ভবের খেয়া এবার বাওয়া হইল আমার শেষ; এবার তরী ভাসিয়ে দিলাম পরপারের দেশ । । জাগরণের কবি, আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১১৩তম জন্মবার্ষিকীর শ্রদ্ধাঞ্জলি । ।
অবিস্মরণীয় নজরুল
নজরুল সঙ্গীতের আদি ও দুর্লভ ৬০টি রেকর্ডিং, রাগাশ্রয়ী, ভক্তিগীতি ও কাব্যগীতি এই তিন ভাগে বিন্যস্ত হয়ে ৩ সিডির এই অমুল্য সংগ্রহের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
কবির জন্মবার্ষিকীতে এই কালেশনটি সবাইকে আপ্লুত করবে বলে আশা করছি। ধন্যবাদ।
ডাউনলোড :
অবিস্মরণীয় নজরুল - সিডি ১ – রাগাশ্রয়ী - ৬১ মেগাবাইটস
অবিস্মরণীয় নজরুল - সিডি ২ – ভক্তিগীতি - ৭২ মেগাবাইটস
অবিস্মরণীয় নজরুল - সিডি ৩ – কাব্যগীতি - ৭১ মেগাবাইটস
সূচী -
সিডি ১ – রাগাশ্রয়ী
০১। রুমু ঝুমু রুম ঝুম কে এলে নুপুর পায়ে (১৯৩১) - মিস ইন্দুবালা
০২। কেন কাঁদে পরান (১৯৩১) – কে. মল্লিক
০৩।
যাও যাও তুমি ফিরে (১৯৩১) - মিস ইন্দুবালা
০৪। পরদেশী বঁধু ঘুম ভা ঙায়ো (১৯৩২) – মিস কমলা (ঝরিয়া)
০৫। সখি জাগো রজনী পোহায় (১৯৩৩) - মিস বীণাপাণি
০৬। রাখো রাখো রাঙ্গা পায় (১৯৩২) – জ্ঞানেন্দ্রনাথ ঘোষ
০৭। বনে বনে দোলা লাগে (১৯৩২) – ঊষারানী
০৮।
পিউ পিউ বোলে পাপিয়া (১৯৩৩) - মিস বীণাপাণি
০৯। সখী বোলো বঁধুয়ারে (১৯৩৪) - মিস ইন্দুবালা
১০। আজি নন্দ-দুলাল মুখচন্দ (১৯৪০) – জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
১১। একেলা গোরী চলকে চল গঙ্গাতীরে (১৯৩৩) – ঊষারানী
১২। নিরালা কানন পথে (১৯৩২) – ধীরেন্দ্রনাথ দাস
১৩।
গুণ্ঠন খোলো পারুল মঞ্জরী (১৯৩৭) – মিস রাধারানী
১৪। এসো প্রিয় আরও কাছে (১৯৪০) - জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
১৫। আজো বোলে কোয়েলিয়া (১৯৩৯) – দীপালি তালুকদার
১৬। এ ঘনঘোর রাতে (১৯৪০) - জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামী
১৭। রহি রহি কেন সেই মুখ (১৯৪২) - মিস রাধারানী
১৮।
সন্ধ্যা গোধূলি লগণে (১৯৪২) – সত্যেন ঘোষাল
১৯। ফিরে নাহি এলে প্রিয় (১৯৪১) - দীপালি তালুকদার
২০। প্রথম প্রদীপ জ্বালো (১৯৪৯) - জগন্ময় মিত্র
সিডি ২ – ভক্তিগীতি
০১। দেশে দেশে গেয়ে বেড়াই (১৯৩৬) – মোঃ কাসেম
০২। প্রভু তোমাতে কে করে প্রান নিবেদন (১৯৩৬) – আব্দুল লতিফ
০৩।
নাই হল মা বসন ভূষণ (১৯৪০) – আব্বাসউদ্দিন আহমেদ
