আজকাল ঈশ্বর এবং ধর্মতত্ত্ব,অবান্তর বলে মনে হয়।
গরিবের আবার ঈশ্বর কী?ধর্মের কথায় পেট ভরে না।
ক্ষুধার্তের কাছে ধর্মের আবার প্রয়োজন কী?
এখন, দুঃখি মানুষেরা ঈশ্বরকে আর ডাকে না;
নিরাকার ঈশ্বর কী করে কৃপা বিলোবেন!
বুদ্ধির বিচারে ঈশ্বর কিংবা কোনো সর্বশক্তিমানের-
অস্তিত্ব আমি মানতে পারি না।
অলীক বা মূর্তির পক্ষে কোনো প্রার্থনা শোনা কি সম্ভব?
ধর্ম বা ঈশ্বর কোন মানুষের দুঃখ দূর করতে পারে না,
অনাথ শিশুর মুখে অন্ন জোগাতে পারে না,সে ধর্ম বা ঈশ্বর।
কিছু লোকে বলে,ঠিক মতন গুরু না পেলে ঈশ্বরের কাছে-
পৌছানো যায় না!(হাঃ হাঃ হাঃ)
সামান্য মানুষের পায়ের কাছে মাথা ঠোকা তো ভন্ডামি।
মানুষ কখনো মানুষের আধ্যাত্মিক গুরু হতে পারে না।
যিনি ঈশ্বরের অবতার,তিনি রোগে ভোগের কষ্ট পাবেন কেন?
বিশ্বাসটাই যাদের কাছে যুক্তি,সেই ভক্তরা মনে করেন-
সবই প্রভুর লীলা!অসুখটাও লীলা!(হাঃ হাঃ হাঃ)
এর কোনো তাৎপর্য আছে?
'সে' বলে- সন্ধের সময় সব কাজ ছেড়ে একটুক্ষন-
ঈশ্বরের কথা স্মরন করতে হয়!
ঈশ্বরকে আমি গ্রাহ্য করি না,ধর্মের ন্যাকামি শুনলে আমার গা জ্বলে।
মানুষের ইচ্ছে কে কেউ বাঁধা দিতে পারে না, না, না ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।