আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জলদস্যু ঠেকাতে নতুন প্রযুক্তি

সারা দেশে চলছে দিন বদলের স্লোগান দিন কি আসলে বদল হচ্ছে

সোমালিয়া উপকূলে বেড়েই চলেছে বাণিজ্যিক জাহাজ ছিনতাই। তাই সোমালিয়ার জলদস্যুদের জাহাজ ছিনতাই এবং অপহরণের ঘটনা ঠেকাতে নতুন এক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকরা। প্রাণঘাতী নয় এমন লেজার রশ্মি ব্যবহার করেই ঠেকানো যাবে এই জলদস্যুদের। সোমালিয়া উপকূলে বেড়েই চলেছে বাণিজ্যিক জাহাজ ছিনতাই। তাই সোমালিয়ার জলদস্যুদের জাহাজ ছিনতাই এবং অপহরণের ঘটনা ঠেকাতে নতুন এক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যুক্তরাজ্যের গবেষকরা।

প্রাণঘাতী নয় এমন লেজার রশ্মি ব্যবহার করেই ঠেকানো যাবে এই জলদস্যুদের। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা কোম্পানি বিএই সিস্টেমস-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, নতুন প্রযুক্তির এই লেজার ক্যানন জাহাজের ওপরে রেখে জলদস্যুদের আটকানো যাবে। জলদস্যুরা যখন জাহাজে আক্রমণ করবে তখন এই লেজার রশ্মি দিয়েই তাদের প্রতিহত করতে হবে। প্রাণঘাতী নয় এমনই লেজার রশ্মি তাদের ফেলে তাদের চোখ ধাঁধিয়ে দিতে হবে।

জানা গেছে, প্রায় ১ মাইল দূর থেকেই এই লেজার রশ্মি নিক্ষেপ করা যাবে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই সবুজ রঙের লেজার রশ্মি ছুড়লে জলদস্যুদের চোখের আড়াল হয়ে যাবে জাহাজ। তখন জলদস্যুদের পক্ষে লক্ষ্য ঠিক রেখে অস্ত্র চালানো কঠিন হবে। বিএই সিস্টেমস অ্যাডভান্সড টেকনোলজি সেন্টারের বিশেষজ্ঞ রয় ক্লার্ক জানিয়েছেন, নতুন এই ডিভাইসটি ব্যবহার করলে ডামি সূর্যের মতো আলো তৈরি হবে। আর এই আলোর পেছনেই জাহাজ আড়াল হয়ে যাবে।

এই লেজার অস্ত্রটি থাকলে ফোকাল পয়েন্টের নিয়ন্ত্রণ লেজারবাহী জাহাজের কাছেই থাকবে। জানা গেছে, এই লেজার প্রযুক্তিতে দূরের জাহাজকে সতর্কবার্তা পাঠানোর পাশাপাশি নিরাপদ দূরত্বের সঙ্গে মানিয়ে আলো ফেলার ব্যবস্থাও আছে। তবে ৪০০ থেকে ৫০০ মিটারের মধ্যে জলদস্যুদের পেলেই সবচেয়ে ভালো আক্রমণ করা যাবে এই ডিভাইসটির সাহায্যে। উল্লেখ্য, প্রায় ৬০০ এরও বেশি জলদস্যু সোমালিয়া উপকূলে জাহাজ ছিনতাই চালিয়ে যাচ্ছে। এ বছর তারা ৪৭ টি জাহাজ ছিনতাই করেছে এমনকি ২০১০ সালে ৪৪০ টি দস্যুতার ঘটনাও ঘটিয়েছে।

এরমধ্যে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি জাহানমনিও আছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা কোম্পানি বিএই সিস্টেমস-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, নতুন প্রযুক্তির এই লেজার ক্যানন জাহাজের ওপরে রেখে জলদস্যুদের আটকানো যাবে। জলদস্যুরা যখন জাহাজে আক্রমণ করবে তখন এই লেজার রশ্মি দিয়েই তাদের প্রতিহত করতে হবে। প্রাণঘাতী নয় এমনই লেজার রশ্মি তাদের ফেলে তাদের চোখ ধাঁধিয়ে দিতে হবে। জানা গেছে, প্রায় ১ মাইল দূর থেকেই এই লেজার রশ্মি নিক্ষেপ করা যাবে।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই সবুজ রঙের লেজার রশ্মি ছুড়লে জলদস্যুদের চোখের আড়াল হয়ে যাবে জাহাজ। তখন জলদস্যুদের পক্ষে লক্ষ্য ঠিক রেখে অস্ত্র চালানো কঠিন হবে। বিএই সিস্টেমস অ্যাডভান্সড টেকনোলজি সেন্টারের বিশেষজ্ঞ রয় ক্লার্ক জানিয়েছেন, নতুন এই ডিভাইসটি ব্যবহার করলে ডামি সূর্যের মতো আলো তৈরি হবে। আর এই আলোর পেছনেই জাহাজ আড়াল হয়ে যাবে। এই লেজার অস্ত্রটি থাকলে ফোকাল পয়েন্টের নিয়ন্ত্রণ লেজারবাহী জাহাজের কাছেই থাকবে।

জানা গেছে, এই লেজার প্রযুক্তিতে দূরের জাহাজকে সতর্কবার্তা পাঠানোর পাশাপাশি নিরাপদ দূরত্বের সঙ্গে মানিয়ে আলো ফেলার ব্যবস্থাও আছে। তবে ৪০০ থেকে ৫০০ মিটারের মধ্যে জলদস্যুদের পেলেই সবচেয়ে ভালো আক্রমণ করা যাবে এই ডিভাইসটির সাহায্যে। উল্লেখ্য, প্রায় ৬০০ এরও বেশি জলদস্যু সোমালিয়া উপকূলে জাহাজ ছিনতাই চালিয়ে যাচ্ছে। এ বছর তারা ৪৭ টি জাহাজ ছিনতাই করেছে এমনকি ২০১০ সালে ৪৪০ টি দস্যুতার ঘটনাও ঘটিয়েছে। এরমধ্যে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি জাহানমনিও আছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.