তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ
ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি ও নগদ টাকা, যা শাওনের কাছে গচ্ছিত ছিল, তা আত্মসাৎ করতে এবং প্রকাশক মাজহারুল ইসলামের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে হুমায়ূনের লোক দেখানো চিকিৎসা করানো হয়।
দুই আসামি পরিকল্পিতভাবে পরস্পরের যোগসাজশে লেখককে হত্যা করেছে বলেও বাদি অভিযোগ এনেছেন।
হুমায়ূন আহমেদের অস্ত্রোপচারের পর গত ১৭ জুলাই চেয়ার থেকে পড়ে গিয়ে তার সেলাই খুলে যায় এবং তিনি প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন। প্রথম আসামি শাওন ওইদিন তাকে হাসপাতালে না নিয়ে পরদিন অখ্যাত জামাইক্যা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবণতি ঘটলে পরে তাকে বেলভ্যু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
দুই আসামি ওই হাসপাতালের চিকিৎসকের কাছে এসব তথ্য গোপন করেন বলেও আর্জিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
দুই আসামি হুমায়ূন আহমেদের দেখাশোনার দায়িত্বে থাকলেও তারা চিকিৎসকের ফোন নম্বর রাখার প্রয়োজন বোধ করেননি। বেলভ্যু হাসপাতালে অস্ত্রোপচার চলার সময়ও তারা সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
মামলার ধারা ৩০২/১২০বি, ৩০৪ (ক), ৪০৬, ৪২০ ও ৩৪ ।
এ মামলায় দৈনিক আমার দেশের বার্তা সম্পাদক, স্থানীয় দৈনিক আজাদীর বার্তা সম্পাদক ও লেখক আবদুল হাই শিকদারকে সাক্ষী করা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।