পাশেই তো থাকে দৃষ্টির আড়ালে তবু দৃষ্টিতে মিশে দূরের ঐ মেঘমালা কে বলেছিলাম আমি শূন্যতায় বাস করি সে একটু হেসে বিদ্রূপ করে বলেছিল তুমি তো শূন্যতার মেয়ে গভীরের অন্তনীলে শূন্যতার বুকে তোমার জন্ম অনেক দিন থেকে ভাবছি আমরা চারজন এক সাথে সীমাব্ধ হওয়ার জন্য। কিন্ত নানান কারনে আমাদের একত্রে হওয়ার সুযোগ হয়ে উঠেনি। লাষ্টটাইম যখন বাংলাদেশে গিয়েছিলাম তখন একজনের সাথে দেখা হয়েই গেল আর বাকি রইলো দুজন। দুজনের সাথে দিন,তারিখ ঠিক করার পরও কোন কারন বসতো পিছিয়ে যায়।
হঠৎ করে শুনলাম শুশি আপু নাকি আমাদের শহরে আসছেন।
কাকঁন আপু আর ইসরা আপু তো আমাদের শহরেই থাকেন। অনেক দিন দেখা করার আয়োজনের পরও যখন দেখা হচ্ছিলনা সেখানে একদিনের কথায় সবার সাথে কথা বলে ছুটির দিন শনিবার ঠিক করে নিলাম।
শনিবার সকাল থেকে মনের ভিতরে এক অন্যরকম অনুভূতি কাজ করছিল। এই অনুভূতিতে মনে হলো এক অন্যরকম ভাললাগা। মনে মধ্যে ফুরফুরে ভাব যেন দুটি পান্খা থাকলেই উড়ে উড়ে আকাশ চষে বেড়াতাম।
ইসসস...কখন ওরা আসবে।
দুপুর ১টায় কাকঁন আপু ফোন দিয়ে বলল সে চলে এসেছে। ফোন রাখার সাথে সাথেই কলিং বেল বেজে উঠলো। দৌঁড়ে গিয়েই দরজা খুলে দিলাম। কাকঁন আপু আসার ১০মিনিট পরেই ইসরা আপু চলে এলো।
শুশি আপু ও চলে এলো কিছুক্ষনের মধ্যে।
আমরা নিজেদের মাঝে গল্পতে মেতে উঠলাম। গল্পের বিষয়বষ্তু ছিলো ব্লগের গল্প কবিতা নিয়ে সাথে কিছু কিছু পরিবারের আলোচনাও ছিলো।
গল্পের ফাকে ফাকেই খাবারের পর্ব শেষ করলাম। বাচ্ছারাও নিজেদের মাঝে খেলায় ব্যস্ত হয়ে উঠলো।
বাচ্ছাদের দেখে মনে হচ্ছিলো ওদের যেন অনেক দিনের পরিচিত।
কখন যে দুপুর পেরিয়ে সন্ধ্যা হল আর সন্ধ্যার শেষে রাত হয়ে গেল ভাবতেই পারিনি।
সব শেষে বিদায়ের ঘন্টা বেজে উঠলো এক এক করে সবাই নীড়ে চলে গেল। একটি দিনের আনন্দ মূহুর্তের অপুর্ব স্মৃতি নিয়ে।
আমাদের খাবারের কিছু অংশ
লেবু............
শুটকি ছাড়া খাবারের আয়োজন হয় নাকি?
ইলিশ মাছ আমাদের সবারই অনেক প্রিয়
বিকেলের আড্ডায় বরই খাওয়ায় বাচ্ছারা ও কম না ছবি তোলার আগেই
রাতের খাবারে বাচ্ছাদের জন্য করা আয়োজন বড়রা কি বসে থাকবে নাকি ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।