মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থিয়েন সিয়েন যুক্তরাষ্ট্র সফরে রওনা হওয়ার কয়েক ঘন্টা আগে বন্দিদের মুক্তি ঘোষণা করা হয়।তবে মুক্তিপ্রাপ্তদের নাম কিংবা তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি ওই কর্মকর্তা।
গণতন্ত্রপন্থি আন্দোলনকর্মীদের একটি দল বলেছে, ১০ জন বন্দিকে ইয়াঙ্গনের ইনসেইন কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছে।মিয়ানমারে জান্তা সরকারের আমলে বন্দিদের ওপর কঠোর নির্যাতনের কারণে কুখ্যাত কারাগার ছিল এটি।
সাবেক জেনারেল থেইন সেইন ২০১১ সালে ক্ষমতা নেওয়ার পর সংস্কার কর্মসূচির আওতায় শতাধিক রাজবন্দিকে মুক্তি দিয়েছেন। থেইন সেইনের এমন সংস্কারের কারণে পশ্চিমা দেশগুলো মিয়ানমারের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে।
তবে মানবাধিকারকর্মীদের দাবি, এখনও মিয়ানমারের কারাগারে শত শত রাজনৈতিক বন্দি আছে।
সম্প্রতি এপ্রিলের শেষ দিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন(ইইউ)মিয়ানমারের ওপর থেকে বেশিরভাগ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পরদিন থেইন সেইন ৫৬ রাজবন্দিসহ প্রায় ১শ বন্দিকে মুক্তি দেন।
এর আগে ৮শ’রও বেশি রাজবন্দি মুক্তি পায় ২০১১ সালের মে মাস থেকে ২০১২ সালের নভেম্বরের মধ্যে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।