ধরনীতে কিছু মানুষ আছে যারা নিজেদের অন্যরকম ভাবে। আমি বলবো তারা নিতান্তই বোকার দলে অন্তর্ভূক্ত। আর আমি সেই বোকাদের দলেই থাকতে চাই। এরকম একটা নোংরা ব্যাপার নিয়ে লিখতে হবে কখনো ভাবিনি। এসব কুত্তাবাচ্চারা যে কিভাবে পৃথিবীতে পয়দা হয়েছে তা সত্যিই জাগানিয়া বিষয়।
না আমি কোনো রাজনৈতিক বা জাতীয় ইস্যু নিয়ে কথা বলছি না। আমি কথা বলছি সাধারণ ছাত্রের ন্যায়। ছাত্র হওয়া যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে এই অহেতুক লাঠিচার্জ এবং পুলিশের জঘন্য গালি আমার প্রাপ্য।
..
...
....
..........
ঘটনার শুরু খুব বেশিদিন নয়। ১৫ই ফেব্রুয়ারী ২০১২ তারিখে ঢাকা এডুকেশন বোর্ড এর ওয়েব সাইটে এইচ.এস.সি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়।
আপনি যদি একজন বিবেকবান মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে রুটিন দেখলেই বুঝতে পারবেন রুটিনের সময়সূচিতে কি রকম বৈষম্য ছিল।
পহেলা এপ্রিল ২০১২ইং তারিখে পরীক্ষা শুরু হয়ে দীর্ঘ্য ৫০দিন ব্যাপী পরীক্ষার সময়সূচি নির্ধারিত করার পরও বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার সময়সূচি নির্ধারিত করা হয় মাত্র ২৯দিনে। কিন্তু বাকি অন্যান্য বিভাগের সময়সূচী ৫০দিন ব্যাপী বহাল থাকে।
এই রুটিন দেখে বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রদের মাঝে অনেকটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত আশংকা তৈরী হয়। তাই ঠিক সেই দিনই ফেসবুকে H.S.C Routine 2012 change koro.Aita routine na BPL er fixture? নামের একটি পেইজ ক্রিয়েট করা হয় রুটিন প্রত্যাহারে লক্ষে।
প্রথমদিকে ছাত্ররা রুটিনটিকে খসড়া হিসেবে বিবেচনা করলে পরবর্তীতে দেশের প্রধান দৈনিক পত্রিকায় সংবাদটি উঠে এলে ছাত্রদের মাঝে আশংকা বেড়ে যায়। বলা যায় যে ফেসবুক থেকেই আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। ফেসবুকের সেই পেইজটির মাধ্যমে আন্দোলনের সংবাদ দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে থাকে। যদিও একে শান্তিপূর্ন আন্দোলন বলা যায়। কেননা ছাত্ররা এই আন্দোলনের মাধ্যমে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেনি।
ফেসবুকের সেই পেইজটির মাধ্যমে ধানমন্ডির মুক্তমঞ্চে একটি মিটিং-এর আয়োজন করা হয় ১৭ফেব্রুয়ারী।
প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহনে মিটিং সফলভাবে সম্পন্ন হয় এবং মিটিং শেষে ১৮ই ফেব্রুয়ারী জাতীয় প্রেস ক্লাবে মানব বন্ধনের উদ্যোগ নেয়া হয়।
১৮ই ফেব্রুয়ারী সবাইকে হতভাগ করে দিয়ে বেলা তিন ঘটিকার সময় প্রায় ১৫০০ এরও বেশী শিক্ষার্থীর অংশগ্রহনে মানব বন্ধন সফল হয় এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের নিকট রুটিন পরিবর্তনের স্মারকলিপি পেশ করা হয়।
শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রকার প্লেকার্ড নিয়ে মানব বন্ধনে অংশগ্রহন করেন।
এছাড়াও ১৭ই ফেব্রুয়ারী থেকে ২৪শে ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় মানব বন্ধনের আয়োজন করা হয়।
বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় এবং টিভি চ্যানেলগুলোতে এই খবর প্রকাশিত হয়।
বরিশালে মানব বন্ধন
বগুড়ায় মানব বন্ধন
চট্টগ্রামে মানব বন্ধন
এছাড়াও গাইবান্ধা, পিরোজপুর, হবিগঞ্জ, ঈশ্বরদী, সাতক্ষিরা, টাংগাইলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় মানববন্ধন ও অন্যান্য কর্মসূচি বাস্তবায়িত হয়।
সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে প্রথম আলোর মত কিছু প্রভাবশালী পত্রিকায় এই খবর এমনভাবেই ছাপা হয় যে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের কোনো কর্মকর্তা তো দূরের কথা সাধারণ মানুষের চোখ এড়িয়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের খবর ছাপানো দেখেই বোঝা যাচ্ছে কেউ ২০০০-২৫০০টাকা দিয়ে পত্রিকা অফিসে গিয়ে খবর দিয়ে এসেছিল এবং তারা সেটা ছাপিয়ে দিয়েছে।
এক নজরে মিডিয়াতে আশা ১৮ই ফেব্রুয়ারী মানব বন্ধনের খবরসমূহঃ
১. প্রথম আলো
২. কালের কন্ঠ
৩. বাংলা নিউজ ২৪ ডট কম
৪. সকালের খবর
৫. ডেইলি সান
৬. চ্যানেল আই নিউজ
দিগন্ত, একুশে, সময়, দেশ টিভি সহ অন্যান্য মূল ধারার মিডিয়ায় খবরটি চলে আসে।
কিন্তু ছাত্রদের দেয়া ২১শে ফেব্রুয়ারীর মধ্যে রুটিন পরিবর্তনের দাবী না মানায় ২২শে ফেব্রুয়ারী মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড(ঢাকা) ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষনা করা হয়।
২২শে ফেব্রুয়ারী সকাল ১০টা থেকে ছাত্রদের অবস্থান কর্মসূচি ঘোষনা করা হয়। কয়েকজন ছাত্র একটা স্মারকলিপি নিয়ে শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ফাহিমা খাতুনের সাথে কথা বলে। ফাহিমা খাতুন তাদের আশ্বাস দেন রুটিন পরিবর্তনের। বেলা ১২টার মধ্যে শিক্ষা বোর্ডের সামনে প্রায় পাঁচ শতাধিক ছাত্র জড়ো হয়।
ছাত্ররা দাবী করছিলো রুটিন পরিবর্তনের একটা নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারন করা হোক। কিন্তু শিক্ষা বোর্ডের ভেতর থেকে কোনো প্রকার আশ্বাস না আশায় ছাত্ররা অনেকটা উত্তেজিত হয়ে শিক্ষাবোর্ডের সামনের সড়ক অবরোধ করে। পরবর্তীতে বেলা আড়াইটায় ভেতর থেকে নির্দেশ দেয়া হয় ১০জন ছাত্রের একটা প্রতিনিধি ভিতরে প্রবেশ করবে, তাদের সাথে কথা বলা হবে। আধা ঘন্টার কথা বলে পাক্কা দেড় ঘন্টা চলে যায় কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করা ছাত্ররা বের হচ্ছে না। অবশেষে বিকেল ৪.১৫ দিকে তারা বের হয় চরম হতাশা নিয়ে।
