আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুদ্ধাপরাধী...???

পরে বলব

ফেইচবুক এ একজন ব্লগার এর একটা লেখা পেলাম । লিখাটা শেয়ার না করে পারলাম না । মূল লিখা : View this link সাঈদী সাহেবের ওয়াজ যখন প্রথম শুনি তখন ক্লাস ফাইভে পড়ি। চট্টগ্রামের হালিশহরে তাঁর বিরাট ওয়াজ মাহফিলে বাবার সাথে গিয়েছিলাম। ওয়াজ শুনতে শুনতে দেখি আশেপাশের লোকজন ভেউ ভেউ করে কাঁদছে।

সুরেলা কণ্ঠে অসম্ভব আবেগ নিয়ে সাঈদী বলছিল, ‘ইয়া আল্লাহ! রহিম রহমান হইয়া তুমি কেমনে তোমার বান্দাদের আগুনে পুড়াবা…তোমার পাপী বান্দাদের তুমি ক্ষমা না করলে কে করব……’ আমিও সামলাতে পারলাম না। সাঈদীর আবেগমাখা কণ্ঠ শুনে আমারও চোখে পানি এসে গেল। ওয়াজের শেষে যথারীতি বেশ অনেকজন হিন্দু দেখলাম মুসলমান হচ্ছে। এই দেখে সাঈদীর প্রতি মনটা শ্রদ্ধায় আরো ভরে গিয়েছিল। আহা…কতোই না পূণ্যবান মানুষ দেলোয়ার হোসেন সাঈদী! আমি যা বলা জন্যে বসেছিলাম ব্যক্তিগত কিছু কথা না বললে বোধহয় সেটা পরিষ্কার হবেনা।

আমার বাবা ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবিরের সভাপতি। আমার এখনো মনে আছে, বাবার জ্বালাময়ী বক্তৃতা শুনে আমিও একবার মিছিলে যাওয়ার জন্যে খুব কান্নাকাটি শুরু করেছিলাম! ক্লাস সিক্সে থাকার সময়ই আমাকে শিবিরের সমর্থক ফর্ম পূরণ করতে হয়েছিল, সেভেনে থাকতেই পুরোদস্তুর কর্মী। আমার নানা ছিলেন জামাতের রুকন। আমি ঢাকায় নানা-নানুদের সাথেই বেশি থাকতাম, বাবা চিটাগাং থাকতেন, মাঝে মাঝে আসতেন। বাবার জামাতের বড় নেতা হওয়ার কথা ছিল।

কিন্তু কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের জামাত নেতা আব্দুল্লাহ আবু তাহেরের সাথে কোন একটা কারণে প্রবল কারণের কারণ বাবা জামাত-শিবিরকে বর্জন করেছিলেন। প্রসঙ্গত বলি, এ নিয়ে আমার নানা ও বাবার মধ্যে দীর্ঘ বিরোধ তৈরী হয়েছিল। ছোটবেলা থেকেই জামাত-শিবিরের কাছাকাছি থেকেছি, তাদের প্রচুর প্রোগ্রামে গিয়েছি। আমাদের মিরপুরের বাসায় জামাত নেতা কামরুজ্জামান আর এস এ খালেক বেশ কয়েকবার এসেছিলেন। সিক্সে থাকতে একবার নিজামীর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম।

হ্যান্ডশেক করে প্রথম যে কথাটি আমার মাথায় এসেছিল তা হল, ‘হাতটা কি নরম!’ যাই হোক, তাদের বেশ কিছু কর্মকান্ড আমার খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে। ওই বয়সে খুব বেশি কিছু বুঝিনি, কিন্তু সবকিছুই মাথায় ছিল। পরবর্তীতে যতোই চিন্তা করেছি, ততোই অনেক কিছু আমার কাছে পরিষ্কার হয়েছে। ছাত্রশিবির যে মোটা মোটা কথা সমৃদ্ধ নিজস্ব বোধবুদ্ধিহীন জামাতের লেজবিশেষ, তা বুঝতে আমার বেশিদিন সময় লাগেনি। ইসলাম ইসলাম করে গলা ফাটালেও জামাতই তাদের ইসলাম।

মাসে চারটা প্রোগ্রাম আর হাসি হাসি মুখে জামাতের ‘দাওয়াত’ ছাড়া তাদের কিছুই করার নেই। ‘লাখো শহীদের শহীদী কাফেলা’ কথাগুলো শুনলে একসময় রক্ত গরম হয়ে উঠত, এখন হাসি পায়। যাক, সেসব গল্প আরেকদিন। সাঈদীকে নিয়ে ছোট একটা কথা বলতে বসেছি, সেটাই বলি। বাবা যখন জামাত থেকে বিচ্ছিন্ন, তখন একবার চট্টগ্রাম গিয়েছিলাম।

