যারা শিক্ষকতা পেশায় চাকুরী পেতে চান: তারা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েব এর নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে জেনে নিন কোথায় পাবেন বা কোন প্রতিষ্ঠানে চাকুরী পেতে পারেন। সবগুলি পিডিএফ ফাইলগুলি এক এক করে যাচাই করুন। http://www.bmeb.gov.bd/career.php
উল্লেখ্য যে- সুপার, শিক্ষক, থেকে শুরু করে শরীর চর্চা শিক্ষক, দপ্তরী সবগুলি পদের জন্যই পুরুষদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই। সে ক্ষেত্রে পুরুষ প্রার্থীদের চাকুরী লাভের জন্য যে পদ্ধতিগুলি অবলম্বন করা যেতে পারে তা নিম্নরূপ:
০১. আপনার সার্টিফিকেট এর নাম পরিবর্তন করার জন্য এফিডেভিট করুন। আর এফিডেভিটে এমন একটা বিদঘুটে নাম রাখুন যাতে সহজে ছেলে না মেয়ে বুঝা না যায়।
০২. নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে কিভাবে হিজড়া হতে হয় তার সম্পর্কে বিস্তারিজ জেনে Click This Link
হিজড়া হয়ে যান তারপর চাকুরীর আবেদন করেন -চাকুরী হয়ে যাবে বাকী জীবন সুখেরই হবে আশা করা যায়।
০৩. যারা এই কাজটি করতে অপারগ, তারা নিজ এলাকা ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যান দেশের অন্য কোন অপরিচিত এলাকায় সেখানে গিয়ে বিশেষ কোন লোশন লাগিয়ে দাড়ি মুচ (গোঁফ) চিরতরে না আসে এমন কোন ব্যবস্থা নিন। তারপর কিছুদিন চেষ্টা করে লম্বা চুল রাখুন এবং বোরকা লাগান হয়ে যান মেয়ে মানুষ। তারপর আবেদন করুন। চাকরী হয়ে যাবে এটা নিশ্চিত।
০৪. আপনারা যারা নিজের সন্তানকে লেখাপড়া করাচ্ছেন: তারা ছোটকাল থেকেই আপনার ছেলে সন্তানের নামটা মেয়েদের নামের সাথে মিলিয়ে রাখুন বা মেয়েদের নাম রাখুন। ভবিষ্যত এর প্রয়োজনে এখনই ব্যবস্থা নিন।
কারন সারা বাংলাদেশেই সকল মাদ্রাসায় প্রায় সকল পদেই শুধুমাত্র মহিলা নিয়োগ করার এক বৃহত পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে দেখে নিন সকল পদেই পুরুষ প্রার্থীদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
নারীর অধিকার আর ডিজিটালাইজেশন এর কারনে একমাত্র নারীরাই এখন চাকুরী লাভের যোগ্য বলে ঘোষনা করা হয়েছে।
অতএব ? যারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকুরী চান তারা এখনই মেয়ে বা নারী হয়ে যান অন্যথায় আপনাকে হতাশ হতে হবে।
আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনারা নিজেরা যাচাই করুন।
নিচের লিন্কের সকল পিডিএফ ফাইলেই দেখবেন বিজ্ঞপ্তির শেষে লেখা হয়েছে - পুরুষ প্রার্থীদের আবেদন করা প্রয়োজন নেই।
http://www.bmeb.gov.bd/career.php
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।