০৪। হে মহামৌনী তব প্রশান্ত (১৯৩৬) – বীণাপাণি চট্টোপাধ্যায়
০৫। যত নাহি পাই দেবতা তোমায় (১৯৩৮) - রমলা মজুমদার
০৬। আমি দ্বার খুলে আর রাখবো না (১৯৩৫) - রেণু বসু
০৭। দিয়ো বর হে মোর স্বামী (১৯৩৬) – কে. মল্লিক
০৮।
ওগো পুজার থালায় আছে আমার (১৯৩৬) – মিস আঙ্গুরবালা
০৯। দেবতা গো দ্বার খোলো (১৯৪০) – পারুল সোম
১০। আসিল রে প্রিয় আসিল রে (১৯৪১) – যূথিকা রায়, কমল দাশগুপ্ত
১১। আমি গিরিধারি সাথে (১৯৪০) – পদ্মরানী চট্টোপাধ্যায়
১২। বনে যায় আনন্দদুলাল (১৯৩৪) - ধীরেন্দ্রনাথ দাস
১৩।
ওরে নীল যমুনার জল (১৯৩৬) - যূথিকা রায়
১৪। বর্ণচোরা ঠাকুর এলো (১৯৫০) – উত্তরা দেবী
১৫। আর কত দুখ দেবে বল (১৯৪৮) – মৃণালকান্তি ঘোষ
১৬। ভূল করেছি ও মা শ্যামা (১৯৩৬) – গোপালচন্দ্র সেন
১৭। তোরই নামের কবজ দোলে (১৯৪২) – ভবানী দাস
১৮।
কে পরালো মুণ্ডমালা (১৯৩৩) - উত্তরা দেবী
১৯। মাতৃ নামের হোমের শিখা (১৯৫০) - তারা ভট্টাচার্য
২০। শ্মশানকালীর নাম শুনে (১৯৫৩) – গৌরীকেদার ভট্টাচার্য
সিডি ৩ – কাব্যগীতি
০১। ঝরা ফুলদলে কে অতিথি (১৯৩০) – মিস হরিমতি
০২। কে এলে মোর ব্যাথার গানে (১৯৩২) - ধীরেন্দ্রনাথ দাস
০৩।
পথিক বন্ধু এসো (১৯৩৪) – মিস বেবী
০৪। স্বপন যখন ভাঙবে তোমার (১৯৩৭) – অনিমা বাদল
০৫। রিনিকি ঝিনিকি রিনি ঝিনি (১৯৩৯)- দীপালি তালুকদার
০৬। হয়তো আমার বৃথা আশা (১৯৩৮) - রমলা মজুমদার
০৭। আমার মালায় লাগুক তোমার (১৯৩৯) – বীণা চৌধুরী
০৮।
তুমি কেন এলে পথে (১৯৪০) - গীতা বসু
০৯। কত ফুল তুমি পথে ফেলে দাও (১৯৪০) – সন্তোষ সেনগুপ্ত
১০। মোর ভালবাসা ভুলিয়ো না (১৯৪০) – সুধা বন্দ্যোপাধ্যায়
১১। যত ফুল তত ভুল (১৯৪১) - মেনকা বন্দ্যোপাধ্যায়
১২। আমি চাঁদ নহি অভিশাপ (১৯৪১) – কমল দাশগুপ্ত
১৩।
থই থই জলে ডুবে গেছে পথ (১৯৪১) – ঝর্না দে
১৪। তব গানের ভাষায় সুরে (১৯৪২) – অনিমা দাশগুপ্ত
১৫। এসো প্রিয় মন রাঙ্গায়ে (১৯৪২) – পারুল কর (সেন)
১৬। আগুন জ্বালাতে আসিনি গো আমি (১৯৪২) – সত্য চৌধুরী
১৭। স্বপ্নে দেখি একটি নতুন ঘর (১৯৪২) - যূথিকা রায়
১৮।
ভুল করে যদি ভালবেসে থাকি (১৯৪৩) – সতিনাথ মুখোপাধ্যায়
১৯। গভীর নিশীথে ঘুম ভেঙে যায় (১৯৫১) - জগন্ময় মিত্র
২০। প্রিয়তম হে বিদায় (১৯৪২) - বীণা চৌধুরী ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।