বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের দাবি, ছাত্রদল ও শিবিরের সমর্থকরা ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করার জন্য এ কর্মসূচি দিয়েছে।
রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ কর্মসূচিতে অংশ নিতে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে বের হতে চাইলে প্রধান ফটকে তালা দেয় প্রশাসন।
পরে তারা প্রধান ফটকের রাস্তায় বসে বিক্ষোভ শুরু করে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডাার এক পর্যায়ে বেলা ১২টার দিকে মানববন্ধন কর্মসূচির জন্য ফটকের তালা খুলে দেয়া হয়।
এ সময় তারা রাস্তার দুপাশে অবস্থান নিলে এক কিলোমিটারের মতো রাস্তায় তীব্র যানজট দেখা দেয়।
এ সময় সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
একইসঙ্গে কোটা বাতিলের দাবিতে ঢাকায় গ্রেপ্তার শিক্ষার্থীদের নিঃশর্ত মুক্তিও দাবি করা হয়।
গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়েরর প্রক্টর অধ্যাপক তারিকুল হাসান মিলন বলেন, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীরা নেই, অধিকাংশই ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাকর্মী।
তিনি আরো বলেন, “বিসিএস পরীক্ষার ফল পুনর্মূল্যায়ন হয়েছে। এরপর একদল শিক্ষার্থী আন্দোলনের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দায়িত্ব দিয়েছি।
তারাই এখন থেকে বিষয়টি দেখবে। ”
মতিহার থানার ওসি অসিত কুমার ঘোষ বলেন, “শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন থেকে শিবিরের আদলে স্লোগান বের হচ্ছে। এটি এখন আর সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নেই। আমরা এরপর থেকে কঠোর অবস্থানে যাব। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।