সম্ভবত রামগড়ের কাছাকাছি এক জায়গায় সাঈদীর বিরাট ওয়াজ মাহফিল হওয়ার কথা ছিল। জামাত-শিবিরকে মনে মনে ততদিনে ঘৃণা করলেও সাঈদীর বেশ ভক্ত ছিলাম। তাই ঠিক করলাম ওয়াজে যাবো। নামাজ-কালাম তো ঠিকমতো পড়িনা, ওয়াজ শুনে যদি কিছু সওয়াব পাওয়া যায়! হালিশহরে আমার এক বন্ধু ছিল, কট্টর শিবির। তার বাসায় গেলাম, ভাবলাম দুজনে মিলে ওয়াজ শুনতে যাই।

শিবিরের কাজকর্মের জন্যে সে একসময় বাবার বেশ প্রিয়পাত্র ছিল। বন্ধু আমার কথা শুনে মৃদু হাসল। বলল, ‘দোস্ত, অনেকদিন পর আসছিস, ভাল লাগতেছে। তবে তোকে একটা কথা কইয়া রাখি, শিবির-টিবিরের জন্যে আমার ভিতরে আর কোন টান নাই। খালি বাপের ভয়ে এখনো ঝুইলা আছি।

আর সাঈদী সাবের ওয়াজ? হাহাহা…ওই সাঈদী সাব থেকেই তো এদের আসল রূপ চিনছি! তার যেই রূপ আমি দেখছি, এরপর আর এদের সাথে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব না…’ ঢাক ঢাক গুড় গুড় না করে সব খুলে বলার জন্যে তাকে চেপে ধরলাম। প্রথমে কিছুক্ষণ ইতস্তত করলেও যখন বুঝতে পারল জামাত-শিবির সম্বন্ধে আমার মনেও আর বিন্দুমাত্র মমতা নেই, তখন সে বলল, ‘বেশ তো। আমার সাথে আজই রামগড় চল। নিজেই দেখবি। ' রামগড়ে বন্ধু আমাকে ছোট একটা বাসায় নিয়ে গেল।

সেটা সম্ভবত মেস ছিল। দেখলাম সেখানে অনেকেই তাকে চেনে, খাতির করে বসালো। আমাকে সে পরিচয় করিয়ে দিল ঢাকায় থাকা ছাত্রশিবিরের ‘সাথী’ হিসেবে। বাড়িটার সামনে খোলা জায়গায় বেশ কিছু লোকজন বসে ছিল, আরো দু-তিনজন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তাদের কিছু বোঝাচ্ছিল। আমাদের ভেতরে বসানো হয়েছিল, আমি কৌতূহল সামলাতে না পেরে বললাম, ‘কি করছে ওরা দেখে আসি…’ বন্ধু সাথে সাথে আমাকে হাত ধরে টেনে বসাল।

বলল, ‘চুপ করে বসে থাক! তোর ওখানে যাওয়া যাবেনা। শুধু চেহারাগুলো চিনে রাখ। মিটিং শেষ হলে দু-একজনের সাথে কথা বলতে পারিস। ‘ অগত্যা কৌতূহল চেপে বসে রইলাম। তখন যোহরের নামাজের সময় হয়ে গিয়েছিল, আমরা সবাই উঠানে জামাতে নামাজ পড়লাম।

সেই লোকগুলোও ছিল। নামাজের পর আলাপের ভঙ্গীতে অল্পবয়সী একজনের সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে জানতে পারলাম, তার নাম হামিদুর রহমান, বাড়ি নোয়াখালী। জানলাম, এখানে বেশিরভাগই স্থানীয় বটে, কিন্তু এই এলাকার নয়। বিভিন্ন এলাকা থেকে তারা এসেছে। দু-একজন আছে অন্যান্য জেলার।

শুনে আমার তেমন কিছু মনে হল না। তবে আমার সাথে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলার কারণে সে বুড়োমতন একজনের কাছে ধমক খেয়েছিল বলে মনে হল। পরদিনই সাঈদীর ওয়াজ মাহফিল ছিল। অনেকদিন পর গেলাম। সাঈদীর অন্য কোন গুণ না থাকুক, এটা স্বীকার করি, তার বাচনভঙ্গী অসাধারণ।

