"In dying we are born to eternal lifeand fly as bird over the sea" " মৃত্যু মাত্রই আমরা জন্মি এক অমর জীবনে এবং সমুদ্দুর পথে উড়তে থাকি পাখিদের মতন। " www.deshbidesh.tk
জাতীয় সঙ্গিত দিয়ে শুরু করছি
পিটিশনে সাইন করতে এখানে ক্লিক করুনঃ
পিটিশন এই সাইনগুলো জাতিসংঘে পাঠাবে.......
Click This Link
ডলার ডোনেশন স্টেপটি স্কিপ করুন কোন সমস্যা নেই ..........
বাংলা ভাষা অবহেলিত শুরু এখান থেকেঃ
বাংলা ভাষা বাঙ্গালী জাতির এক অনন্য গৌরবদীপ্ত এক অর্জন। ১৯৪৭ সালে বৃহত্তর ভারত বিভক্ত হয়ে দুটি নতুন দেশের জন্ম হয় ১। ভারত ২। পাকিস্থান।
বৃটিশ আমলে এটি করা হয় ধর্মের উপর ভিত্তি করে। কিন্তু তারপরও পাকিস্থানের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে পার্থক্য ও মত পার্থক্য দেখা দেয়। পশ্চিম পাকিস্থানীরা বর্তমানে পাকিস্থান কথা বলত উর্দুতে আর পূর্ব পাকিস্থান বর্তমানে বাংলাদেশ এর জনগন কথা বলত বাংলাতে। একই ধর্ম কার্যকরী ইস্যু হিসেবে কার্যকর হতে পারেনি। অর্থনৈতীক, রাজনৈতীক এমনকি সামাজিক পর্যায়ের পার্থক্যকে একই/সমান করতে পারেনি।
পাকিস্থান সরকার তখন উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে ঘোষনা করেন। এরই পরই শুরু হয় বাঙ্গালী জাতীর ভাষা আন্দোলন।
ভাষা আন্দোলন ১৯৫২ সালের পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন
১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর খাজা নাজিমুদ্দিন জানান যে পাকিস্তান সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া হবে। এই ঘোষণার ফলে আন্দোলন আরো জোরদার হয়ে ওঠে। পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করে মিটিং-মিছিল ইত্যাদি বে-আইনি ঘোষণা করে।
২১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫২(৮ ফাল্গুন ১৩৫৮) সালে এই আদেশ অমান্য করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-এর অনেক ছাত্র ও আরো কিছু রাজনৈতিক কর্মীরা মিলে একটি মিছিল শুরু করেন। মিছিল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ-এর কাছে এলে পুলিস মিছিলের উপর গুলি চালায়। গুলিতে নিহত হন আব্দুস সালাম,রফিক, বরকত, জব্বার সহ আরো অনেকে। এই ঘটনার প্রতিবাদে সারা পূর্ব পাকিস্তানে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে ও তীব্র আকার ধারন করে। অবশেষে পাকিস্তান সরকার বাধ্য হয় বাংলা ও উর্দুভাষাকে সম-মর্যাদা দিতে।
এই আন্দোলন পরবর্তীকালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীজ বপন করে দিয়েছিল। এই আন্দোলনের স্মৃতিতে পরবর্তী কালে গড়ে তোলা হয় শহীদ মিনার, ঠিক সেই জায়গাতে যেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন রফিক, বরকত, জব্বাররা। ২১ ফেব্রুয়ারী দিনটি বাংলাদেশে শহীদ দিবস হিসাবে পালিত হয়। ১৯৯৯ সাল থেকে জাতিসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারী তারিখটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে ঘোষণা করেছে।
ভাষা আন্দোলন ১৯৫২ সালের পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) একটি সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলন
এর তথ্য সুএবিস্তারিত)
http://forum.projanmo.com/topic3017.html
http://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD% … 2%E0%A6%A8
এখান থেকে বংলা ভাষার নতুন করে পথ চলা শুরু।
আর কখনোই পিছন ফিরে তাকায়নি। শুধু এগিয়েই চলেছে সামনের দিকে। ১৯৯৯ সালে জাতসিংঘ ২১ ফব্রুয়ারি তারিখটিকে
আর্ন্তজাতকি মাতৃভাষা দবিস
হিসেবে ঘোষণা করছে। এবং পুরো বিশ্ব প্রতিবছর এই দিবসটিকে অত্যন্ত মর্যাদার সহিত পালন করে। সামনেই আসছে সেই মর্যাদপূর্ন দিনটি।
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করতে শেখ হাসিনার আহবান
নিউজ-বাংলা ডেস্ক
শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনগুলোর পরিকল্পনা ও কৌশলে পরিবর্তন এনে সমানুপাতিক ভিত্তিতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত ও বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করতে সদস্য দেশগুলোর সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৬৪তম অধিবেশনে তিনি এ আহবান জানান।
মাতৃভাষা বাংলায় প্রায় ৩৫ মিনিট ধরে ভাষণ দেন হাসিনা। বক্তব্য দেওয়ার সময় নীল পাড়ের ঘিয়ে শাড়ি পরা হাসিনাকে দেখাচ্ছিল সপ্রতিভ। দর্শক গ্যালারিতে হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলও ছিলেন।
ছিলেন সজীবের স্ত্রী ক্রিস্টিন ওভারমায়ার এবং সায়মার স্বামী মাশরুর হোসেন খন্দকারও।
শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক সমপ্রদায়ের উদ্দেশে বলেন, "আমরা একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে বসবাস করছি। আমাদের মোকাবেলা করতে হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক মন্দা ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মত চ্যালেঞ্জকে।
