মোঃ বেলায়েত উল্লাহ
দাম্পত্য
মোঃ বেলায়েত উল্লাহ
সন্ধ্যার দকিে টএসসিি থকেে শাহবাগ রাস্তাটায় বশে ভড়ি হয় বশষেি করে চারুকলা ও পাবলকি লাইব্রররিে সামনে চটপটি ও ফুসকার লোভে লোকজন ভড়ি জমায় ভড়ি এড়ানোর জন্য ইমুকে নয়িে কবি নজরুল ইসলামরে মাজার ঘষেে ফুটপাথ দয়িে হটেে আসছলামি ইমু আমার স্ত্রী চার বছর প্রমরেে র্পর অনাস শষে করে এক বছর হলো আমরা বয়িে করছেি শুক্রবার ছুটরি দনি তাই ইমুর অনুরোধে আজ টএসসতেিি বড়োতে এসছর্লামিে বতমানে ইমু প্রগনোন্ট ওর হাটতে কষ্ট হচ্ছে বুঝতে পরেে বললামÑ চলো, পাবলকি লাইব্রররিে সামনে গলইেে রকশাি পাবো ইমু আমার দকিে তাকয়িে মষ্টিি করে হসেে বললোÑ সমস্যা নই,ে আমি হাটতে পারবোতোমার কষ্ট হচ্ছে না?তোমার সন্তান বহন করতে আমার কষ্ট হবে এটা ভাবলে কি কর?‘তোমোর সন্তান’ কথাটা শোনার সঙ্গে সঙ্গইে মুগ্ধ দৃষ্টতিে ইমুর দকিে তাকালাম ওকে ভালোবসেে আমি সুখী আমার সন্তান পটেে বহন করছে এটা ভাবতইে খুব ভালোবাসতে ইচ্ছা হলো ওকে বাম হাত দয়িে ইমুর কোমরটা আলতো করে পচয়েেি ধরে হাটতে থাকলাম ইমু কমনে একটা মায়াভরা দৃষ্টি নয়িে আমার দকিে তাকালো তারপর ওর ডান হাত দয়িে আমাকে ও পচয়েেি ধরলো হাটতে লাগলাম আমরা হাটতে হাটতে আমরা চারুকলা ইন্সটটউটরেিি সামনে চলে এলাম খালি রকশাি পাওয়ার জন্য রাস্তার দকিে তাকয়িে আছি ঠকি সইে সময় সাদা রঙরে একটা প্রাইভটে কার এসে থামলো আমাদরে সামনে গাড়ি থকেে লম্বা চুলওয়ালা একটা লোক বরয়েেি এসইে জড়য়িে ধরলো আমাকে কছুি বুঝতে না পরেে বোকার মতো লোকটার মুখরে দকিে তাকয়িে থাকার পর চনতেি পারলাম তাকে আমার বন্ধু খালদে চারুকলায় পড়তো এখন কি করে জানি না অনকে দনি যোগাযোগ নইে খালদে একবার আমার ও ইমুর দকিে চোখ বুলয়িে নয়িে জজ্ঞাসাি করলোÑ কি করছসি এখান?ে ঠোট টনেে হালকা হাসার চষ্টো করে বললামÑ ইমুকে নয়িে বড়োতে এসছলাম,েি এখন যাওয়ার জন্য রকশাি খুজছি এখন চলে যাবি কন?ে ভাবীকে নয়িে বরয়ছস,েিিে আর কছুক্ষণি থকেে যাইমু অসুস্থখালদে ইমুর দকিে একবার তাকয়িে কি বুঝলো জানি না বললো- আচ্ছা, ঠকি আছে চল আমি পৌছে দয়িে আসনা,ি না, তোকে কষ্ট করতে হবে না রকশাি নয়ইেি চলে যাইশালা! আমার কষ্ট হবে মান?বলইেে ইমুর হাত ধরে টনেে গাড়রি দরজা খুলে বললোÑ বসুন ভাবীইমু কি করবে বুঝতে না পরেে আমার দকিে অসহায়রে মতো করে তাকালো আমি মাথা নড়েে ইশারায় ইমুকে বসতে বললাম ইমু ভতরেে গয়িে বসলো গাড়রি সামনরে দরজা খুলে আমওি খালদরেে পাশে বসলামখালদে জজ্ঞাসাি করলোÑ কোথায় থাকসি এখন?