আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চন্দ্রাহত

জাগরী একটি নির্দলীয় মঞ্চ যেখানে বাংলাদেশের যুবসমাজ দেশের রাজনৈতিক ও নীতিনির্ধারণী ক্ষেত্রে সচেতন,সোচ্চার ও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহন করতে পারে। www.jagoree.org  

কুয়াশা চাদর বিছানো শুরু করেছে বিষন্ন বিকেলের গায় শীতের বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নেমে আসছে চারিদিক থেকে মফস্বলের কোন এক ছোট্ট শহরে অনেক দূরে দূরে ল্যাম্পপোস্টগুলি বসানো হলুদাভ নিওন বাতিগুলি মাত্র জ্বলে উঠেছে কুয়াশার চাদর ভেদ করে অলৌকিক নিঃশব্দ এক ভৌতিক পরিবেশ চারিপাশ জুড়ে মনের খেয়ালে একা একা হাঁটছিলেম একলা রাস্তা ধরে আজব আজব সব দৃশ্য ভেসে উঠছিল মনের মাঝে তোমাকে ভেবে ভেবে কল্পলোকে তুমিও আমার পাশে ছিলে আমার হাত ধরে হাঁটছিলে ঠিক আমার পাশে পাশে আমাকে সংগী করে আর কথামালা সব গাথা হচ্ছিল যেন মনে মনে আনমনে শুধু তোমাকে নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলোকে ঘিরে তুমি পথে হাঁটছিলে আমার হাতটি ধরে আমাকে সংগী করে আনমনে আনমনে। দুর হতে মাঝে মাঝে একটি দুটি করে ট্রাক বা বাসের হেডলাইট সামনে থেকে চোখ ধাঁধিয়ে দিচ্ছিল আমার চকিত বাস্তবে ফিরছিলাম আলোর দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে কিংবা পেছন থেকে হেডলাইট পড়ে আমার একাকিত্বের ছায়াসঙ্গী তৈরী করছিল যে পথ হাঁটছিল আসলে আমার সাথে সাথে আমি ও আমার ছায়াসঙ্গী দুজনে একা একা হাটছিলে ওই একাকী পথটি ধরে মনের মাঝে তোমার হাত ধরে আর হ্রদয় মাঝে শুধু তোমাকে ভেবে। একটু পর আকাশে উঁকি দিল জ্যোৎস্না চন্দ্রাহত হলাম আমি চন্দ্রবেলায় চাঁদের মাঝে তোমার মুখ যে শোভা পায় আমি আজো কেন যে তোমার আর চাঁদের রূপকে আলাদা করতে পারি না সেটাই বুঝে ওঠা হলো না দুজনার চেহারাতেই আলো ঝলকায় বলে কি? নাকি তোমরা দুজন দুজনার আয়নার প্রতিচ্ছবি? ধ্যাত, কি যে সব অলিক কল্পনা আমার হাটার পথে একে যায় সব আলপনা চাঁদ হেঁটে চলুক আকাশের গা ধরে তুমি আলো হয়ে হেঁটে চল আমার হাত দুটি ধরে ছায়াসঙ্গীকে পেছনে ফেলে আজ এই ভরা জ্যোৎস্না রাতে চন্দ্রালোকিত মন আমার ভরে উঠুক শুধু তোমার আলোতে তাই তো খুঁজে ফিরে চাঁদকে আমি প্রতি চন্দ্রবেলায় আকাশের গায় তোমায় মুখছবি দেখি সেথা হ্রদয় মেলায় । কুয়াশা চাদর বিছানো শুরু করেছে বিষন্ন বিকেলের গায় শীতের বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নেমে আসছে চারিদিক থেকে মফস্বলের কোন এক ছোট্ট শহরে অনেক দূরে দূরে ল্যাম্পপোস্টগুলি বসানো হলুদাভ নিওন বাতিগুলি মাত্র জ্বলে উঠেছে কুয়াশার চাদর ভেদ করে অলৌকিক নিঃশব্দ এক ভৌতিক পরিবেশ চারিপাশ জুড়ে মনের খেয়ালে একা একা হাঁটছিলেম একলা রাস্তা ধরে আজব আজব সব দৃশ্য ভেসে উঠছিল মনের মাঝে তোমাকে ভেবে ভেবে কল্পলোকে তুমিও আমার পাশে ছিলে আমার হাত ধরে হাঁটছিলে ঠিক আমার পাশে পাশে আমাকে সংগী করে আর কথামালা সব গাথা হচ্ছিল যেন মনে মনে আনমনে শুধু তোমাকে নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলোকে ঘিরে তুমি পথে হাঁটছিলে আমার হাতটি ধরে আমাকে সংগী করে আনমনে আনমনে। দুর হতে মাঝে মাঝে একটি দুটি করে ট্রাক বা বাসের হেডলাইট সামনে থেকে চোখ ধাঁধিয়ে দিচ্ছিল আমার চকিত বাস্তবে ফিরছিলাম আলোর দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে কিংবা পেছন থেকে হেডলাইট পড়ে আমার একাকিত্বের ছায়াসঙ্গী তৈরী করছিল যে পথ হাঁটছিল আসলে আমার সাথে সাথে আমি ও আমার ছায়াসঙ্গী দুজনে একা একা হাটছিলে ওই একাকী পথটি ধরে মনের মাঝে তোমার হাত ধরে আর হ্রদয় মাঝে শুধু তোমাকে ভেবে। একটু পর আকাশে উঁকি দিল জ্যোৎস্না চন্দ্রাহত হলাম আমি চন্দ্রবেলায় চাঁদের মাঝে তোমার মুখ যে শোভা পায় আমি আজো কেন যে তোমার আর চাঁদের রূপকে আলাদা করতে পারি না সেটাই বুঝে ওঠা হলো না দুজনার চেহারাতেই আলো ঝলকায় বলে কি? নাকি তোমরা দুজন দুজনার আয়নার প্রতিচ্ছবি? ধ্যাত, কি যে সব অলিক কল্পনা আমার হাটার পথে একে যায় সব আলপনা চাঁদ হেঁটে চলুক আকাশের গা ধরে তুমি আলো হয়ে হেঁটে চল আমার হাত দুটি ধরে ছায়াসঙ্গীকে পেছনে ফেলে আজ এই ভরা জ্যোৎস্না রাতে চন্দ্রালোকিত মন আমার ভরে উঠুক শুধু তোমার আলোতে তাই তো খুঁজে ফিরে চাঁদকে আমি প্রতি চন্দ্রবেলায় আকাশের গায় তোমায় মুখছবি দেখি সেথা হ্রদয় মেলায় ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।