h cut
অনেক দিন আগেই অভীক দাদার “ম্যাথোস্কোপ” হাতে পেয়েছিলাম। পড়ি-পড়ি করেও পড়া হচ্ছিল না। টার্ম ব্রেকে তাই হাতে নিলাম বইটা, পড়লাম। কিছু জিনিস অসম্ভব সুন্দর দৃষ্টিভঙি থেকে ব্যাখ্যা করেছেন দাদা। তবে ‘ভ্রান্তির ভ্রুকটি’ অধ্যায়টা একটু আলাদা করেই বলার মত।
এখানে বিভিন্ন ক্লাসিকাল প্যারাডক্স নিয়ে মৌলিক আলোচনাটা আলাদা করেই বলার মত। ওইদিনই একটা কথা মাথায় আসতেই খটকা লাগল!!!
অনেক দিন আগে বুয়েটে মতলব খান নামে একজন ছাত্র ছিল। বেচারা ছিল যথেষ্ট ভাল মানুষ। সমস্যা হল অন্য সবাই তার সকল মতলবের উপর কিভাবে কন্ট্রোল নিয়ে নেয়। ডাইনিংয়ে গিয়ে হয়ত সে খাবে মাছ, বন্ধুরা বলল মাংসের কথা।
সে অমনি মাংস নিয়ে নিল। এক দিন ঈশ্বরের কাছে সে খুব আকুতি করে তার এ সমস্যার মুক্তি চাইল। দয়াময় ঈশ্বর তাকে বললেন, “আমার এ কথা মেনে নিলেই তুমি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে”। অতঃপর ঈশ্বর শুধালেন, “কেউ তোমার উপর কন্ট্রোল নিচ্ছে এমন মনে হলেই তাকে বলে দিবে-আই ডু নেভার লেট আদার টু টেইক কন্ট্রোল ওভার মাই মাইন্ড”। সাথে সাথে মতলব মিয়া বলে উঠল, “আই ডু নেভার লেট আদার টু টেইক কন্ট্রোল ওভার মাই মাইন্ড” :S :S
গল্পটা খুব রসাল না হলেও এর মধ্যে একটা জিনিস মাথার সব গুলো চুল ছিড়ে ফেলার মত অবস্থার সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট।
সে যদি স্রস্টার কথা শুনে অন্যদের এই কথাটা বলে (স্রষ্টাকে সহ) তার মানে তার মনের উপর স্রষ্টার একটা প্রভাব কাজ করেছে। ফলে..... ... .... উপায় কি? :S :S
ব্যাপারটা আমার মস্তিষ্ক প্রসূত এবং একটা টোটাল প্যারাডক্স(সম্ভবত!!!)।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।