কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
যেখানে স্কুল কলেজ সেইখানে যানজট । শিক্ষা অর্জন যেন এখন ফ্যাশনে আবির্ভুত হয়েছে। মানূষের অর্থনৈতিক সাফল্য এবং উঠতি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে একধরনের অসুস্থ বদ্ধ মানসিকতা সৃষ্টি হয়েছে। যার যা বিত্ত আছে তা দেখিয়ে দিতে হবে। আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অহংকারী অলস বদ্ধ মানসিকাতায় বড় করে দিতে হবে।
যেন তারা সমাজের একপ্রকার বোঝা হয়ে যায়। যে কোন সংকট পুর্ন মূহুর্তের জন্য সেই কমল মতি ছাত্র শিশুরা শুধু বিলাসিতায় বড় হচ্ছে। পরিশ্রম করতে শিখছে না। নিজেকে তৈরী করতে পারছেনা প্রবল প্রতিদ্বন্তিতায় পূর্ন এক ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য।
পরিবেশ সচেতনতা এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা সম্পর্কে বর্তমান ছাত্র ছাত্রীদের কিভাবে গড়ে তোলা যায়।
আমার তো মনে হয় আগামী শিক্ষার্থীরা বীজ থেকে কি করে গাছ হয়। তা ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত ল্যাবটরিতে শিখবে। তা কি ঠিক হবে।
এই শিক্ষার্থী আগামীতে কি ধরনের সমস্যার সম্মুখিন হবে তা উপলব্ধি করতে হবে। এম এ পাশ টেইলার্স , ডক্টরেট কৃষক,তাছাড়া সব জায়গায় বিশেষজ্ঞদের প্রভাব চোখে পড়বে।
শিক্ষা নয় পরিশ্রমই হবে উন্নয়নের চাবি কাঠি।
আর আমরা কি করছি , শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত গাড়ীতে করে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাচ্ছি। আর সম্মুখিন হচ্ছে মহা বিপদের।
তাই এখনি শিক্ষার মাপকাঠি পরিবর্তনের সময় এসেছে।
বিলাসিতা ছেড়ে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে আমাদের আগামী প্রজন্মকে।
তাই আমার ভাবনা শিক্ষা পাঠ্যক্রমের সাথে ১০০মার্কের ব্যাবহারিক নম্বর পরিবেশ সচেতনতা মূলক সামাজিক দায়বদ্ধতা বাড়াতে কড়াকড়ি আরোপ করতে হবে। তাদের এই নম্বর দেয়া হবে যারা প্রতিদিন বাই সাইকেল করে স্কুলে যাবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।