আদর্শটাকে আপাতত তালাবন্ধ করে রেখেছি
এই মুক্তবাজার অর্থনীতিতে শিক্ষাটা আসলে একটি পণ্য ছাড়া আর কিছু নয়। যদিও মুখে কিংবা সম্মুখে এই কথাটা বলতে অনেকেই নারাজ, কারণ তাতে শিক্ষার মাহাত্ন্যটা খাটো হওয়ার সম্ভাবনা জাগে। ফলে যারা শিক্ষা সম্পর্কিত কাজে যুক্ত, তাঁদের একটি বিরাট অংশই এটা নিয়ে কথা বলতে চান না। তবে শিক্ষা যে একটি বিনিয়োগ, এই বিনিয়োগে সরকার, দেশ ও সমাজ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সর্বাধিক উপকৃত হন- এ প্রসঙ্গে বিভিন্ন আলোচনা ঘুরেফিরেই আসে। সুতরাং শিক্ষাকে সরাসরি পণ্য না বললেও এটা মোটামুটি স্বীকৃত যে, এই সময়কালে শিক্ষাকে পণ্যের মোড়কে উপস্থাপনা ছাড়া গতি নেই।
পণ্য যেহেতু, সুতরাং এটা নিয়ে ব্যবসা হচ্ছে। তবে ব্যবসা করতে গেলে বেশ কিছু নীতিনৈতিকতা মেনে চলতে হয়। ব্যবসার কিছু ধারা আছে, আছে নিজস্ব কৌশল। শিক্ষার ক্ষেত্রে এগুলো কতোটা মানা হচ্ছে? আদৌ কি মানা হচ্ছে? কিংবা এগুলো যে মেনে চলার বিষয়, সেই বোধ বা জ্ঞানটুকু কি আছে?
এই বিষয়গুলো নিয়ে সম্প্রতি একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছে http://www.bdeduarticle.com-এ। সেখানে আইএলও-এর ঢাকাস্থ অফিসের প্রোগ্রাম অফিসার গাজী মাহবুবুল আলম ব্যবসায়িক দর্শন ও নৈতিকতার দিক দিয়ে শিক্ষার বাজারজাতকরণের বিষয়টিকে গবেষকের দৃষ্টিকোণ থেকে হাইলাইট করেছেন।
লেখাটি পড়তে পারেন- http://www.bdeduarticle.com/education-and-finance/46-uncatagorized/47-marketing-of-education-in-bangladesh-an-overview-on-the-perspective-of-business-philosophy-and-ethics এখান থেকে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।