আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দক্ষ চালক তৈরিতে ‘অদক্ষ’ প্রশিক্ষক

অজ্ঞাতসারে আজ চলে যেতে চাই। দূরে. . . .বহু দূরে অজানায়. . . . প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাহীন প্রশিক্ষক দিয়েই দক্ষ চালক গড়ে তোলার কাজ চলছে রাজধানীসহ আশেপাশের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর অধিকাংশে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রশিক্ষক নেই। আর যেসব যানবাহন দিয়ে হাতে-কলমে গাড়িচালনা শেখানো হচ্ছে, তার প্রায় সবই মান্ধাতার আমলের। ধানমণ্ডির সাত মসজিদ রোডে ‘নিরাপদ ড্রাইভিং স্কুল’ নামে একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মাত্র একটি কক্ষ নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা যায়।

এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিজস্ব মাঠ নেই। প্রধান সড়কেই চালকদের প্রশিক্ষণ চলে। ‘নিরাপদ’- এ প্রশিক্ষক হিসেবে পরিচয় দেওয়া লিটন হাবিব বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, তিনটি স্বল্পমেয়াদি কোর্সের মাধ্যমে চালকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তারা। গাড়িচালনার বিষয়ে কোনো প্রশিক্ষণ রয়েছে কি না- প্রশ্ন করা হলে লিটন দাবি করেন, তিনি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক। তবে এর কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি তিনি।

প্রায় একই চিত্র দেখা যায় মোহাম্মদপুর থানা এলাকার ‘ক্যারিয়ট ড্রাইভিং স্কুলে’। সেখানকার প্রশিক্ষক মো. আব্দুল জব্বার বলেন, “আমি বুয়েট ও বিআরটিএ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছি এবং আমার এ সংক্রান্ত লাইসেন্সও রয়েছে। ” তবে বিআরটিএ-তে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রশিক্ষকদের জন্য কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এখনো তারা গড়ে তুলতে পারেননি। রাজধানীর আরো কয়েকটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঘুরে একই চিত্র দেখা যায়। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকায় প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর তাদের সহায়তায়ই মিলছে ড্রাইভিং লাইসেন্স।

এই সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অনুমোদন নিয়ে কাজ করে থাকে। সারা দেশে বিআরটিএ-এর নিবন্ধন পাওয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে ৬৯টি এবং নিবন্ধিত প্রশিক্ষক ১০৬ জন। এর বাইরে অনুমোদনহীন অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রও দেখা যায়। বিআরটিএ-এর উপপরিচালক সিতাংশু বিশ্বাস বলেন, “অনুমোদন না নিয়ে গড়ে ওঠা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিরুদ্ধে নিয়মিতই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ” সরকারি হিসেবে, দেশের মোট ১৬ লাখ চালকের মধ্যে ৬ লাখের বেশি চালকের কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ বা লাইসেন্স নেই।

লাইসেন্সবিহীন চালকের কথা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও নৌমন্ত্রী শাজাহান খানও বিভিন্ন সময় স্বীকার করেছেন। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সংগঠকরা বলে আসছেন, প্রশিক্ষণহীন চালকের কারণেই দেশে প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে এবং প্রাণহানি হচ্ছে বহু মানুষের। সরকারি কোনো হিসাব না পাওয়া গেলেও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এর জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর সবগুলোতেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাসম্পন্ন প্রশিক্ষক ছাড়াই চলছে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম। এসব ‘প্রশিক্ষকদের’ শতকরা ৫৫ ভাগেরই মাধ্যমিকের (এসএসসি) সনদ নেই। শতকরা ৮১ ভাগের নেই ভারী যানবাহন চালানোর লাইসেন্স।

বিআরটিএ-এর হিসাবে, দেশে বর্তমানে নিবন্ধিত গাড়ি রয়েছে প্রায় ১৬ লাখ। এসব গাড়ি চালানোর জন্য লাইসেন্সপ্রাপ্ত চালক প্রায় ১০ লাখ। প্রতিবছর প্রায় নতুন গাড়ি নিবন্ধিত হয় ১ লাখ ৫০ হাজার। নতুন গাড়ির সঙ্গে প্রতিবছর বহু নতুন চালক গাড়িচালনার পেশার সাথে যুক্ত হলেও তারা যথাযথ প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন না, যা সড়কে দুর্ঘটনাকে ত্বরান্বিত করছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) সাবেক পরিচালক ড. মো. শামসুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নতুন এসব চালকের অধিকাংশেরই সড়কে গাড়ি চালানোর প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা নেই।

