নিজেকে নিয়ে ভাবছি
বিভিন্ন ইসলামী বইকে জিহাদী বই বলা হচ্ছে। কুরআনে জিহাদের কথা বলা আছে। তাই কুরআন শরীফ পেলেও বলা হচ্ছে জিহাদী বই পাওয়া গেছে। ছাত্রলীগের বিভিন্ন রুম বা আস্তানা তল্লাসি করে সেখান থেকে সামান্য কিছু লাঠি সোটা পাওয়া যাচ্ছে অথচ তারা মারামারি করার সময়ে চাপাতি, রানদা, হকিস্টিক, বন্দুক, বোমা সবই ব্যবহার করছে। অন্যদিকে সবসময়কার শান্তিপূর্ন সংগঠন (সাধারন ছাত্র ও মানুষ এর ধারনা যদিও পরিকল্পিত ভাবে কিছু অপপ্রচার আছে)এর রুম থেকে চাপাতি, রানদা, হকিস্টিক, বন্দুক, বোমা পাওয়া যাচ্ছে (সাজানো বলেই যুক্তিতে বোঝা যায়)।
কেউ কেউ এই মত পোষন করেছেন যে, গেছে। ছাত্রলীগের বিভিন্ন রুম বা আস্তানা তল্লাসি করে সেখান থেকে প্রাপ্ত চাপাতি, রানদা, হকিস্টিক, বন্দুক, বোমাগুলো ঐ শান্তিপূর্ন সংগঠনের রুম বা অফিস থেকে পাওয়া গেছে বলে প্রচার করা হচ্ছে। হায় আমার বাংলাদেশ !!!
ইসলামের বিষ্য নিয়ে বিধর্মীরাও রিট করছে।
ফে্তরা নিয়েও যে কান্ড ঘটল তাও কাঙ্খীত নয়।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিষয়ে মাদ্রাসা ছাত্ররা আবেদন করতে পারছে না বা দেয়া হচ্ছে না কারন তারা বাংলা ও ইংরেজী কম পড়ে এসেছে।
অথচ তারা এতদিন ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিযোগিতা করেই অত্যন্ত কৃ্তিত্বের সাথেই চান্স পেত। অথচ মিডিয়া এ নিয়ে কোন উচ্চবাচ্য কছে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।