শান্তনগর্র ইিস্টান প্লাসরে পাশখোলদে র্গাড় স্টািট করে আবার জজ্ঞাসাি করলোÑ শান্তনগরিে বাসা কনছসিিে নাকি ভাড়া থাকস?পাগিল হয়ছস?েি আমার চৌদ্দ গোষ্ঠীর সকল সম্পদ দয়ওেি ঢাকায় বাড়ি কনো সম্ভব? ছোট একটা ফ্যাট ভাড়া নয়ছিিে তুই কি করছসি এখন?আগরে মতোই আছি ছবি আকা আর কবতাি লখো কনে জানি না, গত বই মলোয় আমার কবতারি বই বশে চলছেে মে মাসে জয়নুল গ্যালারতিে আমার ছবরি একক একজবশনিি হবর্একটো দীঘশ্বাস ছড়েে বললামÑ ভালো, নজরেি ভুবনে প্রতষ্ঠতিি হয়ে গছসিে তুই কি করছসি এখন? কোনো যোগাযোগ তো রাখসনিি বান্না বলছলিে যে বয়িে করছসএকর্টোি ফামে কমপউটারি অপারটরে হসবেিে ঢুকছেি পাশাপাশি চষ্টো করছি অন্য জায়গায় ভালো চাকরি পলেে এটা ছড়েে দবোখোলদে গাড়টাি ফকরাপুলি মোড়ে থাময়িে পকটে র্থকেে মালবোরো সগারটরিেে প্যাকটে বরে করলো শুনছেি মালবোরো অভজাতি লোকরো খায় তাহলে খালর্দরেে বতমান অবস্থা খুবই ভালো খালদে প্রতষ্ঠতিি এ জন্য ভালো লাগলওে নজকেিে কমনে যনে ছোট ছোট মনে হলো ঘাড় ফরয়েিি একবার ইমুর দকিে তাকালাম, ইমু মাথা নচুি করে চুপচাপ বসে আছে খালদে সগারটরিেে প্যাকটটো আমার দকিে এগয়িে ধরে বললোÑ চল?ে আমি মাথা নড়েে না বললাম খালদে একটা সগারটেি জ্বালয়িে পাশরে কাচ নাময়িে ধোয়া ছড়েে আবার চালাতে শুরু করলো ইমু, সগারটেি পছন্দ করে না সগারটরিেে গন্ধও নাকি সহ্য করতে পারে না আবার ইমুর দকিে তাকালাম নাক চপেে বসে আছে ওর চোখ দখেে খুব অসুস্থ বলে মনে হলো ইচ্ছা হচ্ছলি খালদকেে বলি য,ে সগারটটিো আমাদরে নাময়িে দয়োর পর খাস কন্তুি তার গাড়তিে চড়ে তাকে সগারটেি খতেে নষধেি করার সাহস আমার হলো নাশান্তনগর্র ইিস্টান প্লাসরে সামনে গাড়ি থকেে নামলাম খালদকেে বললামÑ চল এক কাপ চা খয়েে যাস খালদে গাড়রি ভতরে থকইেে বললোÑ অন্য একদনি আসবো তারপর গাড়ি ঘুরয়িে চলে গলরুমেে ঢুকইে ইমু বললোÑ ওই লোকটা তোমার কমনে বন্ধু? বললাম কলজেে আমরা একসঙ্গে পড়তাম মোটামুটি আমার ভালো বন্ধু ওনাকে কখনো আমাদরে বাসায় আসতে বলবে নাকন?ে খালদে তো খুব ভালো ছলেে ও খুব ভালো ছবি আকে তুমর্ িতো আটস্টদরিে খুব পছন্দ করো তাছাড়া ও কবতাওি লখলখুকেিে ও রকম লম্বা চুলওয়ালা লোকদরেে আমার ভালো লাগে না আর সগারটেি খাওয়া লোক আমি সহ্যই করতে পারি নাখালদে সগারটেি খলেে তোমার সমস্যা ক?ি আমি তো খাচ্ছি না, তুমি অসুস্থ শুনে যে গাড়তিে করে রখেে গলে তাকে তুমি সহ্য করতে পারছো না অসুস্থ বলে নয় আর্মাক স্পশে করার লোভে দখলেে না আমার হাত ধরে কমনে সুন্দর করে গাড়তিে ওঠালো পররে বউয়রে হাত ধরে যে সে আবার ভালো হয় কমনে কর?বুঝলোম ইমুর সঙ্গে পারবো না আসলে ও আমাকে প্রচ- ভালোবাসে বলইে এসব কথা বলছে তাই র্শষ পযেন্ত বললাম- আচ্ছা ঠকি আছ,ে খালদকেে বাসায় নয়িে আসবো না
