পূর্বে শোনা যেতো কেউ এক জন অঢেল টাকা পয়সা কামাই করে ফেললে বেশ কয়েকবার হজ সারিয়া আসার পর নিজ গ্রামে খেদমতে খলক সৃষ্টির সেবা তথা মানব সেবায় ব্যায় শুরু করতো। নিজ বাবা মার নামে স্কুল মাদ্রাসা এমন কি হাসপাতাল পর্যন্ত প্রতিস্থিত করতেন যাতে গ্রামের ছেলে মেয়েরা পড়া শুনা ও মানুষ জন অল্প বা বিনা পয়সায় চিকিৎসা সেবা নিতে পারে। আর গ্রামের মানুষ জন তাদের এই হাজী সাহেব কে অসংকোচে মনের মনি কোঠায় যায়গা দিয়ে দিতো আর বলতো 'অমুকের ছয়াল তমুকের পোলা এই এই করতাছে' এটা শুধু মাত্র প্রশংসা ছিলনা দোয়াও ছিল। কিন্তু আজ আর তা শুনা যায়না কারন ঢাকা বা ধাকার আসেপাসে একটা স্কুল কলেজ খুলতে পারলে আর থিক মতো প্রচার চালাতে পারলে লালে লাল সাহজালাল আর ক্লিনিক ব্যাবসা তো স্কয়ার ইউনাইটেড সবাই করে। যেই সব প্রতিষ্ঠান দিয়ে এক সময় মানুষ মানব সেবা করতো তা আজ পুঁজি বাড়ানোর মাদ্ধম হাতিয়ার। আজ যারা এই সব বাণিজ্যিক মেডিক্যাল কলেজ থেকে পাস করে প্র্যাকটিস করছে সেই সব ডাক্তার আজ আর রুগি কে রুগি মনে না করে কাস্তমার ভাবে কারন বাবা যা তাদের পিছে যা খরচ করেছিলো তা তুলে আনতে হবে। তাই সরকার কে বলবো পাবলিক মেডিক্যাল কলেজ এর সংখ্যা বাড়ানো হোক।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।