আমার কবিতা আমাকে ঘুমাতে দেয় না
যন্ত্রনার রাত্রী
এতটুকু কালে থেকে তারে
হৃদয়ের গভীরে রেখেছিনু সযতনে
ভাবিনি কোন দিন, ভেঙ্গে যাবে দুরে।
প্রতিদিন তার সাথে কত করিতাম খেলা
বুঝিনি কখনো, করিবে সে আমায় নিয়ে হেলা
কত বলিতাম গল্প তাহারে
কত রাত যে জানালার ধারে
বসিয়া দেখিতাম চাঁদ
কত স্বপ্ন ছিল এ মনে
সব কিছু আজ হয়ে গেছে বরবাদ।
তারপর কেটে গেল কত দিন
ধুকে ধুকে থেকে বিরহের মাঝে
শেষ হয়ে গেল সে, বাজালো মরণ বীন।
আজ কেন তাকে মনে পড়ছে এত বেশী
সে কে আমায় ডাকিছে, করে নিতে সঙ্গী
পাবো নাকি এ জীবনে তার মতো সহযাত্রী
হবে নাকো শেষ আমার জীবনের যন্ত্রনার এই রাত্রী।
বোরখা পড়া মেয়ে
চারিদিকেই প্রচন্ড তাপ
দুপুরের সূর্যটা কেমন যেন কেঁপে উঠেছে
যেমন ইচ্ছে বর্ষণ করছে তার সবটুকু সম্পদ
তবু মনে অনেক আনন্দ নতুন কে
অধিগ্রহণ করবার।
সে আসবে তাকে আসতেই হবে, সে যে আমার
গ্রীষ্মতাকে আমন্ত্রণ করেছে, তার খরতাপ
প্রভৃতি কেমন যেন উৎসুক ভাবে তাকে ডাকছে। ঠ
যখন সে আসল মনে হলো পৃথিবীটা
কিছুণের জন্য স্থবির হয়ে গেছে
কাক ডাকা দুপুরেও কেমন যেন আনন্দে
শালিকেরা নেচে নেচে গান গাচ্ছে।
এজন্য এক নতুন আয়োজন নতুন রূপকথা
বোরখার আচ্ছাদনে তার টানা টানা চোখ দুটি
মিষ্টি ভাবের ভাষায় ইশারা করছে।
আমি সামান্য মানব, কিভাবে তাকে
আমন্ত্রণ করবো ভেবে পেলাম না, গোলাপ
তাইতো একটা গোলাপ হলে
ভালই হতো কলমী ফুল আছে এটাতেই চলবে।
তাকে স্পর্শ করার জন্য মনটা ব্যাকুল আমার
হঠাৎ মনের অজান্তে বললাম কেমন আছে
শুধু একটু পলক তোলা নাম করা
কখন যে ওর হাতটা ধরেছি, বুঝতেই পারিনি
আকাশ কান্না শুরু করে দিলেই এরই মাঝে
চললো আবার বাড়ীর বৃষ্টি।
আমরাও হারিয়ে গেলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।