এর কারণ, এরা যাদের কাছ থেকে গাড়ি চালানো শিখছে, তারাও অদক্ষ। ” “আমি মনে করি, চালকদের প্রশিক্ষণের আগে প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। আর এটা বিআরটিএ-এর সহযোগিতা ছাড়া সম্ভবপর নয়,” বলেন তিনি। শামসুল হক বলেন, দেশে বেসরকারি উদ্যোগে অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে উঠলেও এর অধিকাংশেরই মান অত্যন্ত খারাপ। চালকরা সেখানে গাড়িচালানো শিখলেও এর তাত্ত্বিক বিষয়গুলো সম্বন্ধে কিছুই জানতে পারে না।

‘নিরাপদ সড়ক চাই’ সংগঠনের সমন্বয়ক ইলিয়াস কাঞ্চন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “চালকদের শুধু গাড়ি চালানো শেখালেই সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভবপর হবে না। তাদের গাড়ি চালানোর বিষয়ে তাত্ত্বিক জ্ঞানও দেওয়া প্রয়োজন। ” চালক ও প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য বেসরকারি নিটোল গ্রুপ কিশোরগঞ্জ জেলায় এবং ব্র্যাক উত্তরায় দুটি আলাদা প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এছাড়া সেনাবাহিনীও একটি প্রকল্পের মাধ্যমে চালক ও প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে। বিআরটিএ-এর প্রকৌশল বিভাগের উপপরিচালক সিতাংশু শেখর বিশ্বাস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বর্তমানে তাদের কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র না থাকলেও ছয়টি বিভাগীয় শহরে ছয়টি ইনস্টিটিউট স্থাপনের পরিকল্পনা তাদের রয়েছে।

সরকারিভাবে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) গাড়ি চালনার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। তবে এর মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেছেন, তাদের প্রশিক্ষণেও তাত্ত্বিক জ্ঞান সম্পর্কে জানানো হয় না। তবে এই সমালোচনার জবাবে বিআরটিসির কারিগরি বিভাগের পরিচালক মেজর ফিরোজ খান্নম ফারাজী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সারা দেশে তাদের ১৭টি কেন্দ্রে প্রথম শ্রেণির কারিগরি শিক্ষাসহ রক্ষণাবেক্ষণ এবং দেশের প্রচলিত ট্রাফিক আইন সম্বন্ধেও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাহীন প্রশিক্ষক দিয়েই দক্ষ চালক গড়ে তোলার কাজ চলছে রাজধানীসহ আশেপাশের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর অধিকাংশে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রশিক্ষক নেই।

আর যেসব যানবাহন দিয়ে হাতে-কলমে গাড়িচালনা শেখানো হচ্ছে, তার প্রায় সবই মান্ধাতার আমলের। ধানমণ্ডির সাত মসজিদ রোডে ‘নিরাপদ ড্রাইভিং স্কুল’ নামে একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মাত্র একটি কক্ষ নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেখা যায়। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিজস্ব মাঠ নেই। প্রধান সড়কেই চালকদের প্রশিক্ষণ চলে। ‘নিরাপদ’- এ প্রশিক্ষক হিসেবে পরিচয় দেওয়া লিটন হাবিব বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, তিনটি স্বল্পমেয়াদি কোর্সের মাধ্যমে চালকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তারা।

গাড়িচালনার বিষয়ে কোনো প্রশিক্ষণ রয়েছে কি না- প্রশ্ন করা হলে লিটন দাবি করেন, তিনি লাইসেন্সপ্রাপ্ত প্রশিক্ষক। তবে এর কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি তিনি। প্রায় একই চিত্র দেখা যায় মোহাম্মদপুর থানা এলাকার ‘ক্যারিয়ট ড্রাইভিং স্কুলে’। সেখানকার প্রশিক্ষক মো. আব্দুল জব্বার বলেন, “আমি বুয়েট ও বিআরটিএ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছি এবং আমার এ সংক্রান্ত লাইসেন্সও রয়েছে। ” তবে বিআরটিএ-তে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রশিক্ষকদের জন্য কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এখনো তারা গড়ে তুলতে পারেননি।

রাজধানীর আরো কয়েকটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঘুরে একই চিত্র দেখা যায়। এসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকায় প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর তাদের সহায়তায়ই মিলছে ড্রাইভিং লাইসেন্স। এই সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) অনুমোদন নিয়ে কাজ করে থাকে। সারা দেশে বিআরটিএ-এর নিবন্ধন পাওয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে ৬৯টি এবং নিবন্ধিত প্রশিক্ষক ১০৬ জন। এর বাইরে অনুমোদনহীন অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রও দেখা যায়।

