দুদিনের কর্মসূচিতে শুক্রবার সকালে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে রোডমার্চের কর্মীরা রাতে যশোর পৌঁছান। শনিবার সকাল ৯টায় শেষ গন্তব্য যশোরের অভয়নগর উপজেলার মালোপাড়া রওনা হয় রোড মার্চ।
মালোপাড়ায় স্থানীয় জনসাধারণ এবং হামলায় ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবির আন্দোলনের সংগঠকরা। ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণও দেবেন তারা।
শাহবাগ থেকে আটটি বাসে শুরু হওয়া এই রোর্ড মার্চ প্রথম দিনে বিভিন্ন স্থানে ছয়টি পথসভা ও ফরিদপুরে জনসভা করে।
জনসভা ও পথসভায় বক্তব্যে মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার নির্বাচনের পর সাম্প্রদায়িক হামলার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীকে দায়ী তাদের মোকাবেলায় একাত্তরের মতো ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
মঞ্চের পক্ষ থেকে তিন দফা দাবিও তুলে ধরেন তিনি। এগুলো হলো- সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস প্রতিরোধে আলাদা আইন প্রণয়ন, হামলা ও নির্যাতনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তি নিশ্চিত করা এবং সারা দেশে আক্রান্ত ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া।
গত ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর যশোর ও দিনাজপুরসহ দেশের কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক তাণ্ডব চলে।
এসব স্থানে হিন্দুদের বাড়ি ঘরে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়, কোনো কোনো স্থানে নারীদের ধর্ষণও করেছে তারা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।