আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কালের কন্ঠ এবং প্রথম আলো।

সাহাদাত উদরাজী www.udrajirannaghor.wordpress.com

প্রেস কাউন্সিল কালের কন্ঠকে সতর্ক করে দিলেন, তাদের হলুদ সংবাদিকতার জন্য। দুটি পত্রিকাই আমি সমান তালে অনেকদিন ধরে পড়ে আসছি (সাথে বাংলাদেশ প্রতিদিনও)! আসলে দুই গ্রুপের মাঝের দন্দ এটা। ট্রান্সকম এবং বসুন্দরা। বাংলাদেশের বড় টাকা ওয়ালা দুই গ্রুপের ঝগড়ার বহিঃপ্রকাশ এটা। টাকায় কি না হয়! তবে আমার বিবেকের কাছে এট পরিস্কার যে, কালের কন্ঠ এবং বাংলাদেশ প্রতিদিন অহেতুক মিথ্যার বন্যা বইয়ে দিচ্ছে।

এত নিলর্জ এবং বোহায়া সংবাদ কি করে ছাপাতে পারে! আবেদ খানের মত লোক কি কিরে দিনের পর দিন এরকম সংবাদ ছাপাতে পারেন, এটা ভাবলেই আমার গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায়। মানুষ বটে এরা! প্রথম আলো কোন বিষয় সমর্থন করলে কালের কন্ঠ তার বিপক্ষে থাকবেই! এটা কি করে আবেদ খান করে যাচ্ছেন, দিনের পর দিন। শুনেছি কাকে নাকি কাকের গোসত খায় না! আবেদ খান কি করে খেতে চাচ্ছেন! অনেকে হয়ত বলবেন, এটা বসুন্দরার মালিকের কাজ! আমি মনে করি সে '' " খেতে বললে কি বিবেকবান বলে দাবী করা আবেদ খান " " খাবেন! খেলেও কয় চামচ খাবেন এটা তারই নিধারনের কথা। আবেদ খান তো একটা সমঝোতায় এসে যাবার জন্য তাকে বুঝিয়ে বলতে পারেন। বলতে পারেন, আপনি আপনার অন্যায় থামান।

কত টাকাত জন্য আবেদ খান এমন দালালী করে যাচ্ছেন! এমন বিবেকহীন হয়ে পড়ছেন! আমি প্রথম আলো তথা মতিউর রহমানকেও পুরা সমর্থন দিচ্ছি না। তবে আমি মনে করি প্রথম আলো তথা মতিউর রহমানের অনেক কাজই সমর্থন যোগ্য এবং ন্যায়ের পক্ষে। তাদের অনেক প্রতিবেদন/ রিপোর্টিং সত্য এবং ন্যায় সংগত। প্রেস কাউন্সিলের প্যাদানি খেয়েও কালের কন্ঠ তথা বাংলাদেশ প্রতিদিন তথা আবেদ খান তথা বসুন্দরা গ্রুপের মালিক সোজা হবে বলে মনে হয় না! আপনারা কি বলেন?

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।