আমি অনেক কিছু সাহস করে বলতে চেয়ে ও বলতে পারি না যখন দেখি আমার পাশের মানুষ গুলো পিছু হটে যায়... যখন দেখি সবাই নিজেকে নিয়ে অনেক বেশি ভাবে,তাই আমি ও কিছু বলতে চাই আমার প্রিয় ব্লগে... সজোরে আওয়াজ তুলতে চাই আমার ভালো লাগা লেখনি দিয়ে। রাজিব সামির............... আমরা হয়তো অনেকেই জানি মিষ্টি মধুর ছোট এই ফলটির গুণের কথা। আর যারা না জেনেই খেজুর খাই আজ জেনে নেই। বলা হয়ে থাকে বছরে যতোগুলো দিন আছে, খেজুরে তার চেয়েও বেশি গুন রয়েছে। খেজুর যেমনি সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর ফল। এমিনো এসিড, প্রচুর শক্তি, শর্করা ভিটামিন, মিনারেল সমৃদ্ধ খেজুর খেলে: খাদ্যশক্তি থাকায় দুর্বলতা দূর হয় খেজুর স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে রোজায় অনেকক্ষন খালি পেটে থাকা হয় বলে দেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকার হয় খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয় হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশ উপকারী খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদান রয়েছে খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক রুচি বাড়ায় ত্বক ভালো রাখে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় খেজুরের আঁশ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে এছাড়াও এ ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়। যে কোনো ফলের চেয়ে খেজুরের পুষ্টিগুণ বেশি। শুধু রমজান মাসের জন্য নয় সারা বছর পরিবারের সবার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আমরা এই ফলটিকে রাখতে পারি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।