কিশোরগঞ্জের কটিয়াদি উপজেলায় ভোগবেতাল গ্রামে ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমার্ধে সামন্ত রাজা নবরঙ রায় বর্তৃক প্রতিষ্ঠিত শ্রীশ্রীগোপীনাথ মন্দির যা ঐতিহাসিক হিন্দুধর্মীয় তীর্থস্থান হিসেবে পরিচিত, ঈশাখাঁ এই মন্রিটি সংস্কার করে দিয়ে মন্দিরের নামে বহু জায়গা দান করেছিলেন তামার পাত্রে লিখে। আজ এদেশের বহু জায়গায় বহু প্রাচীন মন্দির ধ্বংসের পথে ও তার বহু জায়গা ভুমিদস্যুদের কবলে। সরকার কি ঐ সব মন্দিরগুলোকে সংস্কার ও তার বেদখলীকৃত জমিগুলো পুনরুদ্ধার করে ঈশা খাঁর মত উদার মানসিকতার পরিচয় দিতে পারবে না বৃথাই গালভরা বুলি আওড়ে যাবে ? এদেশের সরকারগুলো জানে কি ভারতবর্ষে মুসলমান শাসন চলাকালীন সময়ে গৌড়ের বাদশাহ হুসেনশাহ্-র বাদশাহীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী এই দুটো গুরুত্বপূর্ণ পদে হিন্দু-কে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল ? এ ধরণের মন-মানসিকতা কি এদেশের কোন সরকার প্রদর্শনের সৎসাহস রাখে বা রাখবে ?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।