২আজ অফসি থকেে ছুটি নয়ছিিে গতকাল আমাদরে একটা ময়েে হয়ছেে পরচতিি অনকইেে দখতেে আসছে এজন্য আজ সারাদনি বাসায় থাকতে হবে সকালরে দকিে একজন ময়েে দখেে আমার কাছে এসে বললো ‘ময়েে দখতেে ঠকি আপনার মতো হয়ছ’েে ময়টোে আমার মতো হয়ছেে শুনে কি যে ভালো লাগছে সটো যারা বাবা হয়ছেে শুধু তারাই বুঝতে পারবদুপুরেরে দকিে কলংবলরেিে শব্দ শুনে দরজা খুললাম খুলে দখেি খালদে দুই হাতে বড় বড় দুটো ব্যাগ আমাকে দখইেে বললÑ ‘কনগ্রাচুলশন!!ে ময়রেে বাবা হওয়া সৌভাগ্যরে বষয়’ি মষ্টিি হসেে খালদকেে বললাম ভতরেে আয় খালদে ভতরেে এসে সোফায় বসে ব্যাগ থকেে দুটো দামি শাড়ি বরে করে বললো, এটা ভাবীর জন্য এবং ব্যাগরে অন্য সব কছুি তোর ময়রেে জন্যআমি মনে মনে উপহারগুলোর জন্য বশে খুশি হয়ছেি কারণ এগুলো পলেে ইমু হয়তো খুশি হবে তবুও ভদ্রতা দখোনোর জন্য বললামÑ খামাখা খরচ করে এসব আনতে গলেি কন?খোলদকেে ময়েে দখয়েেি নয়িে এসে বসার ঘরে মষ্টিি খতেে দলামি মষ্টিি খতেে খতেে খালদে বললোÑ খুব সুন্দর হয়ছেে তোর ময়টো,ে জানসি প্রথম ময়েে হওয়া মানে ভাগ্যবান পতাি হওয়া আমি মুগ্ধ হয়ে চুপ করে খালদরেে মুখরে দকিে তাকয়িে আছি কছুক্ষণি চুপচাপ কি একটা ভবেে খালদে আবার বললোÑ দোস্ত, তোকে একটা কথা বলবো, রাখব?ি বললামÑ বল ও বললো ‘আমি এখন থকেে তোর বাসায় থাকতে চাই, আমার একা থাকতে খুব কষ্ট হয়, বশষেি করে রান্না-খাওয়ার জন্য’আমি জানি ইমু কখনো রাজি হবে না তবুও খালদকেে থাকতে দতিে রাজি হলাম কনে রাজি হলাম তাও জানি না হয়তো বাবা হওয়ার আনন্দ...ে সপ্তাহখানকে হলো খালদে আমার বাসায় এসে উঠছেে ইমু প্রথমে খুব রাগ করছল,েি পরে অনকে বুঝয়িে রাজি করয়ছিিে তবে মজার ব্যাপার হলো ইমু আগে যমনে খালদকেে নয়িে নগটভেিে মন্তব্য করতো এখন সটো আর করছে না বরং মাঝে মধ্যে বলতে শুনছেি খালদে ভাই খুব ভালো ছবি আকে আমওি মনে মনে ইমুর ওপর বশে খুশি হয়ছেি কারণ র্শষ পযেন্ত সে খালদকেে বুঝতে পরছমোসেে খানকরেে মধ্যইে টরে পলোম ইমু ও খালদরেে মর্ধ্য সেম্পকটা বশে ফ্রি হয়ে গছেে অফসি থকেে প্রায়ই রাতে ফরিে দখতোম