হামলার শিকার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক সামসুজ্জামান চৌধুরী সুমন হামলার জন্য সংগঠনের প্রতিপক্ষকে দায়ী করেছেন।
বুধবার রাতে সঞ্জিবন চক্রবর্তী পার্থকে সভাপতি ও ইমরান খানকে সধারণ সম্পাদক করে ১০ বছর পর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কমিটি অনুমোদন করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম।
এরপর রাত ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে জননী রেস্টুরেন্টের সামনে ৬/৭ যুবক এলাপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে।
গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান দপ্তর সম্পাদক শেখ রাসেল।
তিনি জানান, “হামলার সময় ছাত্রলীগ নেতা উত্তম কুমার দাশকে শুধু সুমন চিনতে পেরেছেন।
বাকিদের চিনতে পারেননি। ”
তবে ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য উত্তম কুমার দাশ ঘটনার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে বলেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে জড়ানো হচ্ছে।
জালালাবাদ থানার ওসি মো. জামাল উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই ঘটনায় থানায় কোনো মামলা দায়ের না করা হলেও হামলার ঘটনায় জড়িতদের ধরতে পুলিশ চেষ্টা করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর হিমাদ্রী শেখর রায় বলেন, ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে কারা হামলায় জড়িত।
ঘটনার পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস, ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষক পরিষদের আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. ইউনুছসহ প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা সুমনকে দেখতে ওসমানী মেডিকেলে যান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।