২০১৪ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হবে কোন দল? উসাইন বোল্টের ভবিষ্যদ্বাণী, স্বাগতিক ব্রাজিল। ফুটবল নিয়ে আলোচনায় নিজের একান্ত সেই লক্ষ্যের কথাটাও বোল্ট জানিয়ে দিলেন আরেকবার। নির্দিষ্ট ইভেন্ট ছাপিয়ে হতে চান পেলে, ম্যারাডোনা, মোহাম্মদ আলী, মাইকেল জনসনদের মতো কিংবদন্তি।
কদিন আগে মস্কো বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে ট্রেবলজয়ী বোল্ট গতকাল জুরিখে ফিফা সদর দপ্তরে গিয়েছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে তাঁকে স্প্রিন্টের চেয়ে ফুটবল সম্পর্কিত প্রশ্নেরই উত্তর দিতে হয়েছে বেশি।
অ্যাথলেটিকস আর জ্যামাইকা যেন সমার্থক শব্দ। বিশ্বের দ্রুততম মানবের প্রত্যাশা, ২০১৪ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের পতাকাও একই উচ্চতায় উড়বে। ব্রাজিলই তাঁর ফেবারিট, ‘আমি এ বছর কয়েকটা ম্যাচ দেখেছি। ব্রাজিলের খেলায় আমি মুগ্ধ। তাদের দলটি তারুণ্যনির্ভর।
কাজেই নিজেদের মাটিতে এটা তারা জিততে পারে। ’ ওয়েবসাইট।
তা বোল্টের দেশ জ্যামাইকার খবর কী? জ্যামাইকা সব সময়ই তাঁর প্রিয়। তবে বোল্ট অকপটে স্বীকার করেছেন, ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্রটি ফুটবল উন্নয়নশীল জাতি, কিন্তু ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নয়, ‘জ্যামাইকায় প্রচুর প্রতিভাবান ফুটবলার। অ্যাথলেটিকসের মতোই প্রকৃতিদত্ত প্রতিভা।
গুরুত্বপূর্ণ হলো, কোচিং দিয়ে (জ্যামাইকান ফুটবলারদের) দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করা। ফুটবল খুবই কঠিন এবং ফুটবলে অ্যাথলেটিকসের চেয়ে (উন্নতি করতে) বেশি সময় লাগে। তবে যদি আমরা তরুণদের পেয়ে যাই এবং তাদের সঠিকভাবে কোচিং করাতে পারি, দারুণ হবে। ’
প্রথমবারের মতো ফিফা সদর দপ্তরে গেছেন ফুটবলের পাঁড় ভক্ত বোল্ট। স্বচক্ষে দেখেছেন বিশ্বকাপ ট্রফি।
বোল্ট অভিভূত, ‘এখানে আসতে পারাটা সম্মানের। আমি ফুটবলের ভক্ত এবং প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ট্রফি দেখলাম। ’।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।