আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইউনুছ বাবুনগরীর ইয়াবা সেবন !!!

ধর্মান্ধ মুমিনগন সাবধান ! আমি কালবৈশাখী ঝড় !
ইউনুছ সাহেব বহুদিন ধরিয়া আকুল হইতেছেন এই ভাবিয়া যে তাহার ‍‍‍‍‍‌“শান্তি”তে নোবেল প্রাপ্তির বিষয়টা বুঝি মাঠে মারা যাইতেছে। কারণ মানুষ এখন চিনিয়া ফেলিয়াছে যে বিশিষ্ট “শান্তিপ্রিয়” এই লোকটিই তাহাদের ঘরের চালের টিন খোলার সাথে জড়িত। তাই মানুষ তাকে খুব একটা পাত্ত দেয়না। বরং আড়ালে আবডালে “চোর” বলিয়া গালিগালাজ করিতেও ছাড়েনা। ফখরুদ্দিনের আমলে ইউনুছের বড় শখ ছিল যে নোবেল বেঁচিয়া রাজনীতি করিবে।

কিন্তু বাঙ্গালী বড়ই বিটলা। যতই নোবেল-টোবেল পাক; বাঙ্গালী টিন চুরির কথা ভুলিতে পারেনা। ইতোমধ্যে তাহার প্রতিষ্ঠান হইতে বিতাড়িত হইলেন। ক্ষুদ্রঋণের অর্থ দিয়া কিছু লোককে লাগাইয়া দিলেন “শান্তিপূর্ণ” মানববন্ধনজাতীয় কিছু করার জন্য। কিন্তু লাভ হইল না।

ঐ যে কইলাম, বাঙ্গালী বড়ই বিটলা ! ইউনুছ সাহেব ত্যাক্ত-বিরক্ত হইয়া হেফাজতিদের মত “ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালানো” শুরু করিলেন। অর্থাৎ সরকারের রাজনৈতিক বিষয়াবলী নিয়া সমালোচনা শুরু করিলেন। সম্প্রতি আবার তাহার রাজনীতিতে যোগদানের খবর শোনা যাইতেছে। কোন দলে যোগ দিবেন অথবা নিজেই একটা দল বানাইয়া ফেলিবেন। ষোলকোটি মানুষের দেশে বিশকোটি দল যদি থাকতে পারে তবে ইউনুইছ্যা দল একটা করতেই পারে।

সমস্যা কি? তয় সমস্যা হইল ইউনুছ সাহেব যদি অন্য কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেন। কারণ “মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসায়ী” আওয়ামীলীগ তাহার শান্তিপূর্ণ ক্ষুদ্রঋণের ব্যাবসায় অশান্তি লাগাইয়া দিয়াছে। তাই আওয়ামীলীগে যোগ দেবার সম্ভাবনা কম। আর বামেরা তো ইউনুইছ্যারে পাইলে প্যাদানি দিবে তাতে কোন সন্দেহ নাই। তয় বিকল্প হিসাবে আছে “ জাতীয়তাবাদী জামাতে হেফাজত”।

কিন্তু গোপন সূত্রে পাওয়া খবর হইতে জানা যায় যে ৫মের মতিঝিলের ছাগু সমাবেশ আয়োজনের জন্য ইউনুছ সাহেব “ জাতীয়তাবাদী জামাতে হেফাজত” দের ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করিতয়াছিলেন। পরবর্তী খবর হইল তিনি এখনো শান্তিপূর্ণভাবে টাকা ফিরিয়া পান নাই। সুদ তো দুরের কথা। আর যেহেতু ছাগু সম্প্রদায় টিনের ঘরে বসবাস করে না তাই টিনের চাল খুলিয়া অশান্তিপূর্ণভাবেও টাকা আদায় সম্ভব নহে। তাই এখন ইউনুছ সাহেব আবোল-তাবোল বকিতেছেন।

যদি পাগল ভাবিয়াও তাহাকে কেহ কিছু দান করেন তাতেই তিনি সন্তুস্ট থাকিবেন বলিয়া জানা যায়। ইদানিং দেশে পাগলের কদর বেশি। বড় মন্ত্রীত্ব পাওয়া যায়। ব্রেকিং নিউজে জানা যায় যে কুস্টিয়ার “কৃষ্ণঠাকুর” হেলাল মাস্টার তাকে ইয়াবা সেবনের পরামর্শ দিয়েছেন। ইহাতে নাকি যৌনক্ষমতা সহ অন্যান্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

মন ফ্রেশ থাকে। তিনি তেঁতুল শফির শিষ্যত্ব গ্রহণ করিবেন বলিয়াও একটি গুজব বাজারে শোনা যাচ্ছে। যদিও তিনি বাবুনগরী সাহেবের ডিমবিষয়ক ইতিহাসের কারণে একটু দোটানায় আছেন। মুন্নী সাহা তাহার অনুভূতি জানার জন্য ইতোমধ্যে রওনা হইয়াছেন। আমরা অধীর অপেক্ষায় টিভির সন্মুখে বসিয়া আছি।

ইউনুছ কি ফিরিয়া পাইবে তার টাকা ?
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.