নিতান্ত অবিশ্বাসী মানুষটাও বোধহয় কান পেতে শুনবে লোকটা এতো সুন্দর সুর করে কি কথা বলছে। যাই হোক। মনযোগ দিয়ে ওয়াজ শুনলাম। ছোটবেলার আবেগটা নেই বটে, কিন্তু মনে মনে এখনো তার ওয়াজের তারিফ না করে পারিনা। তবে খেয়াল করলাম নারী প্রসঙ্গ আসলেই সে কোন না কোনভাবে হাসিনা, মতিয়া চৌধুরীর দিকে নিয়ে যাচ্ছিল! তার ওয়াজে বেশিরভাগ সময়ই কয়েকজন বিধর্মী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে।

ওয়াজ শেষে এই পর্বটা দেখে উঠব ভাবছি, এই সময় ভূত দেখার মত চমকে উঠলাম। আরো পাঁচ-ছয়জন লোকের সাথে হামিদুর রহমান নামে লোকটিও স্টেজের কাছে লাইন দিয়েছে! ভয়াবহ একটা কথা আমার মনে উঁকি দিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখার জন্যে বসে রইলাম। অবশেষে যখন সুদূর মাইজদী থেকে আগত ‘হরিনাথ কুণ্ডু’র ডাক শুনে হামিদুর রহমান স্টেজে উঠল বাইয়াত গ্রহণের জন্যে, তখন আমার আর সন্দেহের অবকাশ থাকল না। খেয়াল করে দেখলাম, বাকি যারা ছিল, তাদের মধ্যেও পরিচিত মুখ চোখে পড়ছে, যাদের আমি আগের দিনই ওই বাড়িটায় দেখেছি। বন্ধু বোধহয় আমার মনের কথা বুঝতে পারল।

সান্তনার ভঙ্গীতে আমার কাঁধে হাত রাখল। আমি হনহন করে হেঁটে ওয়াজ মাহফিল থেকে বেরিয়ে এলাম। ধর্মের নামে এতো বড় অনাচার মানুষ করতে পারে, তা তখনও বিশ্বাস হচ্ছিল না! তারমানে ছোটবেলা যত ওয়াজ মাহফিলে দেখেছি মানুষজন হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলাম গ্রহণ করছে সাঈদীর মাধ্যমে, তার সবই ভুয়া? তারা সবাই আসলে অন্য এলাকা থেকে ধরে আনা গরীব মুসলমান? ধর্মের ভয় দেখিয়ে, কিংবা টাকার লোভে তাদের অভিনয় করানোর জন্যে আনা হয়েছে? এই ভয়াবহ সত্যটা হজম করতে আমার সময় লেগেছিল। ঢাকায় এসে পরে আরো কিছু খোঁজখবর করে জানতে পেরেছি, বছরের পর বছর ধরে সাঈদী এই কাজই করে আসছে। বলা বাহুল্য, জামাত-শিবিরের নামগন্ধও আমি এরপর থেকে সহ্য করতে পারিনা।

মজার ব্যাপার কি, অনেক নন-জামাতিও সাঈদীর ওয়াজের খুব ভক্ত। তারা নিজামী, মুজাহিদকে রাজাকার বলে গালী দেয়, কিন্তু সাঈদীর ওয়াজ শুনে কান্নাকাটি করে। সাঈদীকে যুদ্ধাপরাধী ভাবতে তারা নারাজ। অথচ মানুষের এই ভালবাসাকে সাঈদী কিভাবে ব্যবহার করেছে, ভাবলেও ঘেন্না হয়! সেসব মানুষদের বলছি…আপনাদের চোখে সাঈদী যুদ্ধাপরাধী না হলেও সে যে প্রকৃতপক্ষে অতি বড় এক মানবতাবিরোধী ধর্ম ব্যবসায়ী তা কি আপনারা জানেন? যারা সাঈদীকে রাজাকার বলে স্বীকৃতি দেন না তাদের বলি…একাত্তরে পিরোজপুর এলাকা সাঈদীর তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়েছিল। খুন, ধর্ষণ, পাকিস্তানিদের দালালির জন্যে ‘পাঁচ তহবিল’ নামে যে সংগঠন গঠিত হয়েছিল দক্ষিণে, সাঈদী ছিল তার নেতা।