খালদরেে রুমে বসে ইমু হাসাহাসরি গল্প করছে সটো নজরেি কাছে হালকা খারাপ লাগতো, তবুও কাউকে কছুি বলতাম না কারণ ইমুকে আমি ভালোবসেে বয়িে করছেি দুজনইে পরবাররেি সর্ঙ্গ সেম্পক ছন্নি করে নতুন পরবারি গড়ছেি ইমু কখনোই আমাকে কষ্টরে সাগরে ভাসানোর মতো কছুি করবে না ওর ওপর আমার বশ্বাসটাি প্রচ- রকমরে বশেি তাছাড়া খালদওে আমার ভালো বন্ধু সওে আমার বশ্বাসি নষ্ট করবে নাএকদনি বছানারি চাদররে তলায় একটা কাগজ খুজতে গয়িে হঠাৎ একটা ছবি পলোমর্ মোটা আট পপোরে ইমুর নুড ছবি ছবরি নচিে লখো ‘তুমি ছবরি চয়ওেে সুন্দর’ বুঝলাম ছবটাি খালদরেে আকা খালদে ইমুর এ রকম একটা ছবি একে দয়ছ,িেে অথচ ইমু আমাকে বলনেি মনে মনে বশে রাগ হলো ইমুকে বকা দবে বলে সদ্ধান্তি নলামি ঠকি তখন ইমু আমাদরে ময়েে পুষ্পতাকিে কোলে নয়িে রুমে ঢুকলো আমার কাছে এসে বললো- নাও, তোমার ময়কেেে একটু কোলে নাও পুষ্পতাি আমার কোলে এসে আমার গলা জড়য়িে ধর্রলো মুহূতরে মধ্যে মনটা কমনে হয়ে গলে যনে ইমুকে কছুইি বলতে পারলাম না মাঝে মধ্যে ইমু খালদরেে গাড়তিে করে বভন্নিি স্থানে বড়োতে যায় কনোকাটা করে অবশ্য এসব কথা ইমু রাতে ফরলেি আমাকে বলে হালকা মন খারাপ হয় কন্তুি কছুি বলতে পারি না খালদকওেে কছুি বলতে পারি না বললে হয়তো আমার সামনে আসবে না বাড়ি ছড়েে চলওে যতেে পারে
৩সকাল থকইেে আকাশে মঘে জমে টপটপিি বৃষ্টি পড়ছলি বাসা থকেে বরোনোরে সময় হাতে ছাতা ধরয়িে দয়িে ইমু বলছলিে ওগো, আজ একটু তাড়াতাড়ি ফরবেি জজ্ঞাসাি করছলামÑেি কন?ে বলছলÑেি জানি না তবে বকালরেি মধ্যইে ফরিে এসো সারা দনি ধরে ঝরঝরিি করে বৃষ্টি পড়ছে দুপুরে খাবার পর থকেে আর কাজ করতে মন বসছে না ইমুর কথা মনে পড়লো তাড়াতাড়ি না ফরলেি আবার রগমগেেেে কথা বলা বন্ধ করে দবেে ওর সঙ্গে কথা না বলে আমি আবার থাকতে পারি না বকালরেি দকইেি বরয়েেি পড়লাম অফসি থকেে বাসায় ফরতেি ফরতেি প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এলো কোথাও ইলকট্রসটিেিি নইে আশপাশরে দোকানগুলোতে টপটপিি করে লালচে ল্যাম্পরে আলো জ্বলছে রকশাি থকেে নমেে পাশরে দোকান থকেে পুষ্পতারি জন্য এক প্যাকটে চপসি কনলামি বাসার দরজার কাছে এসে থমকে দাড়ালাম দরজার বাইরে থকেে শকলি লাগানো কন্তুি তালা লাগানো নইে ভাবলাম ইমু বাইরে বরোলেে তো দরজায় তালা লাগানোর কথা তাহলে বাইরে থকেে শকলি লাগালো ক?