বিআরটিএ-এর উপপরিচালক সিতাংশু বিশ্বাস বলেন, “অনুমোদন না নিয়ে গড়ে ওঠা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বিরুদ্ধে নিয়মিতই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ” সরকারি হিসেবে, দেশের মোট ১৬ লাখ চালকের মধ্যে ৬ লাখের বেশি চালকের কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ বা লাইসেন্স নেই। লাইসেন্সবিহীন চালকের কথা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ও নৌমন্ত্রী শাজাহান খানও বিভিন্ন সময় স্বীকার করেছেন। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সংগঠকরা বলে আসছেন, প্রশিক্ষণহীন চালকের কারণেই দেশে প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে এবং প্রাণহানি হচ্ছে বহু মানুষের। সরকারি কোনো হিসাব না পাওয়া গেলেও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এর জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোর সবগুলোতেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাসম্পন্ন প্রশিক্ষক ছাড়াই চলছে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম।

এসব ‘প্রশিক্ষকদের’ শতকরা ৫৫ ভাগেরই মাধ্যমিকের (এসএসসি) সনদ নেই। শতকরা ৮১ ভাগের নেই ভারী যানবাহন চালানোর লাইসেন্স। বিআরটিএ-এর হিসাবে, দেশে বর্তমানে নিবন্ধিত গাড়ি রয়েছে প্রায় ১৬ লাখ। এসব গাড়ি চালানোর জন্য লাইসেন্সপ্রাপ্ত চালক প্রায় ১০ লাখ। প্রতিবছর প্রায় নতুন গাড়ি নিবন্ধিত হয় ১ লাখ ৫০ হাজার।

নতুন গাড়ির সঙ্গে প্রতিবছর বহু নতুন চালক গাড়িচালনার পেশার সাথে যুক্ত হলেও তারা যথাযথ প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন না, যা সড়কে দুর্ঘটনাকে ত্বরান্বিত করছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) সাবেক পরিচালক ড. মো. শামসুল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নতুন এসব চালকের অধিকাংশেরই সড়কে গাড়ি চালানোর প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা নেই। এর কারণ, এরা যাদের কাছ থেকে গাড়ি চালানো শিখছে, তারাও অদক্ষ। ” “আমি মনে করি, চালকদের প্রশিক্ষণের আগে প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। আর এটা বিআরটিএ-এর সহযোগিতা ছাড়া সম্ভবপর নয়,” বলেন তিনি।

শামসুল হক বলেন, দেশে বেসরকারি উদ্যোগে অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে উঠলেও এর অধিকাংশেরই মান অত্যন্ত খারাপ। চালকরা সেখানে গাড়িচালানো শিখলেও এর তাত্ত্বিক বিষয়গুলো সম্বন্ধে কিছুই জানতে পারে না। ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ সংগঠনের সমন্বয়ক ইলিয়াস কাঞ্চন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “চালকদের শুধু গাড়ি চালানো শেখালেই সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভবপর হবে না। তাদের গাড়ি চালানোর বিষয়ে তাত্ত্বিক জ্ঞানও দেওয়া প্রয়োজন। ” চালক ও প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য বেসরকারি নিটোল গ্রুপ কিশোরগঞ্জ জেলায় এবং ব্র্যাক উত্তরায় দুটি আলাদা প্রকল্প গ্রহণ করেছে।

এছাড়া সেনাবাহিনীও একটি প্রকল্পের মাধ্যমে চালক ও প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেছে। বিআরটিএ-এর প্রকৌশল বিভাগের উপপরিচালক সিতাংশু শেখর বিশ্বাস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বর্তমানে তাদের কোনো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র না থাকলেও ছয়টি বিভাগীয় শহরে ছয়টি ইনস্টিটিউট স্থাপনের পরিকল্পনা তাদের রয়েছে। সরকারিভাবে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) গাড়ি চালনার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। তবে এর মান নিয়ে প্রশ্ন তুলে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেছেন, তাদের প্রশিক্ষণেও তাত্ত্বিক জ্ঞান সম্পর্কে জানানো হয় না। তবে এই সমালোচনার জবাবে বিআরটিসির কারিগরি বিভাগের পরিচালক মেজর ফিরোজ খান্নম ফারাজী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সারা দেশে তাদের ১৭টি কেন্দ্রে প্রথম শ্রেণির কারিগরি শিক্ষাসহ রক্ষণাবেক্ষণ এবং দেশের প্রচলিত ট্রাফিক আইন সম্বন্ধেও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

Click This Link  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.