কয়েক দিন আগে থাইল্যান্ড সফরের সময় ময়েস জানিয়েছিলেন, আগামী মৌসুমে রুনিকে দলের দ্বিতীয় স্ট্রাইকার হিসেবে বিবেচনা করছেন তিনি। প্রধান স্ট্রাইকার রবিন ফন পার্সি চোট পেলেই শুধু প্রথম একাদশে সুযোগ পাবেন রুনি।
স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের উত্তরসূরীর এই মন্তব্য ক্ষুব্ধ করে তোলে রুনিকে। চোটের কারণে সফরের শুরুতেই ইংল্যান্ডে ফিরে যাওয়ার আগে সাংবাদিকদের কাছে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি।
ঠিক এমন সময় মরিনিয়ো জানিয়ে দেন, তিনি রুনিকে কিনতে আগ্রহী।
এ ব্যাপারে প্রস্তাবও দেন ম্যান ইউর কাছে। কিন্তু ময়েস সরাসরি জানিয়ে দেন, রুনিকে বিক্রি করা হবে না।
তবে মরিনিয়োর বিশ্বাস, রুনিকে নিয়ে যত দ্রুত সম্ভব সিদ্ধান্ত নেয়াই ইংলিশ চ্যাম্পিয়নদের জন্য মঙ্গলজনক হবে।
কারণ হিসেবে তিনি বলেন, “একজন কোচ তার হাতে কোন্-কোন্ খেলোয়াড় আছে তা জানতে পারলে কী-কী কাজ করতে হবে, দল সাজানোর জন্য কতটা সময় হাতে পাওয়া যাবে সে সম্পর্কে জানতে পারবেন। ”
“তবে তিনি (ময়েস) হয়তো ঠিকমতোই চিন্তা-ভাবনা করছেন।
দলবদলের সময়সীমা ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। অনেক দলই তাই সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করছে। এ সব সিদ্ধান্ত অন্য দলের ওপরেও প্রভাব ফেলে। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।