তাদের বিবৃতি থেকে জানা যায়, প্রথমে তাদেরকে ছাত্র হিসেবেই গন্য করা হয় না। পরে তাদের কলেজে কল করে পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। ভেতরে অবস্থানরত উর্ধতন কর্মকর্তা তাদের শুধু আশ্বাসই দিয়ে যান কিন্তু তা বাস্তবায়নের কোনো প্রকাশ তাদের মাঝে ফুটে উঠে না।
যারা ভিতরে প্রবেশ করেছিল তাদের একজনের ভাষ্য ছিল ঠিক এই রকম
ইতোমধ্য শিক্ষাবোর্ডের আশেপাশে লাঠি, টিয়ার গ্যাস এবং বুলেট প্রুফ জ্যাকেট পরিহিত পুলিশ মোতায়ন করা হয়।
কিছুক্ষন পরে ভেতর থেকে একজন কর্মকর্তা(নাম জানা হয় নি) এসে ছাত্রদের মুখোমুখি হন।
ছাত্ররা তাকে ঘিরে ধরে বিভিন্ন প্রশ্ন করতে থাকে কিন্তু কোনো প্রশ্নেরই সঠিক জবাব তার কাছে পাওয়া যায় না।
পরে ছাত্ররা উত্তেজিত হয়ে শিক্ষাবোর্ডের প্রধান ফটকের সামনে বসে সড়ক অবরোধ ঘোষণা দিলে, পুলিশের একজন কর্মকর্তা অশালীন ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে। যার কারনে ছাত্ররা উত্তেজিত হয়ে এগিয়ে যায়। কিন্তু ঠিক সেই মূহূর্তে ছাত্রদের উপর পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করে দেয়। এতে করে ছাত্ররা দিক বেদিক ছুটতে শুরু করে।
এতে করে কয়েকজন ছাত্র গুরুতর আহত হয় এবং নয়জন ছাত্রকে বিনা অপরাধে পুলিশ গ্রেফতার করে।
ছবিতে চিহ্নিত ব্যক্তিটিই হচ্ছে সেই কুত্তার বাচ্চা যে ছাত্রদের বাইন** বলে গালি দেয় এবং তার নির্দেশেই ছাত্রদের লাঠিচার্জ করা হয়।
এক ছাত্রের মোবাইলে রেকর্ড করা হয় পুলিশের গালি দেওয়া দৃশ্যটি। ছাত্রদের লক্ষ্য করে পুলিশের গালি দেওয়া ভিডিও চিত্রটি দেখুন এখানে
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গ্রেফতারকৃত ছাত্ররা মুক্তি পায়।
ছাত্র পুলিশ সংঘর্ষ নিয়ে মিডিয়ায় প্রকাশিত খবরসমূহঃ
* সমকাল
** ডেসটিনি
*** কালের কন্ঠ
**** প্রথম আলো
***** ডেইলি স্টার
****** বাংলানিউজ ২৪ ডট কম সহ আরো অনেক মূল ধারার মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়।
অনেক ব্লগারদের মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে কেন ছাত্ররা এই দাবী আদায়ের লক্ষে রাজপথে নেমেছে। তাই সেইসব ব্লগারদের প্রশ্ন ও উত্তর পর্বের কিছু নমুনা দেয়া হল।
১. কেন ছাত্ররা রুটিন পরিবর্তন করতে চায়?
উঃ যেখানে অন্যান্য বিভাগের পরীক্ষা ৫০দিন ধার্য করা হয়েছে সেখানে বিজ্ঞান বিভাগের জন্য নির্ধারিত করা হয়েছে মাত্র ২৯দিন। আবার এটা ভেবে বসবেন না প্র্যাক্টিকাল সহ ৫০দিন। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রদের পরীক্ষা ২৯শে এপ্রিল শেষ হলেও প্র্যাক্টিকাল পরীক্ষা শুরু হবে ২৬শে মে এবং শেষ হবে ৬ই জুন।
মাঝখানের দীর্ঘ্য ২৭দিন বন্ধ রাখার কারণটা কি??? এই প্রশ্নের উত্তর বোর্ডের কোনো কর্মকর্তা দিতে পারে নাই।
২. ব্লগের মধ্যে এমন অনেক ব্লগার আছেন যারা আজ থেকে প্রায় ১৪-১৫ বছর আগে এইচ.এস.সি পরীক্ষা দিয়েছেন। তারা হয়তো প্রশ্ন করবেন আমাদের সময়ও তো ৭দিনে পরীক্ষা শেষ হত। সকালে একটা বিকালে একটা এভাবে। তো তোমাদের সমস্যা কি?
