উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা
যারা ঢাকার বাইরে বাইরে, নদীর কূলে, দিঘীর পারে, উপকূলবর্তী এলাকায় থাকেন তাদের জন্য সমভবত এই ঘরোয়া মাপযন্ত্র টি সহায়ক হবে।
মাসিক ও বার্ষিক তথ্য সংরক্ষন করত তারা ঐ এলাকায় ভবিষ্যতে বাতাস চালিত বিদ্যুত উতপাদন কেন্দ্র স্থাপন করা যায় কি, না তার সম্ভাবতা নিজেই যাচাই করতে পারবেন।
আমাকে এই পরিমাপে সাহায্য করতে পারলে কৃতজ্ঞ থাকব।
।
ঘরোয়া ভাবে একটি সহজ বাতাসের গতি মাপার জন্য যে সকল
উপকরন লাগবে, সেগুলো হচ্ছেঃ
১।
একটি পিংপং বল
২। স্কচ টেপ
৩। লাল সাদা নথি বাঁধার সুতা
৪। জ্যমিতি বাক্স থেকে প্রটেক্টর
পদ্ধতিঃ
১। স্কচ টেপ দিয়ে সুতা লাগিয়ে দিন পিংপং বল এর গায়ে (অংকন দেখুন)
২।
সুতার অন্য ভাগ "ডি" বা প্রটেক্টর এর মাঝে বেধেঁ দিন।
৩। এর পর নদীর কূলে বা সমুদ্র তীরে চলে যান।
এর পর
নিচের ছক অনুসারে মেপে নিন, বাতাসের গতি (মোটামুটি ভাবে)
* ০ ডিগৃ = ০ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ০৮ ডিগৃ = ১০ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ১৫ ডিগৃ = ১৬ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ৩০ ডিগৃ = ২২ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ৪০ ডিগৃ = ৩০ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ৪৫ ডিগৃ = ৩২ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ৫৫ ডিগৃ = ৩৬ কিমি প্রতি ঘন্টায়
* ৭০ ডিগৃ = ৫০ কিমি প্রতি ঘন্টায়
এর বেশি মাপা দরকার নেই; কারন তখন এটি আর বাতাস নয়, ঝড়বায়ু। আপনি ও ঐ এলাকায় অবস্থান করবেন না।
(ইন্টারনেট থেকে অনুবাদিত, অংকনটি আমার)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।