সরকার গৃহীত জনহিতকর কিছু পদক্ষেপঃ-
******************************
মানুষের নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য ছিল রোদেলা দিনের উষ্ণ বাতাসের মত স্বস্তিকর বাতাস পরিবহন।
জনমনে স্বস্তির নিশ্চয়তার জন্য র্যাব-যার্ব-পুলিশ-বিজিবির পাশাপাশি ছিল ছাত্রলীগের অস্ত্রসহ মহরা ।
মাত্র কয়েক স্থানে দেশবিরোধী চক্তান্তকারীদের বিরুদ্ধে তৎপর হতে হয়েছে সরকারের স্নেহশীল ছাত্রলীগের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীকে ।
কিছু দুষ্কৃতিকারী দোকানপাট খুলে বিদ্যুতের অপচয় করছিল । যা সরকারের প্রতি ষড়যন্ত্রেরই অংশ বলে প্রতীয়মান হওয়ায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের লুটপাটের মত দৈনন্দিন কাজেই সীমাবদ্ধ থাকতে হয়েছে ।
যা দেশে বিদেশে সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর করেছে । ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে ।
এদিকে জনবিচ্ছিন্ন বিরোধীদলের সমাবেশ সরাসরি সম্প্রচারের মত জঘন্য পাপের দায়ে ইসলামিক টিভি, একুশে টিভি, বাংলা ভিশন, দিগন্ত টেলিভিশনের মত জনবিচ্ছন্ন ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার উপর ভয়াবহ গজব পরেছিল । তাই জনসভাকালীন সময়ে এই চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার দেশব্যপি বন্ধ ছিল । এমন কি গজবের মাত্র এতটাই প্রকট ছিল যে তারা সন্ধ্যা ৭টার সংবাদ পরিবেশন করতেও ব্যর্থ হয় ।
এজন্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে ফোন করে গজব সৃষ্টিকারী সরকারকে জনগন ভূয়সী প্রশংসা করে ।
সরকারের জনপ্রিয়তা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে আশা করা যায় সামনে আর কোন দিন দুষ্কৃতিকারীরা ক্ষমতায় আসতে পারবে না ।
সরকারে এতসব সহযোগিতার পরও অন্ধ-কানা বিরোধীদল যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় ২৯শে মার্চ হরতাল এবং ১১ই জুন জনসভার মত জন দুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কর্মসূচী ঘোষনা করে তারা আরো বিচ্ছন্ন হয়ে পরবে বলে আমাদের বিশ্বাস ।
[বি.দ্রঃ-সরকারের সকল সহযোগিতা এই স্বল্প পরিসরে তুলে ধরা সম্ভব নয়, তাই আপনার সুখস্মৃতি মন্তব্য করে সারা বিশ্বের কোটি কোটি বাংলাদেশীকে জানিয়ে আপনিও সুখের ভবিষ্যৎ গড়ায় অংশ নিতে পারেন । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।