উঃ আপনারা যখন পরীক্ষা দিয়েছেন তখন সেইটাই প্রচলন ছিল যে ৭দিনে পরীক্ষা শেষ হবে।
তাই আপনাদের সেই পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে সমস্যা হয়নি। কিন্তু আমরা যদি বিগত বছরগুলোর রুটিনের দিকে খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাবো যে সেখানে বই রিভিশন দেয়ার মত যথেষ্ট সময় দিয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়েছে।
এই পরীক্ষার সময়সূচী নিয়ে এক ছাত্রের সাথে কথা হলে জানা যায় যে, অনেক ছাত্র আছে যারা পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে অনেক দূরে থাকে। সকাল ৬.৩০টার দিকে পরীক্ষার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে পরীক্ষা দিয়ে বাসায় আসতে আসতে প্রায় বিকেল ৪-৫টার মত বেজে যাবে। মাঝখানে যদি একদিন বন্ধ থাকে এবং তার উপর যদি এত পড়াশুনার চাপ থাকে তাহলে তো সমস্যা।
পড়ার সময় আরো সংকীর্ন হয়ে যাবে।
আসলে ছাত্ররা রুটিন পরিবর্তন বলতে গতানুগতিক ধারার রুটিন চাচ্ছে। কেননা এইচ.এস.সি পরীক্ষার রেজাল্টের উপর অনেক ছাত্রের ভবিষ্যৎ নিহিত আছে। আশা করছি এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উদ্দ্যোগী হবে।
অনেকের মনে হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে কেন সরকার রুটিন পরিবর্তন করছে না।
এই ব্যাপারে ডক্টর জাফর ইকবালের একটি উক্তিকে প্রাধান্য দেয়া যেতে পারে।
তার বিবৃতি মতে,
“শিক্ষার্থীদের রুটিন পরিবর্তনের দাবী যৌক্তিক, তবে সরকারকে এই বিষয়েও সচেতন থাকতে হবে যে, শিক্ষার্থীদের দাবী মেনে নেয়া মানে, সরকার পতনের ক্ষমতা শিক্ষার্থীদের আছে”
তাছাড়া শিক্ষার্থীদের দাবীর মুখে পড়ে রুটিন পরিবর্তন করা মানে সরকারে ব্যর্থতার একটি দরজা উন্মেচন হওয়া। তাই সরকার কোনো ভাবেই তা মানতে রাজি নয়।
এইবার আসুন জেনে ২০১২ সালের এইচ.এস.সি পরীক্ষার্থীদের অতীত জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনাঃ
এই বছর যারা এইচ.এস.সি পরীক্ষার্থী তারা ক্লাস এইটের বৃত্তি পরীক্ষার ক্লাস নাইনে উঠে দিয়েছিল। কেন শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের এইরূপ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছিল তা এখনো উদ্ধার হয়নি।
তার উপর ক্লাস নাইনে উঠে শিক্ষা মন্ত্রনালয় কর্তৃক নির্ধারিত সৃজনশীল পড়াশুনা শুরু হয় তাদের সময় থেকেই। দীর্ঘ পাঁচ মাস শিক্ষা মন্ত্রনালয় কর্তৃক পীড়ন দেয়া হয় সবগুলো বিষয় সৃজনশীল পদ্ধতির অন্তর্ভূক্ত করা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাত্র দুইটি সাবজেক্টে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। আর ২০১২ সালের বিজ্ঞান বিভাগের রুটিনের অনিয়ম তো আছেই।
শেষে শুধু একটি কথাই বলবো, যে দেশে গণতন্ত্রের নামে একনায়কতন্ত্র চলছে।
যে দেশের মন্ত্রী পরিষদ ঘরে বসে সংবিধান নাড়াচ্ছে। বৃহত্তম মন্ত্রী পরিষদ গঠন করে দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের জনগণের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, যে দেশে ধর্মনিরপেক্ষতাকে ধর্মহীনতা নামে আখ্যয়িত করা হচ্ছে। ধর্মান্ধ আর প্রভাবশালীদের হাতে যে দেশের ক্ষমতা কুক্ষিগত। যে দেশের ছাত্ররা সরকারের বিপক্ষে গেলে বিরোধীদলীয় সন্ত্রাসী ছাত্র জনতা নামে ভূষিত করা হয়। সাধারন ছাত্রদের দাবীতে কিংবা প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশকে লেলিয়ে দেয়া হয়।
সে দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা আর যাই হোক দেশের কল্যান চায় না। সে দেশ আমি চাই না। আমি চাই না সে দেশের স্বাধীন নামের পরাধীন নাগরিক হতে।
ডক্টর হূমায়ুন আজাদের সাথে সুর মিলিয়ে বলতে চাই, আমরা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলাম?
আপডেটঃ
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা যায় যে, খুব শীঘ্রই রুটিন পরিবর্তন করা হবে। তবে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দেওয়া হয়নি।
সূত্রঃ
মানবজমিন
যায় যায় দিন
সর্বশেষ আপডেটঃ
২২শে ফেব্রুয়ারীতে ঘটে যাওয়া ঘটনার পাঁচদিন পর, অবশেষে ছাত্রদের আন্দোলনের দাবীর মুখে পড়ে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সংশোধিত রুটিন পেশ করা হয়েছে। নতুনভাবে ঘোষিত এই রুটিনের আর কোনো পরিবর্তন হবে না।
সূত্রঃ
প্রথম আলো
ছাত্রদের পক্ষে হোক আর বিপক্ষেই হোক, হ্যা বাচক মন্তব্য দিয়েই হোক আর না বাচক মন্তব্য দিয়েই হোক ব্লগারদের সুচিন্তিত মন্তব্য আশা করছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।