আমাদের বশুবাড়ীর ঘাটের ঐতিয্য আর রক্ষাকরা গেলনা সেখানে াখেন এখন বাজে লোকেরা আড্ডা মারে। ছাত্র ৩শ’ শিক্ষক দু’জন। ছাত্ররা স্কুলে আসলেও হৈচৈ করে অস্পূর্ণ কাস করেই ফিরে যান। এই চিত্র মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার করারবাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। ৩শ’ শিশুর শিক্ষা এখন হুমকীর মুখে।
ছয়টি শ্রেনীতে মাত্র দু’শিক্ষক শিক্ষাদান করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। একই সাথে দু’ শিফটে ৩টি করে কাস চালাতে হচ্ছে দু’ শিক্ষককে। তাই শিশু শিক্ষা বিদ্যাপীঠটিতে সৃষ্টি হয়েছে নানা বিশৃঙ্খলা। এছাড়া চার বছর ধরে বিদ্যালয়টিতে নেই প্রধান শিক্ষক। সহকারী শিক্ষক দিয়ে চলছে জোরা তালির মধ্যে।
তাই অভিভাবকদের মধ্যে এখন ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম জানান, চার জন শিক ছিল। কিন্তু সিনিয়ারিটি ভঙ্গ করে গত জানুয়ারিতে রুমা আক্তার নামের সহকারী শিক্ষককে মুন্সীগঞ্জ টিটিআই এ এক বছরের সিএনএড টেনিংয়ে পাঠিয়েছে। তিন শিক কোন রকমে চালিয়ে নিচ্ছিলেন। কিন্তু পয়লা জুলাই থেকে আবারও সিনিয়ারিটি ভঙ্গ করে নুরুন্নাহার আক্তার নামের আরেক শিক্ষিকাকেও এবছরের সিএনএড ট্রেনিংয়ে পাঠিয়েছেন।
তাই এখন শওকত আলী ও মেকসেদা আক্তার নামের দু’ সহকারী শিক পাঠদান করতে গিয়ে দিশেহারা। এব্যাপারে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আজজুল হক বলেন, “ট্রেনিংয়ের ব্যাপারে সরকারের কঠোর নির্দেশনা রয়েছে। অন্য বিদ্যালয় থেকে শিক সংযুক্তি করা হবে। ” তবে আগেই সংযুক্তি না দিয়ে এবং সিনিয়ারিটি ভঙ্গ কেন করা হয়েছে এই প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি। এব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে দায়ী করা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।