তবে দুঃখের বিষয়, তখনও সে সরাসরি রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল না, যার ফলে তার কুকীর্তি সম্বন্ধে পরবর্তীতে সরাসরি খুব বেশি দলিলপত্র পাওয়া যায়না। কিন্তু কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ, মুহম্মদ জাফর ইকবাল, আহসান হাবীবের বাবা ফয়জুর রহমানকে সাঈদীর ‘পাঁচ তহবিল’ বাহিনীর প্ররোচনায়ই হানাদাররা বলেশ্বরী নদীর তীরে দাঁড় করিয়ে হত্যা করে। পাড়ের হাট গ্রামে বিপদ সাহার মেয়ের উপর পাশবিক নির্যাতন চালানোর অভিযোগ সাঈদীর নামে রয়েছে। হিন্দু মেয়েদের হানাদারদের ক্যাম্পে পাঠানোয় সে অনেকসময় হিন্দু ভূমিকা পালন করেছে। স্থানীয় বিখ্যাত তালুকদার বাড়ির লুটপাটের নায়কও ছিল সাঈদী।

দানেশ মোল্লা, মুসলিম মাওলানা, আজহার খাঁ তার এসব কুকীর্তির সঙ্গী ছিল। সাঈদী যুদ্ধের আগে ছিল তার জন্ম স্থান পিরোজপুরের ইন্দুরকানি থানার একজন মুদির দোকানদার। মুক্তিযুদ্ধে দেশদ্রোহীতার পর রাতারাতি সে তার খোল পালটে ফেলে। জন্মগত চমৎকার বাচনভঙ্গীর কল্যাণে সে দ্রুত গ্রামগঞ্জের অশিক্ষিত মানুষের আস্থা অর্জন করে নিয়েছিল। স্বাধীনতার পর সাঈদী মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করে কয়েকটা সংগঠন গড়ে তোলে, যেগুলোর কারণে সে দেশের পাশাপাশি দেশের বাইরেও রাতারাতি খ্যাতি পেয়ে যায়।

১৯৮৫ সালের পর থেকে জামাতের মাধ্যমে তার উত্থান দ্রুত ঘটতে থাকে ও দেশের বিভিন্ন স্থানে ওয়াজ মাহফিল করে করে সে তার শক্ত অবস্থান গড়ে তোলে। সাঈদী যে নীচু পর্যায়ের একজন ধর্ম ব্যবসায়ী ছাড়া কিছুই নয়, তার বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যে সেটা ফুটে উঠেছে। ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে এক নির্বাচনী সভায় সে বলেছিল, এই নির্বাচন হবে ইসলাম আর আওয়ামী লীগের নির্বাচন। যারা আওয়ামী লীগে ভোট দেবে, তারা কাফির। এই ধরনের ইসলামবিরোধী কথার কারণে তখন প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল।

কিন্তু সাঈদী এ ব্যাপারে ক্ষমা পর্যন্ত চায়নি। তাকে দেখেশুনে মনে হয়, ‘ধর্ম মানুষের জন্যে না, মানুষই ধর্মের জন্যে। ‘ সাঈদীর কথাই যেন চূড়ান্ত ইসলাম। এবং কিছু বিবেকবর্জিত মানুষ তাকে অন্ধভাবে অনুসরণ করতে দ্বিধা করেনা। এছাড়া যখন খন যাকে-তাকে কাফের, মোনাফেক বলে সে আখ্যায়িত করে, যা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে উষ্কে দেয়ার মত বিভিন্ন কথা তার বক্তব্যগুলোয় শোনা যায়। কয়েক বছর আগে লণ্ডনে তার দেয়া একটা সাক্ষাৎকারের বিরূদ্ধে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছিল। এসব ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মের জন্যে কলঙ্ক। নিজের আখের গুছানোর জইন্যে ধর্মকে ইচ্ছেমতো ব্যবহার করতে তাদের বিবেকে বাধেনা। সাঈদীর মতো ধর্ম ব্যবসায়ীরা যতোদিন থাকবে, ততোদিন ইসলাম আরো বেশি কলঙ্কিত হবে।

বাংলার মাটি চিরকালই বিশ্বাসঘাতকদের উর্বরভূমি; সাঈদীরা সেই মীর জাফর, উমিচাঁদদেরই বংশধর। যতোদিন এরা থাকবে, ততোদিনা আমাদের দেশ ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ হিসেবেই থাকবে…যেই স্বপ্ন নিয়ে একাত্তরে দেশ স্বাধীন হয়েছিল, তা কোনদিন সফল হবেনা। এ ব্যাপারে আরো জানতে এখানে ( Click This Link ) দেখতে পারেন। এ রকম আরো কিছু মানুষের কীর্তি জানার সুযোগ আমার হয়েছে, আশা করি ভবিষ্যতে সেসব জানাতে পারব। সুত্র:View this link


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.