বাঁশীর জগতে স্বাগতম। আসুন সুরের মুর্ছনায় নিজেকে বুঝতে শিখি
কন্ঠসংগীত বা গীত, যন্ত্রসংগীত বা বাদ্য এবং নৃত্যকলা বা নৃত্য- এই তিনটি কলার একত্র সমাবেশকে সংগীত বলা হয়। প্রতিটি ক্ষেত্রে সুর, তাল এবং মনের ভাব প্রকাশ করার বিষয়সমূহ বিদ্যমান থাকায় গীত-বাদ্য-নৃত্য- এই তিনটি কলাকে একত্র করে এর নাম দেয়া হয়েছে সংগীত।
নাদ
নাদ শব্দের দুটি অক্ষর 'ন' এবং 'দ'। ন-কার অর্থ প্রান বায়ু (Breath) এবং দ- কার অর্থ অগ্নি (Energy), এই দুটির সংযোগে নাদের সৃষ্টি।
নাদ অর্থ শব্দ বা ধ্বনি। নাদ দুই প্রকার -
ক) আহত নাদ- আঘাতের মাধ্যমে যে নাদ বা ধ্বনি উৎপন্ন হয় তাকে 'আহত নাদ' বলা হয়। আহত নাদ থেকে সংগীতের সৃষ্টি। মানুষের কন্ঠ, জিহ্বা, তালু ও ওষ্ঠের দ্বারা আহত নাদ প্রকাশ পায়।
খ)অনাহত নাদ- কোন জড় বস্তুর পারস্পরিক সংঘাতের দ্বারা যে নাদের উৎপন্ন হয় তাকে 'অনাহত নাদ' বলা হয়।
নাদের বৈশিষ্ট্যঃ
ক) রূপভেদ (Magnitude)
খ) জাতিভেদ (Timbre)
গ) স্থানভেদ (Pitch)
ঘ) বিরামভেদ (Timbre Prolongation or Pause)
চলবে...
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।