তোমার অপেক্ষায় আমার ধূধূ দিগন্ত
এবার বোশেখের প্রথম দিনটি খুব উপভোগ করলাম। বান্ধবীরা একসাথে পাড়া বেরালাম লাল পাড়ের সাদা শাড়ী পড়ে। তাহমি'দের বাড়ীতে আমের ভর্তাটি বেশ মজা হলো। তাদের বাংলো বাসার ছাদে উঠে গাছ থেকে আম পেড়ে সেখানেই ভর্তা বানালাম। ছোট লাঠি দিয়ে আর কিছু হাতের নাগাল থেকে আম পেড়ে একটি অন্যরকম দিন কাটালাম সেদিন।
তারপর দুপুরে একসাথে আমরা ৭জন চললাম রুমিদের বাসায়। তার বাসায় আমাদের দাওয়াত ছিলো। আর কথা ছিল সে দুপুরের খাবারের পর আমাদের সাথে বেড়াতে বেরুবে। কারন তার বাবা তখন বাসায় থাকবেন না।
শুধু বৃষ্টিতে ভিজতে পারিনি।
কারন আমরা এতটাই ঘেমে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম যে সবার চেহারা একদম লাল হয়ে গিয়েছিল। তাই আমরা সেসময় বৃষ্টি কামনা করেছিলাম। আমাদের সাথে একসময় যোগ হলো আরো কিছু বন্ধু লাইজুর ইয়ে শিমুল দা' (আমি তাকে দাদা বলে ডাকি) আমাদের চকবার খাওয়ালো।
জীবন থেকে আরো একটি বোশেখ কেটে গেলো নেচে গেয়ে। সন্ধ্যার পূর্বে বাসায় ফিরে বাথ টাবে গোসল করতে গিয়ে যেন ঘুমিয়ে যেতে ইচ্ছে করলো।
সারাদিন প্রচন্ড রোদে যে পরিশ্রম হয়েছে ঐ সময় গোসলে যেন সব ঘাম শ্রম শাওয়ারে ভিজে চলে যাচ্ছিল। কিন্তু রাতে সন্ধ্যার পর যখন বিদ্যুৎ চলে গেলো তখন আমার অবস্থা ...........। তখন ইচ্ছে মতো বিদ্যুৎ ওয়ালাদের চাকুরী খেতে থাকলাম কথায় কথায়। আমার অবস্থা দেখে বাসায় মা আর ছোট ভাইটি খুব হাসতে থাকলো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।