১৭ মার্চ সিরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ঢাকায় ইসলামী ছাত্রশিবির আয়োজিত এক আলোচনা সভায় ঢাকা মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির রফিকুল ইসলাম খান ইসলাম প্রতিষ্ঠায় রাসূল (সা.)-এর জীবনে লড়াই-সংগ্রামের বর্ণনা দেন। তিনি বলেন, ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে রাসূল (সা.)-কে নিজের জন্মভূমি মক্কা নগরীতেও অনেক অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। মক্কা নগরীর মানুষের অত্যাচারে একপর্যায়ে তিনি হিজরত করে মদিনায় গেছেন। তায়েফে রাসূল (সা.)-এর ওপর পাথর নিক্ষেপ করা হয়েছে। তারপরও তিনি ধৈর্য ধারণ করে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিয়েছেন।
বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, রাসূল (সা.)-এর আদর্শে অনুপ্রাণিত ইসলামী আন্দোলনের নেতাদের ওপর যুগে যুগে অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছে। এখনও ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের ওপর বিভিন্ন জায়গায় অত্যাচার-নির্যাতন চলছে। তার এ বক্তব্যকে অনেক গণমাধ্যমে বিকৃত করে প্রচার করে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীকে রাসূল (সা.)-এর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। কথিত এই অভিযোগের ভিত্তিতে সরকারের অনুসারী কিছু ব্যক্তি চাঁদপুর, পিরোজপুর, লালমনিরহাট, রাঙামাটি, খুলনাসহ বিভিন্ন জেলায় মামলা দায়ের করে। তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে এসব মামলা দায়ের করা হয়।
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে যখন ডেনমার্কের কার্টুনিষ্ট রাসুল সঃ এর ব্যঙ্গচিএ একেঁছিল তখন ইসলাম দরদী আওয়ামীলীগরা কোথায় ছিলেন ? প্রতিবাদ ও করেনি,এত ইসলাম দরদীরা কেন চট্রগ্রামে সাঈদীকে মাহফিল করতে দেয়নী, এখন আবার ইসলামের জন্য দরদ উতলায়, লজ্জা থাকা উচিত। ভন্ডামী না করে তাড়াতাড়ি সোজা হউন,আল্লাহকে ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করবেন না, মৃত্যুকে স্মরণ করুন, আল্লাহ এবং রাছুলের সঃ কথা বলুন, দুনিয়াতে শান্তি পাবেন, আখেরাতে মুক্তি পাবেন ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।