আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুদ্ধাপরাধী

দেলোয়ার হোসেন সাইদী একজন রাজাকার তথা ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের মানুষদের খুন, পাক বাহিনীর নিকট ধরিয়ে দেয়া, নারী ধর্ষন, পাক বাহিনীর নিকট বাঙ্গালি নারীদের যৌনদাসী হিসাবে সরবরাহ,ধর্মের দোহাই দিয়ে পাড়ের হাট বন্দরের হিন্দু সমপ্রদায়ের ঘরবাড়ি লুট করেছেন ও নিজে মাথায় বহন করেছেন, দোকান লোটপাট, লুটের মাল বিক্রি সহ নানা পূণ্য কর্মে লিপ্ত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সময়ে একাবর গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। ৭৫ এর পর জামিনে বেড়িয়ে আসেন। মুক্তিযুদ্ধের প্রথমদিকে কাদের মোল্লা মনিপুর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া এবং মিরপুর ১২ নং সেকশনে বসবাসকারী অবাঙালিদের নিয়ে নিজস্ব সশস্ত্র বাহিনী গঠন করেছিলেন। তাদের সহযোগিতায় কাদের মোল্লা মিরপুরের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার স্বাধীনতাকামী বাঙালিকে শিয়ালবাড়ী, রূপনগর, বালুঘাট প্রভৃতি স্থানে ধরে নিয়ে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেন।

স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধারা ভাল নেই। একাত্তরের ভয়াবহ স্মৃতি বুকে নিয়ে মিরপুরে দাঁড়িয়ে আছে স্মৃতির মিনার। এখানে ১৯৭১ সালে অসংখ্য বাঙালীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বর্বর হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেয় বিহারীরা। এ দেশীয় নপুংশক রাজাকার আলবদর আলশামস সহায়তা করে তাদের।

খুব দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ করতে হবে । জামায়াত শিবিরের রাজনীতি বন্ধ ঘোষনা করতে হবে । ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.