www.nahidlink.com যে কাজটা আরও অন্তত ৫ বছর আগে হওয়া উচিত ছিল সেখানে আজ এত বছর পরে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর প্রথমবারের মত সেই ইন্টারনেট ব্যাংকিং বিষয়ে মুখ খুললেন। তিনি জানালেন, আগামী বছরের শেষে দেশের প্রথম ইলেক্ট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার গেটওয়ে স্থাপন করা হবে। তখন থেকেই মূলত বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা ইকমার্সের যুগে প্রবেশ করবে। তার মানে নিউজ হবে ২০১৩ সালে বিশ্বের সর্বশেষ দেশ বাংলাদেশ ইকমার্স শুরু করলো। কিন্তু তার পরেও কথা আছে, এই ইন্টারনেট ব্যাংকিং হতে হবে শুধুমাত্র দেশের ভেতর।
যার মানে পেপল মেলা দূর। আর পেপল মানেই ট্রু-ইন্টারনেট ব্যাংকিং বাকি সব বাইপাস, ম্যনুয়াল ইকমার্স। পেপলই ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ে আসল ডেফিনেশন। পেপল ছাড়া ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সত্যিকার স্বাধীনতা ভোগ করে ঘরে বসে দেশের বাইরে ইন্টারনেটে ডলার খরচ/বিনিয়োগ করা যাবে না। ভিসা ছাড়া দেশে বসেই ৭০০ কোটির বিশ্বে অর্থনৈতিক এ্যাকটিভিটির এই ক্ষমতা/যোগ্যতা/স্বাধীনতা ভুটান নেপাল সুদান সোমালিয়ার একজন নাগরীকেরও আছে।
এই যে পেপল এর লিংক, কান্ট্রি লিস্ট চেক করে দেখতে পারেন বিশ্বের কোন দেশ নাই ? যতদূর জানা যায় কম্বোডিয়া অথবা সুদান সেন্ট্রালব্যাংক ছিল বিশ্বের সর্বশেষ দেশ -বাংলাদেশ ছাড়া - যে ২০০৬ সালে তার দেশে ইন্টারনেট ব্যাংকিং অথারাইজ করে ছিল, নাগরীকদের জন্য পেপল ভেরিফাই করেছিল। অথচ বাংলাদেশ তার জনগণকে সেই গণতন্ত্র/অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দিচ্ছে ২০১৩ সালে তাও আবার ডমেস্টিক ইন্টারনেট ব্যাংকিং মাত্র। যার অর্থ দেশের বাইরে থেকে কেউ ভিক্ষা দিতে চাইলেত হাত পেতে সরাসরি নেওয়ার ক্ষমতা বাংলাদেশের নেই যা ভুটান, মিয়ানমারের নাগরীকেরও আছে।
হাইকোর্টে কারণ দর্শাতে চাইঃ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ে কেন পে-পল/ইকারেসন্সী ব্যবহার করতে পারবো না ?
এর জন্য আমাকে কি কি সমস্যায় পড়তে হতে পারে মনে হয় আপনার ধরনা শেয়ার করুন। কেউ যখন লড়তে রাজি না, দেখি কিছু করতে পারি কি না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।