"এ সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মতভেদ ভুলে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আসুন, আমরা একে অপরের দায়িত্ব, সমস্যা ও সম্ভাবনার অংশীদার হই।
ভবিষৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী রেখে যাই। "
শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অংশ নেওয়ার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "বর্তমানে জাতিসংঘ মিশনে বাংলাদেশের ৯ হাজার ৫৬৭ জন শান্তিরক্ষী কাজ করছে, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। আমাদের দেশের ৮৪ জন বীর শান্তিরক্ষী তাদের জীবন উৎসর্গ করেছে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায়।
"কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, এত অবদান এবং ত্যাগ সত্ত্বেও ডিপার্টমেন্ট অব পিস কিপিং অপারেশনসে বাংলাদেশের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব যথাযথ হয়নি। এমনকি শান্তি রক্ষা মিশনগুলোর পরিকল্পনা এবং কৌশলেও আমাদের কথা বলার সুযোগ নেই।
আমরা সমানুপাতিকভিত্তিতে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছি। "
সাধারণ পরিষদের এই অধিবেশন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কিন মুনও ছিলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন লিবিয়ার আফ্রিকা ইউনিয়ন বিষয়ক মন্ত্রী ড. আলী আব্দুস সালাম ত্রেকি।
শেখ হাসিনার আগে আরও সাত রাষ্ট্রনেতা ভাষণ দেন।
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার অনুরোধ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, "বাংলাদেশ ও ভারতের একটি প্রদেশ পশ্চিমবঙ্গসহ বিশ্বের প্রায় ২৫ কোটি মানুষ বাংলায় কথা বলেন।
সমপ্রতি আমাদের পার্লামেন্ট জাতিসংঘকে অনুরোধ করেছে বাংলাকে এর অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার জন্য। ভাষার শক্তির প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে 'বাংলা'কে জাতিসংঘের অফিসিয়াল ভাষা হিসেবে গ্রহণ করতে আমি সকল সম্মানিত সদস্যের সমর্থন কামনা করছি। "
শেখ হাসিনা বক্তব্যের শুরুতেই ৬৪তম অধিবেশনের সভাপতিকে অভিনন্দন জানান। এরপরই তিনি ৩৫ বছর আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বক্তৃতার সূত্র ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধু অঙ্গীকার করেছিলেন - বাংলাদেশ হবে একটি অসামপ্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও কল্যাণরাষ্ট্র। দৃঢ় ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিলেন, গণতন্ত্র, সুশাসন, মানবাধিকার এবং আইনের শাসন সমুন্নত রাখার।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, খাদ্য নিরাপত্তা ও বাংলাদেশের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনে প্রভাব এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার ওপর বক্তব্য রাখেন।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর থেকে এবং গত শতকের '৯০ দশকের কিছু সময় বাদে, ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশে অসাংবিধানিক শাসন ব্যবস্থা বজায় ছিলো উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, "জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় সরকারের দায়িত্ব অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। "
বাংলাদেশে শিক্ষা খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, মেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে তার সরকার বিশেষ অগ্রাধিকার দিয়েছে। জাতীয় বাজেটে শিক্ষা খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
স্বাস্থ্যখাতে গুরুত্ব দেওয়ার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শিশু মৃত্যুর হার প্রতি হাজারে ৫৪ থেকে ১৫-তে কমিয়ে আনার তে চায়।
সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, "আমাদের সরকারের লক্ষ্য-প্রতিটি পরিবার থেকে কমপক্ষে একজন সদস্যকে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। "
খাদ্য নিরাপত্তা তার সরকারের জন্য সব সময়ই একটি উদ্বেগের বিষয় জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী নভেম্বরে রোমে খাদ্য নিরাপত্তা সম্পর্কিত বিশ্ব শীর্ষ সম্মেলনে কৃষি উন্নয়ন এবং উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশেষ করে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্মতি আদায়ে বাংলাদেশ জোর প্রচেষ্টা চালাবে।
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করতে শেখ হাসিনার আহবান
তথ্যসূত্রঃ (বিস্তারিত)
Click This Link
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা
বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার দাবির প্রস্তাব গৃহীত
কলকাতা প্রতিনিধি | তারিখ: ২১-১২-২০০৯
জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলাকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিসংবলিত একটি সর্বদলীয় প্রস্তাব আজ সোমবার পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় গৃহীত হয়েছে। প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার স্পিকার হাসিম আবদুল হালিম। বিধানসভার চার বিধায়ক এই দাবি নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে সর্বসম্মতভাবে প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয়। প্রস্তাবটি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হবে। সেখান থেকে এটি পাঠানো হবে জাতিসংঘে।
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগে স্পিকার সব দল নিয়ে এক বৈঠক করেন। এতে এই সর্বদলীয় প্রস্তাব পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।
ওই বৈঠকের পর বিধানসভার মুখ্য সচেতক (চিফ হুইফ) সৈয়দ মহম্মদ মসিহ সাংবাদিকদের জানান, বাংলা ভাষা যাতে আন্তর্জাতিক ভাষার স্বীকৃতি পায়, এ জন্য এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক স্তরে প্রস্তাব পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও একই প্রস্তাব পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হলো।
জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে এখন ছয়টি ভাষা স্বীকৃত। এসব ভাষা হলো: ইংরেজি, চাইনিজ, আরবি, ফরাসি, রাশিয়ান ও স্প্যানিস।
তথ্যসূত্রঃ
Click This Link
এ সংক্রান্ত আরো পড়তে
Bengali shoud be un language= (BBC Nnews)
Click This Link
West Bengal urges UN to make Bangla official language= ( the independent Bangladeshi newspaper)
Click This Link
Bengali: the seventh UN official language?=( Blogosphere)
Click This Link
Boost for Bengali as UN language=( newssniffer)
Click This Link
Bangladesh urges German and Japanese as official UN languages=( news/southasia)
Click This Link
জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষাসমূহঃ
Arabic, Chinese, English, French, Russian, and Spanish. UN now mainly used English and French for their daily work.
জাতিসংঘের অন্যান্য অ-দাপ্তরিক / নন অফিসিয়াল ভাষা
United Nations In Other (Non-Official) Languages (Languages =Centre) : Armenian=Yerevan (Armenia), Bangla=Dhaka (Bangladesh), Belarusian=Minsk (Belarus), Czech =Prague (Czech Republic), Danish=Brussels (Belgium), Farsi=Tehran (Iran), Finnish=Brussels (Belgium), German=Brussels (Belgium), Greek=Brussels (Belgium), Hungarian=Vienna (Austria), Icelandic=Brussels (Belgium), Italian=Brussels (Belgium), Kiswahili=Dar es Salaam (Tanzania), Japanese=Tokyo (Japan), Malagasy=Antananarivo (Madagascar), Norwegian= Brussels (Belgium), Polish=Warsaw (Poland), Portuguese=Brussels (Belgium), Romanian=Bucharest (Romania), Slovakian=Vienna (Austria), Slovenian=Vienna (Austria), Swedish=Brussels (Belgium), Thai=Bangkok (Thailand), Turkish=Ankara (Turkey), Ukrainian=Kyiv (Ukraine), Urdu=Islamabad (Pakistan), Uzbek=Tashkent (Uzbekistan).
তথ্যসূত্রঃ
Click This Link
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে তার সঙ্গে একমত হয়েছে পশ্চিম বঙ্গ।
জননেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এক যোগে আমরাও সহমত । বাংলা ভাষার বিপক্ষে একটি যুক্তি দেখানো হয় তা হলো বাংল ইজ এ নন প্রডিক্টটেবল ল্যংঙ্গুয়েজ। আর বঙ্গালী জাতী উন্নত জাতী নয়। যেখানে বিশ্বের এত সকল ভাষার উপরে বাংলাকে স্বিকৃতী দিয়ে বাংলাভাষাকে মার্তৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষনা করেছে ইউনেসস্কো । সেখানে আমাদের সকল বাঙ্গালীদের সেই স্মৃতিবিজরিত মহান ২১ শে ফেব্রুয়ারীকে স্মরণ করে লাল সবুজের পতাকার ঝান্ডা হাতে বাংলা ভাষাকে মর্যাদার উন্নত শীখরে আরোহনে সাহয্যে করতে এগিয়ে আসা উচিত বলে আমি মনে করি ।
পিটিশনে সাইন করুন। আর কালের সাক্ষি হয়ে থাকুন একজন বঙ্গালী হিসেবে। আর কিছু করতে না পারি আমারা দেশের তথা বাঙ্গালীর হয়ে এতটুকু করতে পারব ইনশাল্লাহ।
সবিশেষে জাতিসংঘের প্রতি আমাদের আবেদন তথা জোর দাবী থাকবে অতি সত্ত্বর বাংলাকে জাতিসংঘের ৭ম দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে স্বির্কৃতী দান করা হোক। মহান মার্তৃভাষা দিবষের পূর্বেই এ ঘোষনা আসুক এটাই বিশ্বের সকল বাঙ্গালীর একমাত্র কামনা।
পিটিশনে সাইন করতে এখানে ক্লিক করুনঃ
পিটিশন এই সাইনগুলো জাতিসংঘে পাঠানো হবে.......
Click This Link
আমি সাইন করেছি
Name: Masud Choudhury on Dec 29, 2009 ---------58
Click This Linksignatures
২১ কে সম্মান করে শহিদ মিনার দিয়ে শেষ করছি.....
ছবি সূত্রঃ
http://bn.wikipedia.org/
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।