আমি একজন সাধারণ ব্লগার আসছে জানুয়ারি থেকেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের স্বয়ংক্রিয় আপডেট কার্যক্রম শুরু হবে। এ ব্রাউজারের নবম সংস্করণ অনেকটা অজান্তেই আপডেট হয়ে যাবে ইন্টারনেটভুক্ত এক্সপ্লোরার ভোক্তাদের পণ্যগুলোতে। সংবাদমাধ্যম সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
অনলাইন এবং ব্রাউজারের আন্তনিরাপত্তাকে আরও সুনিশ্চিত করতে মাইক্রোসফট স্বউদ্যোগে লাখ লাখ এক্সপ্লোরার ভোক্তাদের বিনামূল্যে আপডেট সুবিধা দেবে।
তবে এ আপডেট হবে একেবারেই ভোক্তার অজান্তে।
নিরাপত্তার কারণে এমনটা করা হবে বলে মাইক্রোসফট সূত্র জানিয়েছে। কারণ আপডেট সময় জানলে ভাইরাস সন্ত্রাসীরা নিজেদের মতো এ ব্যবস্থাকে দূর্বল করে ফেলবে। ফলে মাইক্রোসফট আবারও নিরাপত্তার প্রশ্নে ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
তবে নতুন এ ব্রাউজারের স্বয়ংক্রিয় আপডেটের কারণে পুরোনো সংস্করণটি আনইন্সটল করলেই আর কোনো কারিগরি সমস্যা থাকবে না। সফটওয়্যার সিস্টেম থেকে একে আনইন্সটল করে দিলেই হবে।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার বিভাগের প্রধান রায়ান গেভিন জানান, এটি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের সবচেয়ে আধুনিক ব্রাউজার। এটি গতিতে হবে দ্রুত। আর কাজে হবে সহজবোধ্য।
এ ব্রাউজারের নিরাপত্তার প্রশ্নে কেভিন জানান, সাইবার অপরাধীদের জন্য নতুন সফটওয়্যার মানেই নতুন কৌশল। তাই ভোক্তাদের কোনো ধরনের হয়রানি ছাড়াই এ ব্রাউজার আপডেট করে দেবে মাইক্রোসফট।
তাও আবার একেবারেই নিজ উদ্যোগে।
সব মিলিয়ে ব্রাউজার শিল্পে ভোক্তা অসন্তুষ্টি আর নিরাপত্তার কষাঘাতে একেবারেই নাকাল হয়ে পড়ে মাইক্রোসফটের ‘এক্সপ্লোরার’। এরই মধ্যে এ ব্রাউজারের ৬.০ সংস্করণ বিলুপ্ত করা হয়েছে। এখন তাই নবম এক্সপ্লোরারে ওপর ভিত্তি করেই ব্রাউজার সংস্কৃতিতে হারানো সম্মান ফিরে পেতে চাইছে মাইক্রোসফট। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।