আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মহাসড়ক না মরণফাঁদ

আমি একজন বাঙ্গালি রমনী.......

নাড়ির টানে মানুেষর ঘরে ফেরা আবার জীবিকার তাগিতে মানুষেক ছুটে যেতে হয় দেমের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে । একটু সাশ্রয়ী মূল্যে গন্তব্যে পৌছানোর জন্য মানুষ বেছে নেয় সড়ক পথ । এই বেছে নেয়া হেত পারে তার জন্য কাল । বেমন বিষয়গুলো নিয়ে নিশ্চিন্ত থােক এমন একটি দেশে আমার আপনার আমাদের সবার বসবাস । বলছিলাম দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কথা , যাকে কিনা ইংরেজিতে বলে হাইওয়ে ।

সে যাই বলা হোক এখন যদি আপনি েসই হাইওয়ে দিয়ে যাত্রা করার ভুল করেন তবে কেমন হবে আপনার পরিস্থিতি চলুন শুনে আসি । চট্টগ্রাম যাবার পথে কুমিল্লা পর্যন্ত আপনি ভালোই কাটাবেন । এরপর শুরু হবে যাত্রী বিড়ম্বনা । প্রথমে চোদ্দগ্রামের মিয়া বাজারের কাছাকাছি আসলেই চোখে পড়ে যানবাহনের দীর্ঘ সারি । কমপক্ষে আধাঘন্টা সখানে অপেক্ষা করে আপনার সেই জট থেকে মুক্তি মিলতে পারে ।

তবে ্‌এতে অত্যধিক খুশি হবার কিছু নেই কারণ একটু পরেই আপনি পড়তে যােচ্ছন মাইনকার চিপায় । জায়গাটার নাম ভারবকুন্ড , নামকরনের িপছনের কাহিনী আমার জানা নেই । তবে এর অবস্থান সীতাকুন্ডের মাঝামাঝি - প্রায় প্রত্যন্ত একটি অঞ্চল । তবে মালভর্তি কার্গো ভ্যানের আসা-যাওয়া রীতিমতো এলাকাটিকে করে রেখেছে জমজমাট । তবে ভারবকুন্ডু বাজারের সামান্য রাস্তার বেহাল অবস্থার জন্য েবশ কিছুদিন অবধি বাজারের দুপাশে প্রায় ৫-৬ মাইল পথ ধরে যানবাহনের িস্থর অবস্থা দেখে আপনার মনে সংশয়ের উদ্ভব হতে পারে যে কবে আপনি পৌছাবেন আপনার গন্তব্যে ।

তবে এ দীর্ঘলাইনে আধাঘন্টা নয় আপনাকে কাটাতে হতে পারে ১ বা ২ দিন । আর ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে কেবল ৫-৬ ঘন্টা । এভাবে দীর্ঘ কিছু যাত্রবিরতির পর আপনি পৌছাবেন আপনার পাশে কিংবা জীবিকার জন্য বন্দরনগরী চট্টগ্রাম এ । তবে এর পর কভু কোন কারণে আপনার এমন পথ পাড়ি দিয়ে সেখানে যেতে মনে চাইবে কিনা তা আমার জানা নেই । আমাদের সরকার দল আর বিরোধী দল প্রতিনিয়ত সংসদে বসেন আর দেশের প্রভুত কল্যাণের কথা বলেন ; কই তাদের মুখে তো আজ পর্যন্ত এই মহাসড়কের উন্নয়নের কথা শুনা যায় নি ।

আবার এই সরকারই বলে আমার দেশকে সোনার বাংলা । বে যদি হয় সোনার বাংলার প্রতি তাদের েপ্রম তবে এ ভালবাসার িকবা এত প্রেয়াজন তার উত্তর কী কারো জানা আছে ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.