতা গাওয়া গান যত, খুজে দেখো না পাবে না কেউ আমার মত... আমাদের ছায়াপথে কয়লার চেয়ে কালো নতুন এক গ্রহ আবিষ্কার করেছেন জ্যোতির্বিদরা। সৌরমণ্ডলের বাইরে অবস্থিত গ্রহটি সৌরপরিবারের যে কোনো গ্রহ কিংবা তা চাঁদের চেয়েও কালো। আয়তনে এটি বৃহস্পতি গ্রহের সমান। প্রকাণ্ড এক গ্যাসীয় বলের আকৃতিসম্পন্ন গ্রহটির নাম রাখা হয়েছে টিআরইএসটুবি। আলোর গতিতে রওনা দিলে আমাদের পৃথিবী থেকে এ গ্রহে পৌঁছতে সময় লাগবে সাড়ে ৭০০ বছর।
৫ লাখ কিলোমিটার দূরত্ব বজায় রেখে জিএসসি ০৩৫৪৯-০২৮১১ নামের এক নক্ষত্র ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে গ্রহটি। মহাশূন্য প্রদক্ষিণরত নাসার কৃত্রিম উপগ্রহ কেপলার পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে গ্রহটির অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম জানতে পারেন জ্যোতির্বিদরা।
ব্রিটেনের রাজকীয় জ্যোতির্বিদ সমিতির পত্রিকা মান্থলি নোটিশে প্রকাশিত প্রতিবেদনে হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিকসের ডেভিড কিপিং নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি সম্পর্কে জানান, কালো অ্যাক্রিলিক রংয়ের চেয়ে কম আলো ফিরিয়ে দেয় টিআরইএসটুবি। সত্যিকার অর্থেই এক ভিনজগত্ এটি।
ভয়ানক উত্তপ্ত গ্রহটির পৃষ্ঠদেশের তাপমাত্রা অন্যূন ১ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর বায়ুমণ্ডলে বাষ্পীভূত সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম কিংবা টাইটানিয়াম অক্সাইডের মতো আলো শোষণকারী বস্তুকণার উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এসব বস্তুকণার কোনোটাই গ্রহটির অমিত কৃষ্ণবর্ণ ধারণের কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারছে না। ১৯৯৫ সাল থেকে সৌরমণ্ডলের চারদিকে অনুরূপ অন্তত ৫ শতাধিক নতুন গ্রহের সন্ধান লাভ করেছেন জ্যোতির্বিদরা।
আমাদের ছায়াপথে কয়লার চেয়ে কালো নতুন এক গ্রহ আবিষ্কার করেছেন জ্যোতির্বিদরা। সৌরমণ্ডলের বাইরে অবস্থিত গ্রহটি সৌরপরিবারের যে কোনো গ্রহ কিংবা তা চাঁদের চেয়েও কালো।
আয়তনে এটি বৃহস্পতি গ্রহের সমান। প্রকাণ্ড এক গ্যাসীয় বলের আকৃতিসম্পন্ন গ্রহটির নাম রাখা হয়েছে টিআরইএসটুবি। আলোর গতিতে রওনা দিলে আমাদের পৃথিবী থেকে এ গ্রহে পৌঁছতে সময় লাগবে সাড়ে ৭০০ বছর। ৫ লাখ কিলোমিটার দূরত্ব বজায় রেখে জিএসসি ০৩৫৪৯-০২৮১১ নামের এক নক্ষত্র ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে গ্রহটি। মহাশূন্য প্রদক্ষিণরত নাসার কৃত্রিম উপগ্রহ কেপলার পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে গ্রহটির অস্তিত্ব সম্পর্কে প্রথম জানতে পারেন জ্যোতির্বিদরা।
ব্রিটেনের রাজকীয় জ্যোতির্বিদ সমিতির পত্রিকা মান্থলি নোটিশে প্রকাশিত প্রতিবেদনে হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিকসের ডেভিড কিপিং নতুন আবিষ্কৃত গ্রহটি সম্পর্কে জানান, কালো অ্যাক্রিলিক রংয়ের চেয়ে কম আলো ফিরিয়ে দেয় টিআরইএসটুবি। সত্যিকার অর্থেই এক ভিনজগত্ এটি।
ভয়ানক উত্তপ্ত গ্রহটির পৃষ্ঠদেশের তাপমাত্রা অন্যূন ১ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর বায়ুমণ্ডলে বাষ্পীভূত সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম কিংবা টাইটানিয়াম অক্সাইডের মতো আলো শোষণকারী বস্তুকণার উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এসব বস্তুকণার কোনোটাই গ্রহটির অমিত কৃষ্ণবর্ণ ধারণের কোনো ব্যাখ্যা দিতে পারছে না।
১৯৯৫ সাল থেকে সৌরমণ্ডলের চারদিকে অনুরূপ অন্তত ৫ শতাধিক নতুন গ্রহের সন্ধান লাভ করেছেন জ্যোতির্বিদরা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।