দরজো খুলে ভতরেে ঢুকলাম ঘররে ভতরে প্রায় অর্ন্ধকার চাজার খুজে আলো জ্বালালাম সঙ্গে সঙ্গে পুষ্পতাি দৌড়ে এসে আমার পা দুটি আকড়ে ধরলো আমি ওকে কোলে নয়িে চপসরিে প্যাকটটো ওর হাতে দলামি জোরে কয়কবোর ইমুকে ডাক দলামি কোনো সাড়া র্নই চোজাররে আলোয় কচন,িে বাথরুম ও খালদরেে রুমে দখলোম না কোথাও ইমু নইে পুষ্পতাি কোনো শব্দ করছে না কোলে নয়োর পর থকেে আমার গলা জড়য়িে আছে মুখরে তকিে তাকালে মনে হচ্ছে ভয় পয়ছেেে মাথায় কছুি আসছে না আবার খালদরেে রুমে গলোম খালদরেে রুমে কোনো পোশাক পরচ্ছদি নইে তার মানে খালদে চলে গয়ছ,িেে সঙ্গে ইমুও... আর ভাবতে পারছি না মাথা ঝমঝমিি করছে টবলরেেি ওপর সগারটরিেে প্যাকটে পড়ে আছে খালদে ভুল করে রখেে গছেে প্যাকটে থকেে একটা সগারটেি বরে করে জ্বালালাম দুটো টান দয়োর পর কাশি লাগার মতো অবস্থা হলো কটু একটা গন্ধে ভরে গলে মুখ ছুড়ে ফলেে দলামি সগারটেি মোবাইলরে রংি বজেে উঠলো, স্ক্রনিে খালদরেে নাম্বার রসভিি করলাম কোনো কথা শোনা যাচ্ছে না কবলে শা শা শব্দ হচ্ছে অনকক্ষণে পর ওপাশ থকেে শুনলাম আমি ইমু... বশে রাগরে স্বরে বললাম, কোথায় তুম?আমাকিে তুমি ক্ষমা করে দাও আমি তোমাকে ভালোবাসি কন্তুি খালদকেে তোমার চয়ওেে বশেি ভালোবাসি কি করবো বুঝতে পারলাম না সদ্ধান্তি নলামি ছাদ থকেে ফলেে পুষ্পতাকিে মরেে ফলবোে সঙ্গে সঙ্গইে পুষ্পতাকিে নয়িে ছাদে উঠলাম আকাশ মঘেে ঢাকা থাকার কারণে ছাদে বশে অন্ধকার এখনো ঝরঝরিি করে বৃষ্টি পড়ছে মনটাকে শক্ত করে ছাদরে কানায় গয়িে দাড়ালাম এখান থকেে ফলেে পুষ্পতাকিে মরেে ফললেে কউে টরে পাবে না পুষ্পতাি আমার গলা শক্ত করে আকড়ে ধরে আছে আমার হাত-পা কাপছে আমি ওকে কি করে ফলবো?ে চোখ বন্ধ করলাম, আমার বাবার মুখটা ভসেে উঠলো মনে মনে পড়লো আমি যখন ছোট তখন আমার মাও আমাকে ফলেে বাবার বন্ধুর সঙ্গে পালয়িে গয়ছলিিে কন্তুি আমার বাবা তো আমাকে পালন করছেে তাহলে আমি কনে পুষ্পতাকিে মরেে ফলবো?ে পুষ্পতাি আগরে মতোই আমার গলা আকড়ে আছে ওর শরীর থকেে কমনে চনো একটা গন্ধ পাচ্ছি এক সময় টরে পলোম পুষ্পতারি গায়রে গন্ধটা ঠকি আমার শরীররে গন্ধরে মতো ওর শরীরে যে আমারই রক্ত পারলাম না ওকে ফলতেে বুকরে সঙ্গে শক্ত করে চপেে ধরে বললামÑ মারে তোর মা তোকে ছড়েে চলে গলওেে আমি তোকে ছড়েে কখনো যাবো না তুই যে আমার সন্তান আমার ময়েে কদেে ফলোম ইমুকে হারানোর জন্য নয় পুষ্পতারির্ জন্য বষার এ ঝরঝরিিে বৃষ্টরি সঙ্গে আমার চোখরে বৃষ্টি মশিে গাল বয়েে পড়ছে নচিে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।