জনপ্রিয় সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ মারা যাওয়ার পর উনার লাশ কোথায় কবর দেয়া হবে তা নিয়ে যখন তর্ক বিতর্ক চলছিল, তখন মানুষের আচার আচরন আমার কাছে খুব অদ্ভুত লাগসে।
একটা মানুষ মারা যাওয়ার পর তার কাছে "কদম ফুল" "চান্নি পসর রাইত" এগুলার কোন মানে নাই। তাকে দ্রুত কবর দেয়া উচিৎ। এগুলা ভুলে সবাই তার লাশ নিয়া টানাটানি শুরু করল। আজব
ফেসবুক , ব্লগে ঝড় উঠল
কিছু আজিব কিসিমের লোক, যাদের অনেক সাবস্ক্রাইবার বা ফ্রেন্ড আছে, উনারা বিভিন্ন ধরনের বানী দিতে লাগলো।
ব্র্যাকেটে আবার এই কথাও লেখা আছে দেখলাম, "আসেন এখন এই বিষয় নিয়া আলোচনা কইরা বাকি রাত তা পার করে দেই"
মজার ব্যপার হল , লোক জন ও তাই করল। ।
আমি অবশ্য অবাক হই নাই। আমাদের দেশের অনেক মানুষ আছে যারা রেল ষ্টেশনে বিদেশী সাদা চামড়ার লোক দেখলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাদের দিকে তাকায় থাকে। কাজেই ফেসবুকে সময় তো দিবেই।
।
আমি শুধু দেখলাম আর মজা নিলাম
ও আচ্ছা, এর ফাকে দেশপ্রেমিক আবুল পদত্যাগ করসে যদিও এখনো পদত্যাগ পত্র গৃহীত হয় নাই। বিশ্ব ব্যাংক এর মতি গতি বুইজা তারপর ডিসিশান
হে হে আসলেই সার্কাস ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।