ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে খিলক্ষেত রোডের বাম পার্শ্বে খুব সহজেই যেন সড়ক দূর্ঘটনা ঘটে সে জন্য ৪/৫ টি উচু টিলার মতো উচু করে ম্যানহোলের ঢাকনা বসানো হয়েছে।
প্রতিদিন এই রোডে হাজার হাজার গাড়ী চলাফেরা করছে। ঢাকার অন্যতম একটি ব্যাস্ততম সড়ক এটি। সড়ক দূর্ঘটনা নামক ভাইরাস ক্রমেই আমাদের কে গ্রাস করছে। এয়ারপোর্ট ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম থেকে একটু দূর থেকেই শুরূ হয়েছে এরকম উচু নিচু টিলা।
খিলক্ষেত বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত রয়েছে বেশ কয়েকটি। অর্থাৎ ম্যানহোলের ঢাকনা কে সমতল রাস্তা থেকে ঢালাই দিয়ে প্রায় ঙ্গ হাত উচ্চতায় লাগানো হয়েছে। ব্যাস্ত এই সড়কের বাম পাশে সাধারনত ছোট যানবাহন যেমন- প্রাইভেট কার,মোটরসাইকেল ও সি.এন.জি চলাফেরা করে। চলন্ত অবস্থায় সামনে এরকম উচু টিলার মত জায়গা দেখলে যে কোন চালকই কিছুটা হলেও হতবম্ভ হয়ে যাচ্ছেন। এ অবস্থায় ব্রেক করাও ঝুকিঁপূর্ণ, উপর দিয়ে যাওয়া তো আরো ঝুকিঁপূণ।
বিশেষ করে মটর সাইকেল এবং সি.এন.জির ক্ষেত্রে তো খুবই ঝুকিপূর্ণ। দুপাশে গাড়ী থাকলে কাটিয়ে যাওয়া যাবেনা,উপর দিয়ে উঠালে উল্টে যাবে আর ব্রেক করলেও পেছনের গাড়ীর জন্য ঝুকিঁ। প্রতিদিন এ সড়কে চলাফেরা করতে গিয়ে অনেকেই গাড়ী থেকে নেমে দাড়িয়ে চিন্তা করেন- “এটা এখানে কিভাবে এলো বা কোন কন্ট্রাকটর বা ইঞ্জিনিয়ার এটা করেছেন। যারা করেছেন তার নিশ্চয়ই এই উদ্দেশ্যেই বানিয়েছেন যেন প্রতিদিন কোন না কোন দূর্ঘটনা ঘটে। ” ছোট বড় এরকম উচু ম্যানহোল আছে ২/৩টি আর ঙ্গহাত গর্ত হওয়া মেনহোল আছে আরো ২/৩টি।
চলতি পথে এগুলোর সাথে দূর্ঘটনা প্রায়ই ঘটছে এবং ঘটাটা স্বাভাবিক। কে বা কাহারা কোন মাথা দিয়ে এরকম কাজ করেছেন তা বোধ গম্য নয়। অবিলম্বে কর্তপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি এগুলো কে সমতল করার, না হলে সড়ক দূর্ঘটনা বাড়বে বই কমবে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।